পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/১১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3之 তীর্থ-ভ্ৰমণ-কাহিনী == حل গঠিত BBBB DBKB D0SDuuDu uDuD DBD BBYBSDSDBDDD DD DDS সম্পাৎ প্ৰদান করিব।” ኳ এই কথা বলিয়া তিনি ভয়ে তৎক্ষণাৎ ধৰ্ম্ম রক্ষা করিবার মানসে স্বীয় আশ্রম মধ্যে প্ৰবেশ করতঃ অর্গালাবদ্ধ করিলেন । এদিকে ব্ৰহ্মা যুবতীর তেজোদীপ্ত বাক্য শ্রবণ করিয়া ঐ রুদ্ধ দ্বারদেশে আপনি বীৰ্য্য স্বালন করতঃ সুস্থ শরীরে স্বস্থানে প্ৰস্থান করিলেন । মুনিবার পুষ্পচয়ন করিয়া প্ৰত্যাবৰ্ত্তনকালে আপন আশ্রমের দ্বারদেশে অগ্নি তুল্য দীপামান তেজ দেখিতে পাইয়া বিস্ময়াবিষ্ট হইলেন, এবং আপন পত্নীকে ইহার সবিশেষ বিবরণ প্ৰকাশ করিতে অনুরোধ করিলেন। শান্তনু-পত্নী অমোঘ, স্বামীর সাদর সম্ভাষণে বিনীতভাবে আদ্যোপান্ত সমস্ত বিবরণ প্ৰকাশ করিয়া বলিলেন, “স্বামিন। যদি আপনি ইহার কোনরূপ প্ৰতিকার না করেন, তাহা হইলে আমি নিশ্চয় ঐ চরণে ভক্তি রাখিয়া প্ৰাণ ত্যাগ করিব।” শান্তনু অমোঘার নিকট যাহা শ্ৰবণ করিলেন, উহাতে আশ্চৰ্য্যান্বিত হইয়া ধ্যানে মগ্ন হইলেন, এবং যোগবল অবলম্বনে অবগত হইলেন যে, দেবগণের কাৰ্য্যসিদ্ধির জন্য আরও জগতের উপকারার্থে সৰ্ব্বলোক পিতামহ “ব্ৰহ্মা” একটী তীর্থের অবতারণা করিবার মনস্থ করিয়া এইরূপ লীলা করিয়াছেন। তখন শান্তনু শোকাতুরা পত্নীকে ন” বা প্রকার উপদেশ দিয়া সাস্তুনা করিতে লাগিলেন। তিনি প্ৰিয়া অমোঘাকে উপদেশছলে বলিলেন, “পুরাকালে “বাক” নামে প্ৰজাপতি জগতের মঙ্গলের জন্য একদা লীলা প্ৰকাশ করিবার জন্য কামান্ধচিত্তে স্বাক্যাতে উপগত হইবার স্পৃহা করিলে পুত্রী তাহার কামিতাভাব বিলোকনপূর্বক লজ্জিত হইয়া রোহিত (হরিণ বিশেষ) রূপ ধারণ করিয়াছিল, তদর্শনে ব্ৰহ্মাও হরিণ রূপ ধারণ করিয়া তাহার অনুগমন করিতেছিলেন ; মহেশ্বর