পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জবাবিংশ খণ্ড দক্ষিণেশ্বরে পঞ্চবটীমলে শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে প্রথম পরিচ্ছেদ . मचिट्नध्बद्वग्न ठाकूब्र वैोब्राधकूक ७ ८नबौ ८कॉथ ब्रानौ' नाळे আজ শনিবার, ২৭শে ডিসেম্বর, ১৮৮৪ খৃস্টাব্দ, পৌষ শরা সপ্তমী তিথি। যীশুখন্টের জন্ম উপলক্ষে ভক্তদের অবসর হইয়াছে। অনেকে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণকে দেখিতে আসিয়াছেন। সকালেই অনেকে উপস্থিত হইয়াছেন। মাস্টার ও প্রসন্ন আসিয়া দেখিলেন ঠাকুর তাঁহার ঘরে দক্ষিণ দিকের দালানে রহিয়াছেন। তাঁহারা আসিয়া তাঁহার চরণ বন্দনা করিলেন। শ্ৰীযন্ত সারদা প্রসন্ন ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণকে এই প্রথম দশন করেন। ঠাকুর মাস্টারকে বললেন, “কই বঙ্কিমকে আনলে না ?” বঙ্কিম একটি স্কুলের ছেলে। ঠাকুর বাগবাজারে তাঁহাকে দেখিয়াছিলেন। দর থেকে দেখিয়াই বলিয়াছিলেন, ছেলেটি ভাল । ভক্তেরা অনেকেই আসিয়াছেন। কেদার, রাম, নিত্যগোপাল, তারক, সমরেশ (মিত্র) প্রভৃতি ও ছোকরা ভক্তেরা অনেকে উপস্থিত। কিয়ৎক্ষণ পরে ঠাকুর ভক্তসঙ্গে পঞ্চবটীতে গিয়া বসিয়াছেন। ভক্তেরা চতুদিকে ঘেরিয়া রহিয়াছেন, কেহ বসিয়া—কেহ দাঁড়াইয়া। ঠাকুর পঞ্চবটীমলে ইন্টকনিমিত চাতালের উপর বসিয়া আছেন। দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে মুখ করিয়া বসিয়া আছেন। সহস্যে মাস্টারকে বললেন, বইখানা কি এনেছ? মাস্টার—আজ্ঞে, হাঁ। শ্রীরামকৃষ্ণ—পড়ে আমায় একটা একটা শোনাও দেখি। [टैंोब्राश्रङ्कक G ब्राञ्जाब्र कङ’बा ] ভক্তেরা আগ্রহের সহিত দেখিতেছেন কি পুস্তক। পসেতকের নাম ‘দেবী চৌধরাণী। ঠাকুর শনিয়াছেন, দেবী চৌধরাণীতে নিকাম কমের কথা আছে। লেখক শ্ৰীযন্ত বঙ্কিমের সংখ্যাতিও শুনিয়াছিলেন। পসেতকে তিনি কি লিখিয়াছেন, তাহা শুনিলে তাঁহার মনের অবস্থা বুঝিতে পারবেন। মাছটার বলিলেন, ‘মেয়েটি ডাকাতের হাতে পড়েছিল। মেয়েটির নাম প্রফুল্ল পরে হ’ল দেবী চৌধরাণী। যে ডাকাতটির হাতে মেয়েটি পড়েছিল, তার নাম ভবানী পাঠক। ডাকাতটি বড় ভাল। সেই প্রফুল্পকে অনেক সাধন ভজন করিয়েছিল। আর কি রকম করে নিকাম কম করতে হয়, তাই শিখিয়েছিল।