পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত প্রথম ভাগ.djvu/২১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

خلیج عملی تعییت حی=خ۶ দক্ষিণেশ্বরে । মন্মোহন, হৃদয়, মহিমাচরণ প্রভৃতি সঙ্গে । ১৮৭ SAASAASAASAASAAMMMMMAMAMAMMAMAMMAAASAAASAAA AAAAMMAM AAAASASASS این کمیتههای مهم সত্যই দেখতে পেলে, একটা মড়ার খুলি পড়ে রয়েছে। দেখতে দেখতে এক পললা বৃষ্টিও হ’ল । তখন সে ব্যক্তি বলছে, “হে গুরুদেব ! भप्लॉब মাথার খুলিও পেলুম, আবার স্বাতীনক্ষত্রে বৃষ্টিও হ’লে, “সেই বৃষ্টির জলও ঐ খুলিতে পড়েছে; এখন কৃপা করে আর কয়টর যোগাযোগ ক’রে দাও ঠাকুর P ব্যাকুল হয়ে ভাবছে। এমন সময় দেখে একটা বিষধর সাপ আসছে । তখন সে লোকটীর ভারি আহলাদ হ’ল ; আর সে এত ব্যাকুল হ’লে যে বুক দুড়, দুড়, ক’রতে লাগলো ; আর সে বলতে লাগলো, হে গুরুদেব ! এবার সাপও এসেছে ; অনেকগুলির যোগাযোগও হ’ল ! কৃপা ক’রে এখন আর যে গুলি বাকী আছে, সে গুলি করিয়ে দাও ’ বলতে বলতে ব্যাঙও এলে, সাপট ব্যাঙ তাড়া ক’রে যেতেও লাগলো ; মড়ার মাথার খুলির কাছে এসে যাই ছোবল দিতে যাবে, অমনি ব্যাঙটা লাফিয়ে ওদিকে গিয়ে পড়লো, আর বিষ অমনি খুলির ভিতর প’ড়ে গেল। তখন লোকটী আনন্দে হাত তালি দিয়ে নাচতে লাগলো। । “তাই বলছি, ব্যাকুলত থাকলে সব হয়ে যায় ।”

  • mosomoros

চতুর্থ পরিচ্ছেদ । [ সন্ন্যাসাশ্রম ও গৃহস্থাশ্রম । ] ঈশ্বরলাভ ও ত্যাগ ; ঠিক সন্ন্যাসী কে ? শ্রীরামকৃষ্ণ । মন থেকে সব ত্যাগ না হ’লে ঈশ্বর লাভ হয় না। সাধু সঞ্চয় করতে পারে না। সঞ্চয় না করে পন্থী আউর দরবেশ। পার্থী আর সাধু সঞ্চয় করে না । এখানকার ভাব,—হাতে মাটি দেবার জন্য মাটি নিয়ে যেতে পারি না। বেটুয়াটা ক’রে পান আনবার যো নাই। হৃদে যখন বড় যন্ত্রণ দিচ্চে, তখন এখান থেকে কাশী চলে যাবো মতলব হ’ল । ভাবলুম, কাপড় লব—কিন্তু টাকা কেমন করে লব ? আর কাশী যাওয়া হ’ল না । (হান্ত )। স্ত্রীরামকৃষ্ণ ( মহিমার প্রতি ) ৷ তোমরা সংসারী, তোমরা এও রাখ, অও রাখ । সংসারও রাখ, ধৰ্ম্মও রাখ । মহিমা । , এ ও কি আর থাকে ? =هa . ঐরামকৃষ্ণ। আমি পঞ্চবটীর কাছে গঙ্গার ধারে টাকা মাটি, মাটিই টাকা,