পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ठकमट्वब्र बाछेँौटङ प्लेद्वाबकृक-कर्षवज्ञ ट्णव भौस्त्रा ● চলে আসবার জো নাই। যতক্ষণ রোগের একটু কসর থাকে, ততক্ষণ ডাক্তার সাহেব চলে আসতে দেবে না। তুমি নাম লিখালে কেন” (সকলের হাস্য)। কেশব হাসপাতালের কথা শনিয়া বার বার হাসতেছেন। হাসি সংবরণ করিতে পরিতেছেন না। থাকেন থাকেন, আবার হাসিতেছেন। ঠাকুর আবার কথা কাহতে | \ [ পৰকথা—ঠাকুরের পীড়া, রাম কবিরাজের চিকিৎসা | শ্রীরামকৃষ্ণ (কেশবের প্রতি)–হৃদ বোলতো, এমন ভাবও দেখি নাই, এমন রোগও দেখি নাই। তখন আমার খবে অসুখ। সরা সরা বাহ্যে যাচ্ছি। মাথায় যেন দলাখ পিপড়ে কামড়াচ্ছে। কিন্তু ঈশ্বরীয় কথা রাতদিন চলছে। নাটাগড়ের রাম কবিরাজ দেখতে এলো। সে দ্যাখে, আমি বসে বিচার করছি। তখন সে বললে, ‘একি পাগল। দ’খানা হাড় নিয়ে, বিচার করছে!' (কেশবের প্রতি)—“তাঁর ইচ্ছা। সকলই তোমার ইচ্ছা। “नकलहे ८ङाभाब्र हेक्का, हेछझाअग्नौ ङाब्रा छूधि । তোমার কম তুমি কর মা, লোকে বলে করি আমি। “শিশির পাবে বলে মালী বসরাই গোলাপের গাছ শিকড় শািন্ধ তুলে দেয়। শিশির পেলে গাছ ভাল করে গজাবে। তাই বুঝি তোমার শিকড় শািন্ধ তুলে দিচ্ছে। (ঠাকুরের ও কেশবের হাস্য)। ফিরে ফিরতি বুঝি একটা বড় কান্ড হবে। [त्कथावत्र बना aबामक्रूज Fयन ९ निय-वत्रौक जब ऽिनिभानन। “তোমার অসুখ হলেই আমার প্রাণটা বড় ব্যাকুল হয়। আগের বারে তোমার যখন অসুখ হয়, রাত্রি শেষ প্রহরে আমি কাঁদতুম। বলাতুম মা ! , কেশবের যদি কিছল হয়, তবে কার সঙ্গে কথা কবো। তখন কলকাতায় এলে ডাব চিনি সিদ্ধেশ্বরীকে দিয়েছিলাম। মার কাছে মেনেছিলাম যাতে অসুখ ভাল হয়।” কেশবের উপর ঠাকুরের এই অকৃত্রিম ভালবাসা ও তাঁহার জন্য ব্যাকুলতার কথা সকলে অবাক হইয়া শুনিতেছেন। শ্রীরামকৃষ্ণ–এবার কিন্তু অত হয় নাই। ঠিক কথা বোলবো। “কিন্তু দু তিন দিন একট হয়েছে।” পর্বদিকের যে বার দিয়া কেশব বৈঠকখানায় প্রবেশ করিয়াছিলেন, সেই বারের কাছে কেশবের পজেনীয়া জননী আসিয়াছেন। সেই বারদেশ হইতে উমানাথ ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণকে উচ্চৈস্বরে বলিতেছেন "ম আপনাকে প্রণাম করিতেছেন।”