So ଵି শ্ৰীগৌরাঙ্গুন্দির তাহাকে নিজ কন্যা সম্প্রদানের প্রতিজ্ঞা করেন । কিন্তু তিনি তীর্থ হইতে প্ৰত্যাগত হইয়া আত্মীয় স্বজনের অনুরোধে কন্যাদান প্ৰতিজ্ঞা অস্বীকার করেন । শেষে, গোপালদেব স্বয়ং আসিয়া যদি সাক্ষী দেন, তবে আমি ছোট বিপ্ৰকে কন্যাদান করিব, এই কথা বলেন। তদনুসারে ছোট বিপ্ৰ গোপালকে শ্ৰীবৃন্দাবন DBBDSDDBOBB DB BDDBD S S D D DDD BB D DBBLY প্ৰতিজ্ঞা রক্ষা করেন। তদবধি গোপাল “সাক্ষিগোপাল” নামে প্ৰসিদ্ধ হইয়া উক্ত ভক্ত বিপ্ৰদ্ধয়কে কৃতাৰ্থ করিবার নিমিত্ত বিদ্যানগরেই বিরাজ করিতে থাকেন। পরে উৎকালরাজ পুরুষোত্তম বিদ্যানগর জয় করিয়া গোপালকে কটকে লইয়া যান। স্বাস্তপ্রতি গােপাল যে স্থানে বিরাজ করিতেছেন, সেই স্থানও সাক্ষিগোপাল নামেই উক্ত হইয়া থাকে। 市°5亨1 সাক্ষিগোপাল দর্শনের পর। প্ৰভু ভুবনেশ্বর দর্শনার্থ যাত্ৰা করিলেন। ভুবনেশ্বর একাম্রকাননে অবস্থিত। প্ৰভু একাম্রকাননে উপনীত হইয়া তত্ৰত্য বিন্দুসরোবরে স্নান করিয়া ভুবনেশ্বর দর্শন করিলেন। পরে খণ্ডগিরি, ও উদয়গিরি দর্শন করিয়া পুরীর অভিমুখে প্ৰয়াণ করিলেন। পথে কমলপুর নামক স্থানে ভাগী নামী নদীতে স্নান করিবার সময় প্ৰভু নিজের দণ্ডটি নিত্যানন্দের হস্তে সমৰ্পণ করিলেন। নিতানন্দ দণ্ডটি প্রভুর অজ্ঞাতসারে ভগ্ন করিয়া ভাগীনদীর জলে নিক্ষেপ করিলেন। প্ৰভু স্নানানন্তর কপোতেশ্বর দর্শন করিয়া শ্ৰীমন্দিরের ধ্বজ দর্শন করিলেন। তিনি শ্ৰীমন্দিরের ধ্বজ দেখিয়াই আবিষ্ট হইয়া গমন করিতে লাগিলেন, দণ্ডের কথা মনে হইল না। পরে যখন আঠারনালার নিকট পৌছিলেন, তখন দণ্ডের কথা মনে পড়িল। দণ্ডের কথা মনে হইলে, নিত্যানন্দের DD D gBuB DBBBBD S DDDBD BBBSDS DDDD DS প্ৰভু শুনিয়া কিঞ্চিৎ রুষ্টভাবে বলিলেন, “নীলাচলে আসিয়া তোমরা আমার বিশেষ হিতসাধন করিলে, সবে ধন একটি দণ্ড ছিল তাহাও ভাঙ্গিয়া ফেলিলে ; অতএব আর আমি তোমাদিগের সঙ্গে যাইব না, হয় তোমরা আগে যাও, না হয়। আমি আগে যাইব ।” প্রভুর ভাবগতি বুঝিয়া মুকুন্দ বলিলেন, "প্ৰভুই অগ্ৰে
