CC 3West VAN353 i GY) A সাংখ্যদর্শনে সর্বক্ষেত্রে ক্ষেত্ৰজ্ঞ ঈশ্বর বা উত্তম পুরুষ স্বীকৃত হন নাই। যাহা হউক এই ক্ষেত্ৰজ্ঞের যে স্বরূপ ‘পুরুষ’ ও ক্ষেত্রের ষে কারণরূপ প্ৰকৃতি, সেই পুরুষ-প্রকৃতিতত্ত্ব গীতায় ১৯শ শ্লোক হইতে বিবৃত হইয়াছে। গীতায় এই পুরুষ-প্রকৃতিতত্ত্ব-সাংখ্যের পুরুষ-প্ৰকৃতিতত্ব ঠাইতে যে ভিন্ন, তাহা আমরা যথাস্থানে বুঝিতে চেষ্টা করিয়াছি। গীতোক্ত পুরুষতত্ত্ব পঞ্চদশ অধ্যায়ে বিবৃত হইবে ; প্রকৃতির স্বরূপ কি, তাহা সপ্তম অধ্যায়ের ব্যাখ্যা-শেষে বিবৃত হইয়াছে। প্রকৃতি পুরুষবিবেক জ্ঞান a vasy to Sant s rot Cetit-3 «Jieţ. वृदिcट sèt yf3ff প্রকৃতি-তত্ত্ব ।--এই ১৯শ শ্লোকে উক্ত ত ইয়াছে ৫%, । পুরুষ ও প্রকৃতি উভয়ই আবদ্ধ। কেন না। ইহা স্বষ্টি সম্বন্ধে ব্ৰহ্মেরই দুই অতিব্যক্তি রূপ । মায়াশক্তি তেতু পরমব্ৰহ্মই পরম জ্ঞাতা পুরুষরূপে ও পরম ংজ্ঞয় অধ্যক্ত বা মূল প্রকৃতিরূপে প্ৰথম অভিব্যক্তি হন । মূল প্ৰকৃতির। , পরিণাম হইতে যে পরা ও অপরা প্ৰকৃতির অভিব্যক্তি হয়, ভগবান। ৩াঠাতে অধিষ্ঠানপুৰ্ব্বক তাহাকে নিয়মিত করিয়! জগতের বিকাশ করেন, এবং সুন্ম শরীর বা লিঙ্গ শরীর রূপ প্ৰকৃতিকে যোনি কল্পনা করিয়া ভাষাতে স্বীয় ৰীজ-নিষেক দ্বারা সৰ্ব্বভূতের অভিব্যক্তি করেন। এইজ ইষ্ঠ ব্ৰহ্মের এই প্ৰকৃতি-পুরুষরূপ অনাদি । ইহার মধ্যে পরম সুক্ৰষের ঈক্ষণ বা কল্পনা হেতু প্ৰকৃতির পরিণাম হয়, ইহা ঠাইতে বিকার ( ব্রিয়োবিংশতি সাংখ্যোক্ত ৩৬ত্ব) এবং গুণের (সত্ব, রজঃ ও তমঃ এই ত্ৰিগুণেশ্বর ) উৎপত্তি হয়। এই_প্রকৃতিই कार्या कद्धि-कॐcदa Cर2 । প্রকৃতির কর্তৃত্বেই সৰ্ব্ব-কাৰ্য্যকারণ প্রবাহ চলিতে থাকে ৷ প্ৰকৃতির কর্তৃত্বেই কাৰ্য্যকারণ-সংঘাত শরীরের বা ক্ষেত্রের উৎপত্তি হৰি । এইরূপে সংক্ষেপে এ স্থলে প্ৰকৃত্তিত্ব উক্ত হইয়াছে । প্ৰকৃতির বাহা বিকাৱ-প্ৰকৃতি হইতে যেরূপে শরীর বা ক্ষেত্রে উৎপন্ন হয়, তাই
