পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৬৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SKOR প্ৰভু-আদেশে ভক্তগণের নিতাইব কৌপীন সাদরে শিরে বন্ধনश्रदेश। अटून अछि। जबर्दडडश। পরম আদরে শিরে করিলা বন্ধন ॥৩১৷৷ নিত্যানন্দ-পাদোদক-মহিমা জ্ঞাপন-পূর্বক ভক্তগণকে নিতাইরী পাদোদক-পান করিতে মহাপ্রভুর আদেশ এবং ভক্তগণেব তদ্রুপকরণপ্ৰভু বলে,-“শুনহ সকল ভক্তগণ। নিত্যানন্দ-পাদোদক করাহ গ্ৰহণ ॥৩২৷৷ করিলেই মাত্র এই পাদোদক পান। কৃষ্ণে দৃঢ় ভক্তি হয়, ইন্থে নাহি আন৷” ৩৩৷৷ আজ্ঞা পাই’ সবে নিত্যানন্দের চরণ। পাখালিয়া পাদোদক করয়ে গ্ৰহণ ॥৩৪৷৷ নিতানন্দ-চৰিত্ৰ বেদপাঠী তত্ত্ববিদগণেবও দুৰ্গম বস্তু। এই নিত্যানন্দ হইতে মূল মহাবৈকুণ্ঠে বাসুদেবেব যে সঙ্কর্ষণ-রূপ পঞ্চবাত্রগণ বিচার করেন, তাহা নিত্যানন্দেব আংশিক পৰিচয় নহে । তিনি স্বয়ংপ্ৰকাশ বস্তু। তঁহ হইতেই কাবণাৰ্ণবশায়ী বিষ্ণু, গর্ভোদকশায়ী বিষ্ণু ও ক্ষীরোদকশায়ী বিষ্ণু-ইহারা অর্ণবত্ৰয়ে ভাসিয়া থাকেন। ব্যষ্টি বিষ্ণু, সমষ্টি বিষ্ণু ও কাবণ বিষ্ণু, অনিরুদ্ধ, প্ৰদ্যুম্ন ও সন্ধর্ষণরূপে মহাবৈকুণ্ঠে বৈকুণ্ঠ ও জগতের কারণরূপে প্রতিষ্ঠিত। সন্ধিনীশক্ত্যিধিষ্ঠিত বিষ্ণু-বিগ্ৰহ হইতেই কারণোদকশাষী বিষ্ণু, এবং তাহা হইতে নৈমিত্তিক অবতারাবলী ও তটস্থশক্তি-পরিণামে পরিচিত জীবতত্ত্বোব উদয় বলিয়া তিনি সর্ব-জীব-জনক । তিনি সকল জীবের পালক বলিয়া ‘রক্ষক’ ও সকলেরই একমাত্র আশ্ৰয় বলিয়া SDSSBBDBDSBKzYgBBSS DBDSSiDBDDHDS তটস্থ-শক্তি-পরিণত সেবক । “চিচ্ছক্তিবিলাস এক-"শুদ্ধসত্ত্ব’ নাম। শুদ্ধ সত্ত্বময় যত বৈকুণ্ঠাদি ধাম৷ ষড়বিধৈশ্বৰ্য্য তাই সকল চিন্ময়। সন্ধর্ষণের বিভূতি ‘জীব’ নাম তটস্থখ্য এক শক্তিই মহাসঙ্কর্ষণ-পূব “জীবের আশ্ৰয় ॥” (-চৈঃ চিঃ আঃ ৫|৪৩৪৫ ) ৷ ২৮ ৷৷ কৃষ্ণের রস-সেবা-সমাধানে নিত্যানন্দের যাবতীয় উদ্যম থাকায় কৃষ্ণপ্ৰেমভক্তিপিপাসু জনগণ ইহার সেবা করিলেই -জানিহ নিশ্চয় | শ্ৰীশ্ৰীচৈতন্যভাগবত পাঁচবার দশবার একজনে খায়। यॉ नाङ्क्षि, भिङyन्नम् छन८झ जञ्झ ॥७¢॥ স্বয়ং মহাপ্ৰভুব সকৌতুকে নিত্যানন্দ পাদোদক বিতরণ এবং তৎপানে বৈষ্ণবগণের বিবিধ DDK LS0D DKYS আপনে বসিয়া মহাপ্ৰভু গৌর-রায়। নিত্যানন্দ-পাদোদক কৌতুকে লোটায় ॥৩৬৷৷ সবে নিত্যানন্দ-পাদোদক করি।” পান। মত্তপ্ৰায় ‘হরি’ বলি’ করয়ে আহবান ॥৩৭৷ ” কেহ বলে,-“আজি ধন্য হইল জীবন।” কেহ বলে,-“আজি সব খণ্ডিল বন্ধন ৷” ৩৮৷৷ কেহ বলে,-“আজি হইলাম কৃষ্ণদাস।” কেহ বলে,-“আজি ধন্য দিবস-প্ৰকাশ ॥” ৩৯৷৷ তাহাদের সেবা-বৃত্তিব সৰ্ব্বতোভাবে উন্মেষ হইবে। “জয় জয় নিত্যানন্দ-চরণারবিন্দ। র্যাহা হইতে পাইনু শ্ৰীবাধা62ादेिना ॥” (-65: 5: अ}: ८२०8 ) ॥ २० ॥ মহাপ্ৰভুৰ আজ্ঞায় 'ভক্তগণ নিত্যানন্দেব লজ্জা-বসনের চীবগুলি মস্তকে বাধিলেন ও প্রভুর আজ্ঞায় পরম যত্নে তাহা নিজ-গৃহে লইয়া গিয়া প্রত্যহ পূজা সহকারে সমাদর করিতে লাগিলেন । ভগবানের বা ভক্তোব নাভির নিম্নপ্রদেশের অঙ্গ-প্ৰত্যঙ্গের সংশ্লিষ্ট বস্তুগুলিকে নিজ অধমাঙ্গের সহ সমান বুদ্ধি কবা ভক্তিশাস্ত্রের সম্পূর্ণ অনভিপ্রেত। পূজ্যগণের পদধূলি, অধোবাস প্রভৃতি ভক্তি-পিপাসু জনগণেব ভজনবল। তাহাতে সমজ্ঞান বা ঘুণ। আরোপিত হইলে ভক্তি পথের প্রথম সোপান 'শ্রদ্ধা’ব ব্যাঘাত হয় । “ভক্ত-পদধূলি আর ভক্তপদ-জল। ভক্ত-ভুক্ত-শেষ,-এই তিন সাধনের বল ॥” (চৈঃ চিঃ অ, ১৬৬০) ৷ “ছাড়িয়া বৈষ্ণব সেবা, নিস্তার পেয়েছে কেবা”-এই বিচাবে অবস্থিত না হওয়া পৰ্য্যন্ত বিষ্ণুভক্তি-লাভের কোন সম্ভাবনা নাই। নিজ মল-মূত্র ও নিজাপেক্ষা নিম্নবিচারবিশিষ্ট জনগণের মলমূত্রের সহিত পূজা-জনের মল-মূত্রকে সমধারায় বিচার করা কৰ্ত্তব্য নহে। তাদৃশ বিচার উপস্থিত হইলে হরি-গুরুবৈষ্ণব-সেবাব ব্যাঘাত হয়। তাই বলিয়া যাহা হরিগুরু-বৈষ্ণব নহে, তাহাকে হরি-গুরু-বৈষ্ণব জ্ঞান করিলে