(8. চট্টগ্রামে প্রকটত ভক্তগণ ও যশোহরে প্রকটত ' . ठांकू-शज्ञिान-- পুণ্ডরীক-বিভানিধি-বৈষ্ণবপ্ৰধান। চৈতন্য-বল্লভ দত্ত-বাসুদেব নাম ॥ ৩৬ ৷৷ শ্ৰীরাম-পণ্ডিতঃ শ্ৰীমান তৎকনিষ্ঠ-সহোদরঃ|” শ্ৰীবাস ও শ্ৰীরাম শ্ৰীমন্মহাপ্রভুর সন্ন্যাসগ্রহণের পর নবদ্বীপের বাসস্থান ছাড়িয়া কুমারহট্ট আসিয়া বাস করিয়াছিলেন (অন্ত্য ৫ম অঃ দ্রষ্টব্য)। ২ (শ্ৰীমান) চন্দ্ৰশেখর-দেব,--প্রভুর ভক্ত মেসো মহাশয় ; শ্ৰীগৌরগশৈাদেশ-মতে, डि5न्-िन्तनिझि आ9ऊग ना 5न्छ । ইহারাষ্ট গৃহে বঙ্গদেশে সৰ্ব্বপ্রথম শ্ৰীমন্মহাপ্রভুর দেবী-ভাবে গীতাভিনয় ও নিত্য-কাচ তহঁয়াছিল। এই চন্দ্ৰশেখরের গুহই অধুনা ‘ব্ৰজপত্তন’-নামে প্ৰসিদ্ধ এবং এই স্থানেই বিশ্ববিখ্যাত সুপ্ৰসিদ্ধ 'বিশ্ববৈষ্ণব-রাজসভা’র পরিপোষক আকর-মঠ রাজ শ্ৰীচৈতন্য-মঠের সুবৃহৎ অভিনব অষ্টকোণ-মন্দির বিরাজभांन,-डेटांड চারি সৎসম্প্রদায়ের আচাৰ্য্যগণের অর্চ - বিগ্ৰহ এবং মধ্যস্থলে শ্ৰীগুরুগৌরাঙ্গ-গান্ধব্বিকা-গিরিধরের অৰ্চা-বিগ্ৰহ পূজিত হইতেছেন। শ্ৰীচন্দ্ৰশেখরাচাৰ্য্য প্রভুর ভাবি-সন্ন্যাসাভিনয়ের কথা শ্ৰীনিত্যানন্দ প্রভূর মূপে পূর্বেই জ্ঞাত হইয়াছিলেন (মধ্য, ২৬ অঃ) এবং সন্ন্যাস-কালে শ্ৰীনিত্যনন্দ ও মুকুন্দ-দত্তের সঙ্গে কাটোয়ায় উপস্থিত থাকিয়া প্রভুর সন্ন্যাসলীলাভিনয়োচিত কাৰ্য্যাদি যােগ| শাস্ত্র সম্পাদন পুৰ্ব্বক নবদ্বীপে ফিরিয়া আসিয়া সকলোকেই প্রভুর সন্ন্যাসগ্রহণ-সংবাদ জ্ঞাপন করিয়াছিলেন। তৎপূর্বে ইত্যার গৃহে স্বয়ং প্রভুর কীৰ্ত্তনের কথা।--মধ্য, ৮ম পঃ, এবং কাজীদমন-কালে বিরাট কীৰ্ত্তনের মধ্যে ও শ্ৰীধরের প্রতি প্ৰভুর কৃপা-প্রদর্শনকালে kDD BgOBDDSLL 0 BBBS DD BBSSDBDDDSiDuTS গণের সঙ্গে ইনি নীলাচলে প্ৰভুকে দেখিতে যাইতেন ৷৷ ৩৪ ৷৷ ভবরোগ,-ভবরূপ রোগ ; ভাব অর্থাৎী:প্রাকৃত গুহাঙ্গাসক্তিলক্ষণযুক্ত সংসারদুঃখ’ (ভা ১০৫ খণ্ঠে ঈশ্লাকের শ্ৰীজীবপ্রভুকৃত ‘লঘুতোষণী”—টীকা দ্রষ্টব্য )। শ্ৰীল বৃন্দাবনদাস-ঠাকুর শ্ৰীমুরারি-গুপ্তকে ‘বৈদ্য' অর্থাৎ DDDSBBLBD DBDDDBD DBBDB BBB GDB SDBDDS মুর্গ” জীবের বিষ্ণুবৈমুখ্য-রোগের অবিদ্যারূপ মূল বীজ বিনাশ की शैफ़ऊछङशबड ‘চাটিগ্রামে’ হৈল ইহা-সবার ‘পরকাশ”। “বুঢ়নে’ হইলা অবতীর্ণ হরিদাস ৷৷ ৩৭ ৷৷ রাঢ়ে ভগবান শ্ৰীনিত্যানন্দের অবতরণ3-ai “355țK”-NN VAR IN হাঁহি অবতীর্ণ নিত্যানন্দ ভগবান ৷৷ ৩৮ ৷৷ করিয়া মহাকারুণ্যের পরিচয় দিতেন,--- ইহাই উদ্দেশ করিালেন ; এতদ্বারা অধোক্ষজ ভগবান শ্ৰীবিষ্ণু ও বৈষ্ণবের চরিতলেখকগণের আদর্শরূপে শ্ৰীব্যাসাবতার ঠাকুর-বৃন্দাবন প্ৰাকৃত লৌকিক বহিদর্শনে দুষ্ট শ্ৰীমুরারির দৈহিক-রোগাদির চিকিৎসাদি বৃত্তির উল্লেখ না করিয়া গুণাতীত অপ্রাকৃত বৈকুণ্ঠবস্তু ভগবান শ্ৰীবিষ্ণু ও বৈষ্ণবের প্রতি গুণজাত জাতিসামান্যবুদ্ধি যে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ অর্থাৎ নিরয় বা অশুভজনক, তৎপ্রতিপাদনোদেশেই এইরূপ বর্ণনাদর্শ প্রদর্শন করিলেন। বৈদ্য শ্ৰীমুরারি,-“শ্ৰীচৈতন্যচরিত’-নামক মহাকাব্যের লেখক শ্ৰীমুরারি গুপ্ত । ইনি শ্ৰীহট্টে বৈদ্যবংশে প্রকাটিত ও পরে নবদ্বীপপ্রবাসী হইয়াছিলেন। মহাপ্ৰভু অপেক্ষা ইনি-- বয়োজ্যেষ্ঠ। "ইহারই গৃহে প্ৰভু শ্ৰীবরাহ-রূপ (মধ্য, ৩য় অঃ) এবং মহাপ্ৰকাশ্যাবস্থায় ইতাকে শ্ৰীীরামরূপ প্ৰদৰ্শন করাইয়াছিলেন (মধ্য, ১০ম অঃ) । শ্ৰীবাস-গৃহে নিত্যানন্দ-সহ গৌরসুন্দরকে দেখিয়া ইনি প্ৰথমে মতাপ্ৰভুকে, পরে নিত্যানন্দপ্রভুকে প্ৰণাম করেন, তদর্শনে মহাপ্ৰভু ইহাকে ‘তুমি ব্যবহার অতিক্রম করিয়া আমাকে প্ৰণাম করিয়াছ" এইরূপ উপদেশ দিবার পর রাত্ৰিতে স্বপ্নযোগে নিত্যানন্দ-তন্ত্র কীৰ্ত্তন করিলেন ; পরদিবস প্ৰাতঃকালে ইনি প্ৰথমে নিত্যানন্দের, পরে মহাপ্ৰস্তুর চরণ বন্দনা করায়, মহাপ্ৰভু ইতাকে চব্বিত তাম্বল-প্ৰসাদ প্ৰদান করিলেন। একদিন মঙ্গাপ্রভুর উদ্দেশে মুরারি ঘুতান্ন-নৈবেদ্যা-ভোগ প্ৰদান করিলে পরদিবস প্ৰাতে মহাপ্ৰভু বহু দুষ্পাচ্যান্ন-গ্ৰহণে অগ্নিমান্দ্য-লীলা অভিনয় করিয়া মুরারির নিকট চিকিৎসাৰ্থ আগমনপূর্বক ‘মুরারির এই জলপাত্ৰস্থিত বারিই উহার ঔষধ” এই বলিয়া জল পান করিলেন। আর এক দিবস শ্ৰীবাস-ভবনে শ্ৰীমন্মহাপ্ৰভু চতুভূজ-মুষ্টি ধারণ করিলে মুরারির গরুড়-ভাব উদিত হওয়ায় প্ৰভু তৎস্কন্ধ আরোহণ-পূর্বক ঐশ্বৰ্য্যলীলা দেখাইলেন। • প্রত্ন অপ্রকট হইলে তদবিরহ অসহ্য হুইবে ভাবিয়া মুরারি
