-്. 49 A ‘শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য” নাম হইল প্ৰকাশ। দণ্ডবৎ হইয়া পড়িলা সব দাস ॥১৮০৷৷ হেন মতে সন্ন্যাস করিয়া প্ৰভু ধন্য। প্ৰকাশিল আত্মনাম ‘শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য।’ ১৮১৷৷ १5उछलीलांस निऊJऊ|- বর্ধ-কাল চৈতন্য সকল লীলা করে। ವಾಡ যখন কৃপা, দেখায়েন উঠারে ॥১৮২৷৷ নিত্যানন্দই চৈতন্যের সম্যক জ্ঞাতা, তাহার আদেশে & - গ্ৰন্থকাবের চৈতন্যচব্বিত-বচনা কত লীলা-রস হুইল সেই স্থানে। নিত্যানন্দ-স্বরূপে সে সব তত্ত্ব জানে ॥১৮৩৷৷ ‘উর্দুর আজ্ঞায় আমি কৃপা-অনুরূপে। কিছুমাত্র সূত্র আমি লিখিল পুস্তকে ॥১৮৪৷৷ * গ্ৰন্থকাবে সৰ্ব্ববৈষ্ণব-চৰণে প্ৰণামপূর্বক স্বদৈন্য* প্ৰকাশ-মুখে মধ্যলীলাব উপসংহার সর্ব-বৈষ্ণবের ?titʼ.3 (aqi$ oRaq*56s i ইথে অপরাধ কিছু না লবে আমার ॥১৮৫৷৷ বৈদে ইহা কোটি কোটি মুনি বেদব্যাসে। বৰ্ণিবেন নানা মতে অশেষ-বিশেষে ॥১৮৬৷৷ এই মত মধ্য-খণ্ডে প্রভুর সন্ন্যাস। "ত্ত্বে কথা শুনিলে হয় চৈতন্যের দাস৷৷১৮৭৷৷ "মন-খণ্ডে ঈশ্বরের সন্ন্যাস-গ্ৰহণ । ইহার শ্রবণে মিলে কৃষ্ণপ্ৰেম-ধন ॥১৮৮৷৷ শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্যই জীবজগৎকে সৰ্ব্ব প্রথমে সুষ্ঠুভাবে শ্রবণ করিবার অধিকাব্য দিলেন ৷ ১৭৫ ৷৷ আদিমূল শ্ৰীগুরু-বিগ্ৰহ শ্ৰীনিত্যানন্দেব তৃত্য,বুদ্ধি | कठिन ঘটবে ॥১৯২ লাভ না করিয়াও বাহিরে গুরুদাস বলি তাহার শ্ৰীচৈতন্য-প্রকাশ-মূৰ্ত্তিব অবশ্য দর্শনল ག ് গৰত वैीक्ष्डछ ब्रिडामन्न है अंडू। এই বাঞ্ছ| ইহা যেন না পাসরি কিছু ॥১৮৯৷৷ হেন দিন হইবে কি চৈতন্য-নিত্যানন্দ । দেখিব বেষ্টিত চতুর্দিগে ভক্ত-বৃন্দ ॥১৯০৷৷ আমার প্রভুর প্রভু শ্ৰীগৌরসুন্দর। cy in fists fifts'ss uses মুখেহ যে জন বলে ‘নিত্যানন্দ-দাস’। সে অবশ্য দেখিবেক চৈতন্য-প্ৰকাশ ॥১৯২৷৷ চৈতন্যের প্ৰিয়তম নিত্যানন্দ-রায়। প্রভু-ভৃত্য-সঙ্গ যেন না ছাড়ে আমায় ॥১৯৩৷৷ জগতের প্ৰেমদাতা হেন নিত্যানন্দ । তান হঞো যেন ভজো প্ৰভু গৌরচন্দ্ৰ ॥১১৪৷৷ সংসারের পার হই’ ভক্তির সাগরে। যে ডুবিব সে ভজুক নিতাই-চান্দেরে৷১৯৫৷৷ কাষ্ঠের পুতলী যেন কুহুকে নাচায়। এই মত গৌরচন্দ্ৰ মোরে যে বোলায় ॥১৯৬৷৷ পক্ষী যেন আকাশের অন্ত নাহি পায়। যত শক্তি থাকে, ততদুর উড়ি’ যায় ॥১৯৭৷৷ এই মত চৈতন্য-কথার অন্ত নাই। যা'র যতদুর শক্তি সবে তত গাই৷৷১৯৮৷৷ শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য-নিত্যানন্দচান্দ জান। বৃন্দাবনদাস। তছু পদ যুগে গান ॥১৯৯৷৷ আনন্দ লীলা রসবিগ্রহায় হেমাভদিব্যচ্ছবিসুন্দবায় । * তস্মৈ মহাপ্রেমাবসপ্ৰদায় চৈতন্যচন্দ্ৰায় নমো নমস্তে ॥ ২• ০ ৷ ” ইতি শ্ৰীচৈতন্যভাগবতে মধ্যখণ্ডে সন্ন্যাসংগ্ৰহণং नाभ उठे|१ि९८i११: . আমি যেন কোন দিন আমার গুরুদেব শ্ৰীনিত্যানন্দ প্ৰচুব সেবাব্যতীত অন্য কোন কাৰ্য্যে নিযুক্ত না হই ৷৷১৯৩৷৷ হে শ্ৰীচৈতন্যচন্দ্ৰ, তোমাকে পুনঃ পুনঃ নমস্কার করি। - তুমি স্বৰ্ণাছটা-মণ্ডিত C তীত সুন্দর-মূৰ্ত্তি, তুমি কৃষ্ণের উজ্জ্বলরস প্ৰেম জগৎকে । প্ৰদান করিয়াছ ৷৷ ২• ০ ৷৷ ইতি 'গৌড়ীয়-ভায্যে” অষ্টাবিংশ অধ্যায় সমাপ্ত ইতি মধ্যখণ্ড সমাপ্ত
