পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত চতুর্থ ভাগ.djvu/১৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দক্ষিণেশ্বর। মাষ্টার, অধর, রাখাল প্রভৃতি ভক্তসঙ্গে । ১১৭ জানো ?—যেমন পচিশ থাক পাপড়িওয়াল ফুল। এক চোপে কাটা ! “কর্তৃত্ব । রাম ! রাম !—শুকদেব, শঙ্করাচাৰ্য্য এরা বিদ্যার আমি রেখেছিলেন । দয়া মানুষের নয়, দয়া ঈশ্বরের। বিদ্যার আমির ভিতরেই দয়া, বিষ্ঠার আমি তিনিই হয়েছেন । [ অতি গুহ কথা । কালীব্রহ্ম। আদ্যাশক্তির এলাকা । কল্কি অবতার। ] “কিন্তু হাজার বাজী ছাখে, তবু তার underএ (অধীন )। পালাবার জো নাই । তুমি স্বাধীন নও । তিনি যেমন করান, তেন্নি করতে হবে । সেই আদ্যাশক্তি ব্ৰহ্মজ্ঞান দিলে তবে ব্রহ্ম জ্ঞান হয়—তবে বাজীর খেলা দেখা যায়। নচেৎ নয় । “যতক্ষণ একটু আমি থাকে, ততক্ষণ সেই আছাশক্তির এলাকা । র্তার অণ্ডরে (under)–র্তাকে ছাড়িয়ে যাবার যে নাই ! SSBBBB SBBBB BBBBB BDuDS BB শক্তিতে অবতার। তালতার তবে কায করেন । সমস্তই মার শক্তি । “কালীবাড়ীর আগেকার খাজাঞ্চি কেউ কিছু বেশী রকম চাইলে, বলতে “ছ তিন দিন পরে এসে ” মালিককে জিজ্ঞাসা করবে। “কলির শেষে কল্কি অবতার হবে। ব্রাহ্মণের ছেলে—সে কিছু জানে না—হঠাৎ ঘোড়া আর তরবার আসবে—” [ / কেশব সেনের মাতা ও ভগিনী । ধাত্রী ভুবনমোহিনী । ] অধর আরতি দেখিয়া আসিয়া বসিলেন । ধাত্রী ভুবনমোহিনী মাঝে মাঝে ঠাকুরকে দর্শন করিতে আসেন। ঠাকুর সকলের জিনিষ খাইতে পারেন না—বিশেষতঃ ডাক্তার, কবিরাজের, ধাত্রীর । অনেক যন্ত্রণ দেখেও তাহারা টাকা লন, এই জন্য খাইতে পারেন না । শ্রীরামকৃষ্ণ ( অধর প্রভৃতি ভক্তের প্রতি ) ৷ ভুবন এসেছিল । পচিশটা বোম্বাই আম আর সন্দেশ রসগোল্লা এনেছিল । আমায় বলে, আপনি একটা আঁব খাবে ? আমি বল্লাম—আমার পেট ভার। আর সত্যই দেখ না, একটু কচুরি সন্দেশ খেয়েই পেট কি রকম হয়ে গেছে। “কেশব সেনের মা বোন এরা এসেছিল। তাই আবার খানিকটা নাচুলাম । কি করি —ভারি শোক পেয়েছে।”