ভূমিকা । ہاری DBBBDD DDLDDS DDBBDBDS MBDBD D DBBB Bgt DB DKS DD BD থাকে, তাহা মুক্ত কণ্ঠে সকলকে ই স্বীকার করিতে হইবে, কিন্তু সেই পৰ্য্যটন যদ্যপি তীর্থ দশন প্রসঙ্গে সম্পন্ন হয়, তাহা হইলে তদ্বারা আধ্যাত্মিক উন্নতি প্ৰভৃতি বিশেষ বিশেষ গুণ লাভ হইতে পারে, উহাতে আর বিন্দুমাত্ৰ সন্দেহ নাই । কথিত আছে, যাবৎ তত্ত্বজ্ঞান লাভ না হয়, তাবৎকাল পৰ্য্যন্ত অনন্ত শৌচাদি, কৰ্ম্ম, তপস্যা, যজ্ঞ তীর্থাদি দর্শন করিবার বিধি আছে । এই বচন দ্বারা প্ৰকাশ পাইতেছে যে, তীর্থ ভ্ৰমণ করিতে করিতে সাধু সঙ্গ লাভ হয়, তদ্বারা চিত্ত শুদ্ধি হইলেই তত্ত্বজ্ঞান লাভ হইয়া থাকে, তখন আর তীর্থগমনের বিশেষ আবশ্যক থাকে না । সাধু সন্ন্যাসীরা ধৰ্ম্ম শাস্ত্ৰানুসারে কামনাপূর্বক তীর্থ পর্যটন করিয়া আত্মোশ্নতির পথ প্ৰশস্ত করিয়া সাধারণকে অ্যাবার সেইরূপ উপদেশ প্ৰদান করিয়া থাকেন। “বেদ, স্মৃতি, সাধুগণের আচার ও আত্মতুষ্টি এই চতুৰ্ব্বিধাই ধৰ্ম্মের লক্ষণ,” অর্থাৎ সাধুগণের আচরণকেই প্ৰমাণস্বরূপ গণ্য করিয়া তদনুসারে চলিতে হয় । পুরাকালে আৰ্য্য ঋষিগণ সদাই তীর্থ পর্যটন করিয়া আপনাপন মুক্তিপথ প্রশস্ত করিতেন । আবার দেখুন-বিষ্ণুর অবতারগণ র্যাহারা DBDDDS BBBYSTDDtLLL DBB DDBLB BB KDtDuD DL BB সেবা করিয়া গিয়াছেন । মহাভারত পাঠে জ্ঞানোদয় হয় যে, অনন্তবতার “শ্ৰীশ্ৰীবলরামদেব।” স্বয়ং তীর্থ পৰ্য্যটন করিয়া অবোধ মানবদিগকে তীর্থ ভ্ৰমণ করিতে শিক্ষাদান করিয়াছেন । এইরূপ ভার্গব পরশুরামও বহু ܐ̇ܦ̈ܒ তীর্থ ভ্ৰমণান্তর মাতৃবধজনিত মহাপাতকের নিস্কৃতির বিবরণ পুরাণে সংশ্লিষ্ট আছে। এতদ্ভিন্ন দেখুন, পাণ্ডবদিগের বনবাস সময় তৃতীয় পাণ্ডব “ অর্জন” অস্ত্ৰ লাভার্থ তপস্যায় গমন করিলে পাণ্ডবশ্ৰেষ্ঠ ধৰ্ম্মপুত্ৰ যুধিষ্ঠির, চিত্ত শান্তির জন্য দ্রৌপদী ৪ অপরাপর ভ্রাতৃগণ সমভি ব্যাহারে
