পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৭২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भक्षार्थ७-अष्ठैर्भं ख्यायप्रक्षाग् প্ৰভুবাক্য-শ্রবণে অদ্বৈত ও শ্ৰীবাসের অভিমতসর্বান্তে ভূমিতে অঙ্ক দিলেন আচাৰ্য্য। “আজি নৃত্য দরশমে মোর নাহি কাৰ্য্য৷৷ ২২৷৷ আমি সে অজিতেন্দ্ৰিয় না। যাইব তথা।” শ্ৰীবাস পণ্ডিত কহে,-“মোর ওই কথা।”২৩৷৷ धडूव्र नकळएक स्रांषांत ७ आङिनश-निर्शन অধিকার প্রদানশুনিয়া ঠাকুর কহে ঈষৎ হাসিয়া। “তোমরা না গেলে নৃত্য কাহারে লইয়া ॥২৪ ৷৷ সৰ্বরঙ্গচূড়ামণি চৈতন্য-গোসাঁই। পুনঃ আজ্ঞা করিলেন,-“কারো চিন্তা নাই৷ ২৫ মহাযোগেশ্বর আজি তোমরা হইবা । দেখিয়া আমারে কেহ মোহনা পাইবা ॥” ২৬ ৷৷ প্ৰভুব আজ্ঞায় বৈষ্ণবগণেব উল্লাসশুনিয়া প্রভুর আজ্ঞা অদ্বৈত, শ্ৰীবাস। * जवान्न निश्छेिङ मङ्श्रयेज्ञ ऎज्ञान ॥ २१ ॥ সৰ্ব্বগণ-সহ মহাপ্রভুর চন্দ্ৰশেখব-ভবনে গমনসর্বগণ সহিতে ঠাকুর বিশ্বম্ভব। চলিলা আচাৰ্য্য চন্দ্ৰশেখরের ঘর ॥২৮ ৷৷ প্ৰভুবা নৃত্য-দর্শনে শচী প্ৰভৃতি নারীগণেব গমনআই চলিলেন নিজ বন্ধুর সহিতে৷ লক্ষনীরূপে মৃত্য বড় অদ্ভুত দেখিতে ৷৷ ২৯ ৷৷ যত আপ্ত বৈষ্ণবগণের পরিবার। চলিলা আইর সঙ্গে মৃত্য দেখবার ॥ ৩০ ৷৷ গ্রন্থকার-কৰ্ত্তক চন্দ্ৰশেখরের সৌভাগ্য প্ৰশংসাশ্ৰীচন্দ্ৰশেখর-ভাগ্য তার এই সীমা। যার ঘরে। প্ৰভু প্ৰকাশিলা এ মহিমা ৷৷ ৩১ ৷৷ DDBDD BDDBBB KSK BBuSDDDg DBLLYS বসিলা ঠাকুর সর্ব-বৈষ্ণব সহিতে। সবারে হইল আজ্ঞা স্ব-কাচ কাচিতে ॥ ৩২ ৷৷ शांशब्रा लश्को-6नया कब्रियाग्र श्रब्रिलए6 'धमान' श्छेदांद्र यद्भ করিয়া আপনাকে “ভোক্তা’ বলিয়া অভিমান করে, তাহদের ভগবৎসেবায় কান্তরসে অধিকার দূরে থাকুক, মৰ্য্যাদা-পথে লক্ষ্মীর সেবক হইবার যোগ্যতাও থাকে না। শ্ৰীভগবদ্বস্তুই Պo S অদ্বৈতের নিজ কাচ-বিষয়ে জিজ্ঞাসা ও প্রভুর উত্তরকরষোড়ে অদ্বৈত বলিলা বার-বার। “মোরে আজ্ঞা প্ৰভু কোল কাচ কাচিবার ”৩৩৷৷ প্ৰভু বলে,-“যত কাচ, সকলি GSN ইচ্ছা-অনুরূপ কাচ কাচ’ আপনার ৷” ৩৪ ৷৷ বাহবহিত অদ্বৈত-প্রভুর বিবিধ বিলাসবাহু নাহি অদ্বৈতের, কি করিৰ কাচ ? ভ্ৰকুট করিয়া বুলে শান্তিপুরনাথ ॥৩৫ ৷৷ সৰ্ব্ব-ভাবে নাচে মহাবিদুষক-প্ৰায়। আনন্দ-সাগর-মাঝে ভাসিয়া বেড়ায় ॥ ৩৬ ৷৷ সকলেব কৃষ্ণকীৰ্ত্তনমহা-কৃষ্ণ-কোলাহল উঠিল। সকল। আনন্দে বৈষ্ণব-সব হইল বিহবল ৷৷ ৩৭ ৷৷ কীৰ্ত্তনের শুভারম্ভ করিলা মুকুন্দ। “রামকৃষ্ণ বল হরি গোপাল গোবিন্দ ॥”৩৮ ৷৷ বৈকুণ্ঠকোটাল-বেশে হাবিদাসেব সকলকে সাবধান করণ প্রথমে প্রবিষ্ট হৈলা প্ৰভু হরিদাস। মহা দুই গোফ করি' বদনে বিলাস ৷৷ ৩৯ ৷৷ মহা পাগ শোভে শিরে ধটা পরিধান। দণ্ড হন্তে সবারে করয়ে সাবধান ৷৷ ৪০ ৷৷ “আরে আরে ভাই সব হও সাবধান। p নাচিব লক্ষনীর বেশে জগতের প্রাণ৷”৪১ ৷৷ হাতে নািড় চারিদিকে ধাইয়া বেড়ায়। সর্বাঙ্গে পুলক ‘কৃষ্ণ’ সবারে জাগায় ॥ ৪২ ৷৷ “কৃষ্ণ ভজ, কৃষ্ণ সেব, বল কৃষ্ণ নাম।” দন্তু করি’ হরিদাস করয়ে আহবান ৷৷ ৪৩ ৷৷ হরিদাসকে দেখিয়া সকলের তৎপরিচয় জিজ্ঞাসা ও হরিদাসেব উত্তব এবং মুরারি-সহ পরিভ্রমণহরিদাস দেখিয়া সকাল-গণ হাসে। “কে তুমি, এখায় কেনে”-সবেই জিজ্ঞাসে ॥৪৪৷৷ যেখানে শক্তিতত্ত্বের বিলাস প্ৰদৰ্শন করেন, সেখানে শ্ৰীগৌরসুন্দরের দর্শনে শ্ৰীকৃষ্ণোপলব্ধির ব্যাঘাত উপস্থিত হয়। গৌরভোগি-সম্প্রদায় নাগরী-বিচারে আত্ম-প্রতিষ্ঠা করিয়া গৌরসুন্দরকে ভোগ্য-বিষয়-মাত্র জ্ঞান করেন । ২১ ৷৷