মধ্যখণ্ড-ষড়বিংশ অধ্যায় কেহ বলে,-“ “বৈষ্ণব' বা বলিব কেমনে। “কৃষ্ণ'-হেন নাম যদি না বলে বদনে ৷” ১১০৷৷ কেহ বলে,-“শুনিলাঙ অদ্ভুত আখ্যান। বৈষ্ণবে জপিয়ে মাত্র ‘গোপী গোপী’-নাম।” ১১১৷৷ কেহ বলে,-“এত বা সন্ত্রম কেনে করি। আমরা কি ব্ৰাহ্মণের ভেজ নাহি ধরি ॥১১২৷৷ তেঁহো সে ব্ৰাহ্মণ, আমরা কি বিপ্ৰ নাহি। তেঁহো মারিবেন আমরা কেনেই বা সহি ॥১১৩৷৷ রাজা ত নহেন তেঁহো মারিবেন কেনে। আমরাও সমবায় হও সর্ব জনে ॥১১৪৷৷ যদি তেঁহো মারিতে ধায়েন পুনর্বার। আমরা সকলে তবে না। সাহিত্ৰ আর ॥১১৫৷৷ র্তিহো নবদ্বীপে জগন্নাথ-মিশ্র-পুত । আমরাও নাহি অল্প-মানুষের সুত ॥১১৬৷৷ হের সবে পড়িলাঙ কালি তার সনে । আজি তিহে “গোসাঞি’ বা হইল কেমনে!”১১৭৷৷ এই মত যুক্তি করিলেন পাপিগণ । জানিলেন অন্তৰ্যামী শ্ৰীশচী-নন্দন ॥১১৮৷৷ একদিন মহাপ্ৰভু আছেন বসিয়া। চতুর্দিকে সকল পার্ষদগণ লৈয়া ॥১১৯৷৷ মহাপ্ৰভুব হেঁয়ালী-চ্ছলে সন্ন্যাসগ্ৰহণ-বার্তা-প্ৰকাশএক বাক্য অদ্ভুত বলিলা আচম্বিত। কেহ না বুঝিল অর্থ সবে চমকিত ॥১২০৷৷ গ্ৰহণ পূর্বক বলিকে পাতালে প্রেরক-সেই কৃষ্ণেব আশ্ৰয় গ্ৰহণ কবিলে আমার কি লাভ ঘটিবে ?-এরূপ প্ৰণয়কলহ-সূচক বাক্যাদি প্রযোগ করিতে কবিতে মহাপ্ৰভু পড়ে য়াকে তাড়ন কবিয়াছিলেন ॥৮৯-৯৪৷৷ শ্ৰীমন গৌবসুন্দবেব উদ্দেশ্য বুঝিতে না পারিয়া তাহাব উদ্যত লণ্ডড়াঘাত হইতে বক্ষা পাইলাব জন্য অতীব ভীত ও শঙ্কিত হইয়া উক্ত পড়ুয়া পলায়ন কবিয়াfa, a t-sell ত্ৰান্ত পড়ুয়া তাহার স্থায় অল্পবুদ্ধি পণ্ডিতাভিমানী জনগণের নিকট আসিয়া শ্ৰীগৌরসুন্দরের আচরণ বলিলেন। তাহাতে তাহার সহাধ্যারিগণের কেহ কেহ বলিলেন,- “করিল পিঞ্জিলিখণ্ড কক নিবারিতে। उंब्रिा आंद्रा कुफ बांख्रिश्न ८८श्ङ॥”s३७॥ বলি’ অষ্ট্র অষ্ট্র হাসে’ সর্বলোক-নাথ। काझं ब्र|त्रूक्षि' छन्। जझिल गावा'ङ॥s९९॥ প্ৰভুবাক্য-শ্রবণে নিত্যানন্দেব বিষাদ নিত্যানন্দ বুঝিলেন প্রভুর অন্তর। জানিলেন-“প্ৰভু শীঘ্ৰ ছাড়িবেন ঘর ॥১২৩৷৷ বিষাদে হইল মগ্ন নিত্যানন্দ-রায়। হইব সন্ন্যাসি-রূপ প্ৰভু সৰ্ব্বথায় ॥১২৪৷৷ এ সুন্দর কেশের হুইব অন্তৰ্দ্ধান।” দুঃখে নিত্যানন্দের বিকল হৈল প্ৰাণ ॥১২৫৷৷ প্ৰভুল নিত্যানন্দ-সহ নিভৃতে কথোপকথন ক্ষণেকে ঠাকুর নিত্যানন্দ-হস্তে ধরি'। নিভৃতে বসিলা গিয়া গৌরাঙ্গ-শ্ৰীহরি ॥১২৬৷৷ প্ৰভু বলে,-“শুনি নিত্যানন্দ মহাশয়! তোমারে কহিয়ে নিজ হৃদয় নিশ্চয় ॥১২৭৷৷ ভাল সে আইল্যাঙ আমি জগত তারিতে। তারণ নাছিল, আমি আইলু সংহারিতে ॥১২৮৷৷ আমা দেখি কোথা পাইবেক বন্ধনাশ । এক গুণ বন্ধ ছিল—হৈল কোটি-পাশ ॥১২৯৷৷ আমারে মারিতে যবে করিলেক মনে । তখনেই পড়ি’ গেল অশেষ-বন্ধনে ॥১৩১৷৷ "বিশ্বম্ভব যখন আমাদেব সহিত একত্র পাঠ কবিয়ছিলেন, • তখন তিনি 'মুক্ত পুরুষ মহাভাগবত’ হইবেন কিরূপে ? তিনি জগন্নাথমিশ্রেীর পুত্ৰ-মাত্র ; আমারও পণ্ডিত জগন্নাথ মিশ্রেীর ন্যায় ব্যক্তিগণেব সস্তান! তিনি ত’ কিছু রাজা নহে ন-যে দগুবিধানকর্তা ! তিনি দণ্ড দিতে আসিলে DDBL LS DB S S BD DDL YK TK DKKS সন্তান। ব্ৰাহ্মণকে মারিতে আসিলে আমবাই বা কেন সহ করিব ? যদি তাহাকে কেহ “বৈষ্ণব' বলিয়া ব্ৰাহ্মণাপেক্ষা উচ্চাসন দেন, তবে বৈষ্ণবোচিত ‘কৃষ্ণনামই’? তাহার মুখে LD DB BD DBSS SDDDB BB BBDSEDS নামোচ্চারণ-শ্ৰবণে কেহ তাহাকে “বৈষ্ণব’ বলিবে না।
