অবতীর্ণ হইতে হইয়াছিল, গোলোক বিহারী দ্বিভূজ মুরলীধর হরি সেই কালে কৃষ্ণ বিগ্রহে পূর্ণরূপে অবতীর্ণ হইয়া ব্রজের নিৰ্ম্মল প্রেমলীলা প্রকটিত করিলেন এবং শাস্ত, দাস্ত, সখ্য, বাৎসল্য ও মধুর ভাবের উপাসনা প্রবর্তিত করিয়া পুনরায় অন্তর্হিত হইলেন। অtয়ার কলির প্রহর্ভাবে ধৰ্ম্মের গ্লানি ও অধর্মের প্রান্তর্ভাব হইয় পড়িল ; নীরসভায় . খৰ্ম্মজীবন কঠোর হইয়া গেল, অদ্বৈতা দি ভক্তগণ লোক পরিত্রাণের জন্য ব্যাকুল হইয়া ভগবানকে ডাকিতে লাগিলেন, ভক্তের ক্রমানে ভক্তবৎসল খাকিতে পারিলেন না ; তাই নিজে আচরণ করির লোক শিক্ষণ দিবার জন্ত ভক্তভাব অঙ্গীকার করতঃ গৌরদেহে অবতীর্ণ হইয়। কলির ধৰ্ম্ম ংকীৰ্ত্তনমহাযজ্ঞ আরম্ভ করিয়tদিলেন । কলিযুগের যুগধৰ্ম্ম প্রবর্তনের জন্ত চৈতন্তাবতারের এই মূল কারণ নির্দিষ্ট হইয়াছে ; কিন্তু ইহা অপেক্ষাও গভীরতর অস্তরঙ্গ কারণ আছে । লীলাময় ভগবানের ইচ্ছাত্রয় পূর্ণ করাই সেই কারণ। মহাভাবময়ী ত্রীরাধিক কৃষ্ণের অভিন্ন হইয়াও বৃন্দাবন লীলায় পৃথক্ প্রকাশিত। ভগবান পূর্ণানন্দ ও পূর্ণপ্রেম হইলেও ভক্তরূপিণী রাধাস্বদয়ের প্রেমোচ্ছাসে বিহবল ও উন্মত্ত হইয়াছেন । ঐরাধ। সেই প্রেমের আশ্রয় ভূমি (subject), তিনি উহার বিষয় (object) ; আশ্রয়জাতীয় প্রকৃতি লাভ করিতে নপারিলে বিষয় জাতীয় প্রকৃতিতে সে প্রেমমাধুৰ্য্য আস্বাদন করা অসম্ভব। সুতরাং ত্ররাধিকার এই প্রেমসুখ আস্বাদন করিবার উদ্দেস্তে ভক্তরূপিণী রাধাপ্রকৃতি লাভ করার জন্ত ভগবানের প্রবল ইচ্ছ। উপস্থিত হইল । দ্বিতীয়তঃ ভগবানের মাধুর্য্যেতে এক অনিৰ্ব্বচনীয় আকর্ষণী শক্তি আছে। অন্তের কথা দুরে থাকুক স্বয়ং ভগবান নিজের আনন্দে নিজেই বিভোর হইয়। বান। কিন্তু তাহার সেই পরাননা ও ত্রীরাধায় আনন্দোচ্ছাসের নিকট পরাস্ত হইয়া যায় ; রাখার স্বচ্ছ প্রেমদর্পণে এই মধুরিম প্রতিবিম্বিত হইলে এক অনিৰ্ব্বচনীয় ভাবতরঙ্গ উঠিয়া থাকে। এই মধুরিমার আকর্ষণী শক্তি কিরূপ বাছাতে রাধাও বিহবল হইয়। যান ? শ্রীরাধার প্রকৃতিতে অনুভব করিবার জন্ত দ্বিতীয় ইচ্ছার উদগম হইল । গোপীদিগের নিঃস্বার্থ প্রেম সুখ আস্বাঙ্গন । করিবার জন্ত তৃতীয় ইচ্ছার উৎপত্তি । যাহাতে আপনার স্থখ-দুঃখ, সম্পদ बि*ाग, भाच्ा अ°भान छूलांहेब्रा उनंबांटनब्र छिब्र मांग८ख निघूख कब्राब, নিজের ইঞ্জিয় মুখ ৰিলালের বাসন সমূলে উৎপাটিত করিয়া প্রভুর প্রীতি ساخت این
