NORO শ্ৰীশ্ৰীগৌরসুন্দর লাগাইয়াছিলেন কি না ভাবিয়া স্থির করিতে পারিলেন না । পরে ঈশান দ্বারা স্থালী ও রন্ধনস্থান সংস্কার করাইয়া পুনর্বার রন্ধনপূর্বক গোপালকে অর্পণ করিলেন। এই একবার নহে, অনেকবারই এরূপ ঘটিয়াছে। তিনি যখন উত্তম বস্তু রন্ধন করিয়া আমার নিমিত্ত রোদন করেন, আমি তখন তখনই DDBB SDODDO DBBBD DBDBD S SBDDB S LKKS S BDBDBDDBD DBDBBDBDS BBD গিয়া ভোজন করাইয়াছে। তিনিও পাত্র শূন্য দেখিয়া অন্তরে সন্তোষ পাইয়াছেন, কিন্তু বাহিরে বিশ্বাস করিতে পারেন নাই। গত বিজয়ার দিন এইরূপ ঘটনা ঘটিয়াছিল। তুমি এই সকল কথা বলিয়া তাহার বিশ্বাসোৎপাদনের চেষ্টা করিও ।” রাঘব পণ্ডিতকে বলিলেন,-“তোমার শুদ্ধ প্ৰেমে আমি তোমার বশীভূত হইয়৷ আছি। তুমি প্রেমে উৎকৃষ্ট নারিকেল আনিয়া কৃষ্ণে সমৰ্পণ করা, কৃষ্ণও উহা গ্ৰহণ করিয়া কখন জলশূন্য করিয়া রাখেন, কখন বা আবার জলপূৰ্ণ করিয়া রাখেন, আবার কখন তোমার আগ্রহবশতঃ শস্য ও গ্ৰহণ করিয়া থাকেন। তুমি নানাস্থান হইতে আম, কঁঠাল, শাক, মূল, চিপিটক ও ক্ষীর প্রভৃতি আনাইয়া শ্ৰীকৃষ্ণের ভোগ লাগাও, শ্ৰীকৃষ্ণও তোমার শ্ৰীত্যৰ্থ ঐ সকল দ্রব্য গ্ৰহণ করিয়া থাকেন।” এই কথা বলিয়া প্ৰভু রাঘব পণ্ডিতকে আলিঙ্গন করিলেন। পরে শিবানন্দ সেনকে বলিলেন,-“এই বাসুদেব দত্ত তোমার প্রতিবেশী ও অত্যন্ত উদারস্বভাব। ইহঁর আয়ব্যয়ের স্থিরতা নাই, কিছুই সঞ্চয় করেন না, সকলই ব্যয় করিয়া ফেলেন । গৃহস্থের এইরূপ ব্যবহার উচিত হয় না ; ইহাতে কুটুম্বভারণের পক্ষে বিশেষ অসুবিধা ঘটে ; অতএব তুমি ইহঁর আয়ব্যাম্বের সুব্যবস্থা করিয়া দিবে। আর তুমি প্ৰতিবর্ষেই পথে ভক্তগণকে পালন করিয়া লইয়া আসিয়া, রথযাত্রা দর্শন করিবে।” কুলীনগ্রামবাসী সত্যরাজ খান ও রামানন্দ বসুকে বলিলেন, “আমি তোমাদিগকে জগন্নাথের পট্টডোরী দিয়াছি, প্ৰতিবর্ষে ঐ রূপ পটিডোরী লইয়া আসিয়া রথযাত্ৰা দৰ্শন করিবে। প্রভুর আজ্ঞা শিরোধাৰ্য্য করিয়া সত্যরাজ ও রামানন্দ বলিলেন, “আমরা গৃহস্থ, আমাদিগের কি কৰ্ত্তব্য, তাহা শ্ৰীমুখে উপদেশ করুণ।” প্ৰভু বলিলেন, “কৃষ্ণসেবা, বৈষ্ণবসেবন ও নামসঙ্কীৰ্ত্তন, ইহাই তোমাদিগের কৰ্ত্তব্য জানিবে ।” “প্ৰভু কহে কৃষ্ণসেবা বৈষ্ণবসেবন।। निसृद्र क इ3-नाम-श्ौéन ॥* তাহারা পুনশ্চ জিজ্ঞাসা করিলেন, “বৈষ্ণব চিনিব কি লক্ষণে ?”
