V কি অদ্ভুত হৈল কৃষ্ণপ্রেমের ক্ৰন্দন। সকল করায় প্ৰভু শ্ৰীশচীনন্দন৷৷ ১৬১ ৷৷ কারো গলা ধরি’ কেহ কান্দে উচ্চর্যায়। কাহারে চরণ পরি’ কেহ গড়ি’ যায়৷ ১৬২ ৷৷ মহাপ্রভুর গোপীনাথকে লইয়া বিষ্ণুখটায় আবােহণ— ক্ষণেকে ঠাকুর গোপীনাথে কোলে করি”। মহালক্ষনী-ভাবে উঠে খট্টার উপর। ১৬৩ ৷৷ ভক্তগণকে স্তব পাঠ কবিতে প্ৰভুর আদেশ ও डड97द्ध विडिमडांव रठदসন্মখে রহিলা সবে যোড়হস্ত করি”। “মোর স্তব পড়’ বলে গৌরাঙ্গ শ্ৰীহরি ॥১৬৪ ৷৷ জননী-আবেশ বুঝিলেন সর্বগণে। সেইরূপে পড়ে স্তুতি, মহাপ্ৰভু শুনে ॥ ১৬৫ ৷৷ কেহ পড়ে লক্ষ্মী-স্তব, কেহ চণ্ডী-স্তুতি । সবে স্তুতি পড়ে যাহার যেন মতি ৷৷ ১৬৬ ৷৷ भली झां१ों “জয় জয় জগতজননী মহামায়া। দুঃখিত জীবেরে দেহ’ রাঙ্গা-পদছায়া ৷৷ ১৬৭ ৷৷ YYBDBD DBDDBDD DBDBDB BBD DBBD SS MD DBDB D D BDDBBuDiDB DDDBDB DBBD DBDBB0 SBBDDS uuBD আছে-যাহা কখনও অন্তবঙ্গ-শক্তিব অধীন, কখনও বা বহিরঙ্গা-শক্তিব অনুসাবণে ব্যস্ত । ভগবান গৌরসুন্দব আদ্যাশক্তিব কাৰ্য্যাবলী গ্ৰহণ করিয়া লাস্য-প্রদর্শনেব অভিনয় করিলেন । অন্তবঙ্গাশক্তিপ্ৰকাশ রুক্মিণীব সজ্জায় ভগবদুপাসনা প্ৰকট কবিয়া প্ৰাপঞ্চিক দর্শনে সেই শক্তিবই জাগতিক অনুবন্ধ প্ৰদৰ্শন করিলেন ॥১৫৪৷৷ দেউটী-প্ৰদীপ ॥ ১৫৭ ৷৷ নাগরাজ-শেষদেব, নিত্যানন্দ প্ৰভু শেষদেবব অংশী বলিয়। তাঁহাকে এই নামে উক্তি কবা হইয়াষ্ট্রে ৯ ৷৷ সাত্ত্বিক অহঙ্কারে অবস্থিত জনগণ শ্ৰীগৌবসুন্দরের শক্তিবেষ দর্শন করিয়া তঁহাকে “নারায়ণী মহালক্ষ্মী জানিয়া DD DBBDBD BBBD S SDDDD DDD DBBDBB DDDD DgBBLBLBD LDDBD DBDBDDD DBB SADLL শ্ৰীশ্ৰীচৈতন্যভাগবত জয় জয় অনন্ত ব্ৰহ্মাণ্ডকোটীশ্বরি! তুমি যুগে যুগে ধৰ্ম্ম রােখ অবতরি’। ১৬৮ ৷৷ 3m, বিষ্ণু, মহেশ্বরে তোমার মহিমা বলিতে না পারে, অন্যে কেবা দিবে সীমা৷৷১৬৯৷৷ জগৎ-স্বরূপ তুমি, তুমি সৰ্ব্ব-শক্তি। তুমি শ্ৰদ্ধা, দয়া, লজ্জা, তুমি বিষ্ণুভক্তি ৷ ১৭০ ৷৷ যত বিদ্যা-সকল তোমার মূৰ্ত্তিভেদ। “সর্ব-প্রকৃতির শক্তি তুমি’ কহে বেদ ৷ ১৭১ ৷৷ নিখিল-ব্রহ্মাণ্ডগণের তুমি মাতা। কে তোমার স্বরূপ কহিতে পারে কথা ? ১৭২ ৷৷ ত্ৰিজগত হেতু তুমি গুণত্ৰয়ময়ী। ব্ৰহ্মাদি তোমারে নাহি জানে, এই কহি ॥১৭৩৷৷ সর্বাশ্রয়া তুমি সৰ্ব্বজীবের বসতি। তুমি আদ্যা, অবিকার পরম প্ৰকৃতি ৷৷ ১৭৪ ৷৷ জগতজননী তুমি দ্বিতীয়রাহিত। মহীরূপে তুমি সৰ্ব্ব জীব পাল’ মাতা৷ ১৭৫ ৷৷ জলরূপে তুমি সৰ্ব্ব-জীবের জীবন। তোমা সঙরিলে খণ্ডে অশেষ বন্ধন ৷৷ ১৭৬ ৷৷ জগজ্জননী মহামায়া ঐহিক ভোগপব জীবগণকে নানাপ্রকাব ক্লেশ প্ৰদান কবেন। এই ক্লেশ হইতে মুক্ত হইবার জন্য তঁাহাবা তাহাব শবণাপন্ন হন, কিন্তু সেইকালে র্তাহাবা বুঝিতে পাবেন না যে, প্ৰকৃত প্ৰস্তাবে তাহদের ক্লেশ হইতে মুক্ত হইবাব পাব কিরূপ অবস্থায় অবস্থিতি ঘটিবে। ভগবৎপ্ৰপন্নজনগণই মহামায়া আদ্যাশক্তির নিকট কৃষ্ণসেবা-প্রবৃত্তি লাভ কবেন। ঐকান্তিক কৃষ্ণসেবাপ্রভাবেই যে আত্যন্তিক দুঃখের নিবৃত্তি হয়,-ইহা কেবল তাহারাই বুঝিতে পাবেন। নন্দগোপসুতের সেবাই যে জীবের পরমহিত্যিকরী, ইহাই কাত্যায়নীর নিকট প্রার্থনীয় दिषु ॥ »७१ ॥ তুমি-অনন্তকোটি ব্ৰহ্মাণ্ডেব ঈশ্বরী, তোমার শক্তির প্রভাবেই যুগোচিত ধৰ্ম্ম সংবক্ষিত হয়। আধিকারিক জন্ম-স্থিতি-লয়েব দেবত্ৰয় তোমার মহিমা গান করিতে অসমর্থ। সুতরাং তঁহাদের অনুগত জনগণ তোমার মহিমার সীমা-নিরূপণে কিরূপে সমর্থ হইবে ? ১৬৯ ৷৷
