সপ্তবিংশ সাস্বৎসরিক, ১৭৭৮ শকের প্রথম বৰুক । 'S - it মঞ্চ ক্রমাগত বৰ্দ্ধিত হইতে থাকিবে এবং ভছুপরি র্ত। হার কীৰ্ত্তি পতাকা নিয়ত উডুডীয়মান হইবে । । - মন্থয্যের ধৰ্ম্ম সংস্কার পরিশুদ্ধ ন হইলে, যে তাহীকে কি পৰ্য্যন্ত অধম বস্থায় অবস্থান করিতে হয় এবং তা হু দ্বার। যে কি পর্যন্ত বিগহিত কৰ্ম্ম অনুষ্ঠিত হইতে পারে, তাহ বুদ্ধিমান, লোকে অনায়ু সেই বিবেচন। করিতে পারেন এবং তা হ৷ অ{ম{দিগের এদেশে ও অন্যান্য দেশে সুস্পষ্ট প্রকাশ রহিয়াছে t এদেশের জ্ঞান হীন ভ্রান্ত লোকে আপনাদিগের মনঃকল্পিত কাল্পনিক ধর্মের অনুষ্ঠান উপলক্ষে যে সকল কুক্রিয়ার অস্থষ্ঠান করিয়াছে, তাহার নাম করিতে লজ্জা বোধ হয় এবং শরীয় লোমাঞ্চিত হইয় উঠে, মহুষু সমাজে সে সমস্ত আহুষ্ঠান প্রচলিত থাকিলে তাহ দিগকে পশু অপেক্ষ ও অধম হইতে হয় এবং অচিরেই তা হার বিনাশ হয়। রামমোহন রায় ব্রাহ্ম- ধৰ্ম্মেয় অপূৰ্ব্ব তত্ত্ব প্রকাশ করিয়া সেই সমস্ত কুৎনিত ক্রিয়ার একেবারে মুল উৎসেদ হইবার পথ করিয়া গিয়াছেন, উtহার প্রতিষ্ঠিত এই ব্রাহ্ম-ধৰ্ম্ম অবলম্বন করিলে মহুষ্যকে কোন মতেই কলঙ্কিত ‘ হইতে হয় না এবং কোন প্রকার দুঃখ ভোগ করিবার অবশ্যক করে না, প্রত্যুত ইহা দ্বারা মহুষ্য সৰ্ব্ব প্রকার সংকৰ্ম্মের আtধার হইয়। আপনার জন্মকে সার্থক করিতে পারে এবং সকল প্রকার উৎকৃষ্টতর সুখের অস্বাদ গ্রহণ করিয়া ভূপ্ত হইতে সমর্থ হয়। এই পরম পবিত্র ব্রাহ্ম-ধৰ্ম্মে প্রতারণার নাম নাই, প্রবঞ্চনার লেশ নাই এবং কপটতার ও ভ্রান্তির প্রসঙ্গও নাই, ইহা সম্পূর্ণ সত্য মুলক বিশুদ্ধ ধৰ্ম্ম। ঈশ্বর প্রীতিই এধর্মের প্রাণ স্বরূপ এবং তাহার প্রিয় কাৰ্য্য সাধনই ইহার অস্থঠান । রামমোহন রায় এই পরমোৎকৃষ্ট পবিত্র ধৰ্ম্ম প্রকাশ করিয়া যেমন আমাদিগকে অসংখ্য প্রকার ভ্রম জল হইভে উদ্ধার করিয়া গিয়াছেন, সেই রূপ অমাদিগকে নির্শল ঈশ্বর প্রতি আস্বাদন করিবার অধিকারী করিয়াছেন । র্তাহণর মহত্ত্ব গুণ আমরা চির দিন গান করিয়াও শেষ করিতে পারিব না। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে যে মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় আমাদিগের দেশের এত উপ 3
