পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰভাস তীর্থ RoS Abhidhaa ... I সঙ্কল্পের পর মানের সময় পাণ্ডা ঠাকুর যখন আমাদেরই মঙ্গল কামনা করিয়া মন্ত্র উচ্চারণ করিতে লাগিলেন, তখন মনোমধ্যে এক নবভাবের উদয় হইতে লাগিল। এইরূপে এখানকার তীর্থক্রিয়া সমাপনস্তে ধৰ্ম্মশালায় প্রত্যাগমন করিয়া জব্বলপুর সহর হইতে যে সকল আহাৰ্য্য 怀 সামগ্ৰী সংগ্ৰহ করিয়া আনিয়াছিলাম, তাহারই সাহায্যে সকলে জঠর নল নিবৃত্তি করিয়া সুস্থ হইলাম । অল্পীক্ষণ বিশ্রামের পর পাণ্ডার সহিত স্থানীয় দর্শনীয় স্থানগুলি দর্শনের জন্য প্ৰস্তুত হইলাম । তৎপরে এই ধৰ্ম্মশালায় যাবতীয় দ্রব্যসামগ্ৰী স্থাপনপূর্বক পাণ্ডাকে অগ্রগামী করাইয়া প্ৰথমে নিৰ্ম্মাদার জগদ্বিখ্যাত জলপ্রপাতের শোভা দর্শন করিতে যাত্ৰা করিলাম । ধৰ্ম্মশালা হইতে বহির্গত হইয়া ক্ৰমাগত উচু নীচু পথ অতিক্ৰম করিতে করিতে এক শাস্তক্ষেত্রের উপর আলি-পথ দিয়া গমন করিতে লাগিলাম, এই সময় মধ্যে মধ্যে জল পতনের গভীর গর্জন ও শুনিতে লাগিলাম ; ক্ৰমে এই পথটা যে স্থানে নিমাভিমুখে প্রসারিত হইয়াছে, সেই স্থানে উপস্থিত হইয়া যাহা দশন করিলাম, উহাতেই সকলকে চমৎকৃত হইতে হইল । কারণ এখানে নদী গর্ভের উভয় তীরে মৰ্ম্মর পাৰ্ব্বত, তাহার উপর দিয়া চট্টগ্রামের অন্তর্গত সীতাকুণ্ডের সহস্র ধারার ন্যায় নৰ্ম্মাদার সাফোন সলিলরাশি ঐ সকল পৰ্ব্বতের এক শৃঙ্গ হইতে অপর শৃঙ্গে বাধা পাইয়া দাৰ্জিলিং সাহারের পাগলাঝোরার ন্যায়। গজ্জন করিতে করিতে ইতস্ততঃ আছাড় খাইয়া পড়িতেছে। কি মনোহর দৃশ্য ! এ দৃশ্য যিনি একবার দেখিয়াছেন,ইহ জন্মে তিনি তাহা কখন डूaिgड १itद्वि८दन न्! । ऊ९४८द्र এখানকার এই মৰ্ম্মর গিরির এক শৃঙ্গ হইতে অপর শৃঙ্গে অবতরণ করি।-- বার সময় অদূরে এই অত্যুচ্চ গিরিগাত্র বহিয়া নৰ্ম্মাদার জলপ্রপাত যে - নির্দিষ্ট স্থান হইতে চক্রাকারে সগর্জনে আবৰ্ত্তনপূর্বক নিঃস্মরণ হই ty S 8 f