পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

d o R घथैèोटेऽङकृख्ाशंबङ কোন দেব অলক্ষিতে গৃহেতে সাম্ভায়। কেহ বোলে,-“ধর, ধর, এই চোরা যায়” । ছায়া দেখি সবে বোলে,-“এই চোরা যায়” ॥১১৷ ‘নৃসিংহ’। ‘নৃসিংহ কেহ ডাকয়ে সদায় ॥ ১৫ ৷৷ দেবগণের ছায়া বা সুন্মাদেহ-দর্শনে ভীত আত্মীয়গণের নৃসিংহ-মন্ত্রবিৎ বৈদ্যাকর্তৃক ছায়ারূপী দেবতাকে শ্ৰীনুসিংহ ও চণ্ডীস্তব-পাঠ— শাসন, দেবতার গোপনে কৌতুক-হান্ত‘নরসিংহ’। ‘নরসিংহ’। কেহ করে ধবনি। কোন ওঝা বোলে,-“আজি এড়াইলি ভাল। “অপরাজিতার স্তোত্র কারো মুখে শুনি ॥১২ ॥ না জানিস নৃসিংহের প্রতাপ বিশাল ॥’ ১৬৷৷ মন্ত্রদ্বারা শচীীগৃহ-বেষ্টন- সেইখানে থাকি।” দেব হাসে অলক্ষিতে। নানা-মন্ত্রে কেহ দশ দিক বন্ধ করে। পরিপূর্ণ হইল মাসেক এইমতে ৷ ১৭ ৷৷ উঠিল। পরম কলরব শচী-ঘরে ৷ ১৩৷৷ দেবগণের প্রভৃদর্শনার্থ আগমন ও দর্শনান্তে নিৰ্গমন- BDBDuD LLuSuLLSLDDuJLLJS DDBDBDD দর্শনে সকলের চোর-পদ্ম—- মধ্যে শচীর গঙ্গাস্নান - প্ৰভু দেখি” গৃহের বাহিরে দেব যায়। বালক-উত্থান-পর্বে যত নারীগণ । সবে বোলে,-“এই মত আসে ও পালায়’ ৷৷ ১৪। শচী-সঙ্গে গঙ্গা-মানে করিলা গমন ॥ ১৮ ৷৷ অনাবৃত, অবিক্ষিপ্ত, শুদ্ধ-বৈকুণ্ঠ-দর্শনে ভোগােরাহিত্য সূচিত ইচ্ছা করিয়াছিলেন। তিনি শিশুকাল হইতেই বহুলোকের হয় ; উহাই কৃষ্ণের ‘অমায়ায়। ७डछेि श। श१-७लाल । ऊ९- अश्डि মিলিত হইয়া কৃষ্ণনাম-যজ্ঞানুষ্ঠান প্ৰবৰ্ত্তন করেন। ফলে জীব সৰ্ব্বক্ষণ নিৰ্ম্মল শুদ্ধসত্ত্ব-চিত্তে ভগবানের নিৰ্ম্মল অশোকাভিয়ামৃতাধার সর্ববিঘ্নবিনাশন সাক্ষাদ্ভগবানের অতিসেবা করিতে সমর্থ হয়। এই পদ্যে গ্ৰন্থকারের আশীৰ্ব্বাদ- নিকটে অবস্থান-সৰেও প্রভুর অ্যাপ্তবর্গকে বিয়-ভীতি দেখিয়া প্ৰাথন সুচিত হইতেছে ৷ ২ ৷৷ কৌতুক-রস-রসিক দেবগণ একটু কৌতুক, করিবার উদ্দেশে ব্ৰাহ্মণী,—শচীদেবী, এবং ব্ৰাহ্মণ,-পুরন্দর বা জগন্নাথ- তাহাদিগকে আরও ভয় প্রদর্শন করিতে লাগিলেন ৷ ১০ ৷৷ fater i 8 ( W. সাম্ভায়,-“সামায়’ বা ‘সন্ধায়” অর্থাৎ প্ৰবেশ করে।॥১ ৷৷ আবারে-আবরণ বা বেষ্টন করিয়া রক্ষা করে ৷ ৬ ৷৷ বিপদুদ্ধারের জন্য তৎকালে শ্ৰী নৃসিংহ-নামোচ্চারণ-প্ৰথা বিষ্ণুরক্ষা-বিষ্ণুকর্তৃক সৰ্ব্ববিঘ্ন বিনাশপুৰ্ব্বক রক্ষণীয়- প্ৰচলিত ছিল ; আবার শক্তি-উপাসনা-প্রিয় কেহ কেই বস্তুকে রক্ষা করিবার উদ্দেশ্যে বিষ্ণুর স্তবমন্ত্র-পাঠ। দেবীরক্ষা, অপরাজিত-দেবী-স্তোত্রও পাঠ করিতেন। ১২ ৷ —দেবী কর্তৃক রক্ষণীয় বস্তুর রক্ষা-কল্পে দুৰ্গার স্তবমন্ত্র-পাঠ । বিঘ্ন প্ৰবেশ-রাহিত করিবার উদ্দেশে তৎকালে আভিচারিক বেড়ে,--অর্থাৎ বেষ্টন করে ৷ ৭ ৷৷ মন্ত্রের দ্বারা দশদিক আবদ্ধ করিবার প্রথা প্ৰচলিত ছিল ॥১৩৷৷ রাহেন,--থামেন, বিরত হন ; ( অন্যাপি পূৰ্ব্ববঙ্গে এই পাঠান্তরে, “সবে বোলে, এই জাতিহারিণী পলায়” ॥১৪৷৷ छ८श्र श्रे ख्रिकाश-श्रौ त्राप्तश्रुङ छग्र ) ॥ ५ ॥ ওঝা,-উপাধ্যায়-শব্দের অপভ্রংশ, ভূতপ্ৰেত বা সৰ্পের হরিনাম উচ্চারণ না করিলেই শত্নয় ক্ৰন্দন-বুদ্ধি এবং , চিকিৎসক মন্ত্রবিৎ পণ্ডিত । নৃসিংহমক্সের বিশাল প্ৰতাপহরিনাম উচ্চারণ করিলেই প্রভুর ক্ৰন্দন নিবৃত্তি হয়,—সকলেই ভূত-প্ৰেত্যাদি অপদেবযোনির পক্ষে অত্যন্ত প্ৰচণ্ড ও অসহ ॥ এইরূপ ইঙ্গিত বুঝিতে পারিয়া তাহার নিকট হরিনাম গ্ৰহণ বালকোথান পর্ব,-নিক্ষমণ-সংস্কার। পুরাকালে শিশুর করিতেন। “যাহারে দেখিলে মুখে আইসে কৃষ্ণনাম। তাহারে জন্মাবধি প্ৰসুতিকে চারিমাসকাল প্রসব সূতিকা)-গৃহে বাস জানিবে তুমি বৈষ্ণব-প্রধান ৷” এই মহাভাগবত-লক্ষণ মহা- করিতে হইত। এই পৰ্ব্ব ‘সূৰ্য্যদর্শন-সংস্কার’-নামেও কথিত প্ৰভু রামানন্দ-বসুকে পরে স্পষ্টভাবে জানাইয়াছিলেন৷ ৯ ৷ হইত। বৰ্ত্তমান-কালে, দ্বিজাতির একবিংশতি-দিবসে এবং ভগবান গৌরহরি সর্বদা বহুলোক-বেষ্টিত হইয়া থাকিতে শূদ্রের একমাস-কাল জননাশৌচ স্থিরীকৃত হইয়াছে। শ্ৰীম