পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

गर्गक्र८नश्वब्र-बान्गट्द्र-ठनक्क-झक्ट्झैं छैोब्राञङ्कक げ(。 শ্রীরামকৃষ্ণ–আচ্ছা, এত যে তোমরা আসো, এঁর মানে কি! সংঞ্জেয়োকে একবার হন্দ দেখে যায়। এত আসো—এর মানে কি ? মণি অবাক। ঠাকুর নিজেই প্রশ্নের উত্তর দিতেছেন। শ্রীরামকৃষ্ণ (মণির প্রতি)—অন্তরঙ্গ না হলে কি আসো। অন্তর্গ মানে আত্মীয়, আপনার লোক—যেমন, বাপ, ছেলে, ভাই, ভগনী। “সব কথা বলি না। তাহলে আর আসবে কেন ? “শকদেৰ ব্ৰহ্মজ্ঞানের জন্য জনকের কাছে গিয়েছিল। জনক বললে আগে দক্ষিণা দাও। শুকদেব বললে, আগে উপদেশ না পেলে কেমন করে দক্ষিণা হয়! জনক হাসতে হাসতে বললে, তোমার ব্রহ্মজ্ঞান হ’লে আর কি গরশিষ্য বোধ থাকবে ? তাই আগে দক্ষিণার কথা বললাম।” झफूथ गिब्रट्झन সেৱক-হৃদয়ে শক্লেপক্ষ। চাঁদ উঠিয়াছে। মণি কালীবাড়ীর উদ্যানপথে পাদচারণ করিতেছেন। পথের একধারে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের ঘর, নহবতখানা, বকুলতলা ও পঞ্চবটী ; অপর ধারে ভাগীরথী-জ্যোৎসনাময়ী। আপনা আপনি কি বলিতেছেন।—“সত্য সত্যই কি ঈশ্ববর-দশন করা যায় ? ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ত বলিতেছেন। • বললুেন, একটা কিছু করলে কেউ এসে বলে দেবে, এই এই। অথাৎ একটা সাধনের কথা বললেন। আচ্ছা ; বিবাহ, ছেলেপলে হয়েছে, এতেও কি তাঁকে লাভ করা যায় ? (একটা চিন্তার পর) অবশ্য করা যায়, তা না হলে ঠাকুর বলছেন কেন? তাঁর কৃপা হলে কেন না হবে ? “এই জগৎ সামনে ; সন্য, চন্দ্র, নক্ষত্র, জীব, চতুবিংশতি-তত্ত্ব। এ সব কিরপে হলো, এর কত্তাই বা কে, আমিই বা তাঁর কে, এ না জানলে ব্যথাই জীবন! “ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ পরষের শ্রেষ্ঠ। এরপ মহাপরাষ এ পষত এ জীবনে দেখি নাই। ইনি অবশ্যই সেই ঈশ্বরকে দেখেছেন। তা না হলে, মা মা করে কার সঙ্গে রাতদিন কথা কন’ আর তা না হলে, ঈশ্বরের ওপর ওঁর এত ভালবাসা কেমন করে হ’ল। এত ভালবাসা যে বাহ্যশান্য হয়ে যান! সমাধিস্থ, জড়ের ন্যায় হয়ে যান! আবার কখন বা প্রেমে উন্মত্ত হয়ে হাসেন, কাঁদেন, নাচেন, গান"