সংগীতমমোরগুন । $ ব্যুৎপন্ন তাছাকেই বলা যায়, যে ব্যক্তি রাগরাগিণীর কপ সকল জল অনলাদির ক্রিয়া সকল কৰ্ত্তমান দেখাইতে পারে; সংগীত-শাস্ত্রের এইৰূপ প্রত্যক্ষ ফল থাকায় সংগীত-বিদ্যা অন্যান্য বিদ্যাপেক্ষা উত্তম ও সুকঠিন সন্দেহ নাই । যে সকল ব্যক্তি বর্ণাত্মক ও স্বরাত্মক উভয় বিষয় কিঞ্চিৎ, জালোচনা করিয়াছেন তাহারাই সংগীতশাস্ত্রের রসাস্বাদের কিঞ্চি, মধিকারী হইয়াছেন । বিদ্যামাত্রেই নিত্য বিস্তার বিনাশ নাই, কেবল যথা ৰূপে আলোচনার অভাবে বিদ্যার ফল প্রত্যক্ষ দৃষ্ট হইতেছে না, যখন শাস্ত্র সকল সমভাবেই দীপ্তিমান রহিয়াছে, তখন সাধক-ব্যক্তিগণ যথার্থ নিয়ম পুৰ্ব্বক সাধন করিলে অবশ্বই সিদ্ধ হইবেন তাহার সংশয় কি ? সত্য, ত্রেত), দ্বাপর এই তিন যুগের জীব সকলের পরমায়ুর সংখ্যা অধিক বিধায অনেকেই: অনেক শাস্ত্র অভ্যাস করিতে সক্ষম হইতেন, কলিযুগের জীব সকলের আয়ুর সংখ্যা অত্যাগ হওয়ায় .এবং শাস্ত্ৰ সকলের পরিমাণ অধিক থাকায় মৃত্যুকাল পর্যন্ত একটা শাস্ত্র সমগ্র অভ্যাস করিয়াও কেহ কুতকার্য্য হইতে পারেন না । বিশেষতঃ সংগীতবিদ্য অন্যান্য বিস্তাপেক্ষ এত বৃহৎ, যে শতজস্ব অভ্যাস করিলেও পাদাবগতি হয় না, তথাচ বিচার বিহীন ব্যক্তি সকল অসম্ভব - অভিমানের অধীন হইয়। অনবরত আত্মশ্লম্বা সঙ্গুলারে অচেতন হইয়া কালহরণ করিয়া থাকেন, সেই সকল বিচারমূঢ় দাস্তিক চূড়ামণিদিগের শ্রবণ জন্য কিঞ্চিৎ উদাহরণ প্রদর্শন করিতেছি প্রথম দৃষ্টান্ত প্রাচীন ইতিহাস, কোন সময়ে দেবঋষি মারদ মঞ্চাশয় চিন্তু করিয়াছিলেন যে সংগীতশাস্ত্র आमि नप्ररइ भडानि कहिब्राझ् ि? भव्रीमि डगवान विक
