পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৫০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪৬৮ চারি সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলভা। রচয়িতাগণের ও তদীয় রচনা-কালের বিষয়ে সম্পশয়াপন্ন হন, এই ভয়ে এই বিষয় অাদ্যোপাত্ত আলোচনা করিতে প্রবর্তিত হইলাম। উদ্ধৃত বাক্যচয় যৎকালে ঘটনাক্রমে সম্পাদিত হইয়াছিল, উহা তৎসময়ের পূৰ্বেই যদি উক্ত না হইয়া থাকে, তবে সেই বচনগুলি প্রক্লত ভবিষ্যদ্বাণী নছে, উহা ইতিহাসমাত্র । অধুনা এতদ্দেশে ভদ্রসমাজের একট চমৎকার লক্ষণ নিদশিত হইতেছে । একেবারে বাইবেলকে অগ্রাহ করে এমন লোক প্রায় নাই ; কেহ উহার অধিকাংশ, কেহ বা উহার স্বল্পা"শই স্বীকার করেন ; কি মুসলমানের, কি ভদ্র হিন্দুরা, কি ব্রাহ্মেরা, সকলেই পরিমিত ভাবে বাইবেলের অনুসরণ করেন। সকলে বলেন যে, তন্মধ্যে অতি উৎক্লষ্ট নীতিবাক্য, ও মনোহর কাব্য, ও ঙ্কিতজনক সদুপদেশ আছে ; অনেকেই বাইবেলের ইতিহাসও অনেক দূর পর্য্যন্ত সত্য বলিয়া মানেন। এডদেশীয় ভঞ্জ- কিন্তু সকলেই সন্দিগ্ধচিত্ত इङेश्च। ::: রহিয়ুছে । চারি সুসমাচারের ৰিच्यमूकरु ? ষয়ে মুসলমানের কছেন যে “ইণজীজ আমাদের মামণীয় বটে ; কিন্তু যথার্থ ইণজীল কই ? যাহা অাদেী শিষ্যগণদ্বার রচিত হুইয়াছিল, তাহা কালক্রমে দূষিত হইয়া পত্ত্বি’