अति-लैौव्ल · 9 لسوا হইতে হরিহরতীৰ্থ হইয়া কিষ্কিন্ধ্যায় গমন করিলেন। কিষ্কিন্ধ্যা হইতে উত্তরমুখে সোলাপুর প্রদেশে অন্তৰ্গত পাণ্ডুপুরে গমন করিলেন। এই পাণ্ডুপুরেই র্তাহার পথদর্শক সন্ন্যাসী সিদ্ধিপ্ৰাপ্ত হইলেন। সন্ন্যাসীর সিদ্ধিপ্ৰাপ্তির পর প্ৰেভু নিত্যানন্দ একাকী পুনৰ্বার উত্তরমুখে যাত্ৰা করিয়া পঞ্চবটীতে গমন করিলেন। পঞ্চবটী হইতে অবন্তী হইয়া দ্বারাবতীতে গমন করিলেন। দ্বারাবতী হইয়া পুষ্করতীর্থে গমন করিলেন। পরে পুঙ্কর হইতে মৎস্যদেশের মধ্য দিয়া পুনৰ্বার শ্ৰীবৃন্দাবনে গমন করিলেন। শ্ৰীনিত্যানন্দ শ্ৰীবৃন্দাবনে আসিয়া কৃষ্ণাবেশে দিবারাত্রি অতিবাহিত করিতে লাগিলেন। পরে যখন বিদিত হইলেন, নবদ্বীপে গৌরচন্দ্ৰ প্ৰকট হইয়াছেন, তখন আর কালবিলম্ব না করিয়া নবদ্বীপাভিমুখে যাত্ৰা করিলেন । GLSLSLSLSLSLSLSLLLLLSLLLLLSLS S LSLLSLSMSSSLSSLLSLSLS न्पिडलgान्पन्नउनब्ठिाव्लन्स শ্ৰীনিত্যানন্দ আসিতেছেন জানিয়া শ্ৰীগৌরাঙ্গ একদিন নিজ ভক্তগণকে ডাকিয়া বলিলেন, “ভাই সকল, দুই এক দিনের মধ্যে কোন এক মহাপুরুষ নদীয়ায় আগমন করিবেন।” পরদিন তিনি ভক্তগণের সহিত মিলনের পর অকস্মাৎ হলধরভাবে আবিষ্ট হইয়া” “মদ আন মন্দ আন’ বলিতে লাগিলেন । শ্ৰীবাসাদি ভক্তগণ প্রভুর, তাদৃশ ভাবাবেশ দর্শন করিয়া, ইহার অবশ্য কোন গৃঢ় কারণ থাকিবে, মনে মনে এই প্ৰকার চিন্তা করিতেছেন, এমন সময়ে প্ৰভু বাহাদৃষ্টি লাভ করিয়া বলিলেন, “আহে হরিদাস, অহে শ্ৰীবাস পণ্ডিত, যাও, কে কোথায় আসিয়াছে, দেখা।” প্রভুর আজ্ঞা পাইয়া হরিদাস ঠাকুর ও শ্ৰীবাসপণ্ডিত সমস্ত নদীয়ায় অনুসন্ধান করিতে লাগিলেন । র্তাহারা অনেক অনুসন্ধান করিয়াও যখন কাহাকে ও পাইলেন না, তখন প্রভুর নিকট উপস্থিত হইয়া বলিলেন, “আমরা সমস্ত নদীয়ায় অনুসন্ধান করিয়াও কোন লোকই পাইলাম না।” তঁহাদের কথা শুনিয়া শ্ৰীগৌরাঙ্গ ঈষৎ হাস্য করিয়া বলিলেন, “চল, আমিও তােমাদিগের সহিত তাঁহার অন্বেষণে যাইব ।” তিনি এই কথা বলিয়া শ্ৰীবাসাদি ভক্তবৃন্দ সমভিব্যাহারে ‘জয় কৃষ্ণ' বলিতে বলিতে নন্দন আচাৰ্য্যের গৃহে যাইয়া উপস্থিত হইলেন। তাহারা ঐ স্থানে উপস্থিত হইয়াই দেখিলেন, এক অপূর্ব পুরুষরত্ন উপবেশন করিয়া রহিয়াছেন। র্তাহার তেজ সুৰ্য্যসদৃশ ; তিনি সদাই ধ্যানসুখে মগ্ন ; সদাই হাস্ত করিতেছেন।
