পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vois সবুজ পত্ৰ verifia, Yert সংস্কারকের এতদসংখ্যা । এক দর্শনেরই ছ’’ ছটা শাখা-উপনিষদ, পুরাণ, উপপুরাণ হাতের পায়ের আঙুল গুণেও সংখ্যা করা যায় না। হিন্দুর ধৰ্ম্মে সকল প্রকার বিচিত্ৰতার স্থান আছে বলেই তা সনাতন। তার ধৰ্ম্মে মানুষের সকল প্রকার সত্যের জন্যেই সিংহাসন পাতা আছে-তাই তা সনাতন। তাই এ ধৰ্ম্মে প্ৰকৃতি অনুসারে কেউ ভগবানকে প্ৰেমময় রূপে পাচ্ছেন, কেউ বা শক্তিময় রূপে দেখছেনBDD BBB BBS BDD KBBL DDD S DBDD DBB DDBD সত্য বিকশিত হয়ে উঠল-নিরাকার আনন্দময় ব্ৰহ্মে, আবার কেউ দেখতে পেলেন সাকার ভগবান। এমন কি চাৰ্বাকও হিন্দু, কারণ চাৰ্বাকও মানুষের মনের একটা দিক, একটা অবস্থার প্রতিনিধি। তার স্থানও সনাতনের মধ্যেই-তার বাইরে নয়, অর্থাৎ এক কথায় সনাতনসনাতন, কারণ তা সমস্তকেই আলিঙ্গন করে আছে। আর ব্ৰহ্ম যে BD DL D DBDDSDSBD SDBDDS DBDLGLY BBBLK DDLL ऊँएक अनिष्णभद्म झgoथे व्i७द्म श्रांघ्र। এখন উপরের ঐ কথা যদি মানি তবে স্বভাবতই প্রশ্ন ওঠে যে, হিন্দুর ধৰ্ম্ম যদি এমুনি ব্যাপক, তার আধ্যাত্মিক জীবনের দিকটা যদি এমনি উদার, তবে সে হিন্দুর সামাজিক জীবন এমন সংকীর্ণ কেন ? তবে সে হিন্দু এমন শুচিবান্তিকগ্ৰস্ত কেন ? সে শতাব্দী শতাব্দী ধরে যারাই হিন্দু নয় তাদেরই ‘পর নাসিক কুঞ্চিত করে” মেচ্ছ যবন ইত্যাদি নামে আপ্যায়িত করে আসছে কেন ? তারা অহিন্দু কাউকেই ছোঁয় না-কারও সঙ্গে খায় না এবং ছুলে খেলে তাদের ধৰ্ম্মের পতন হয়- একথা মনে করে কেন ? তার উত্তর হচ্ছে এই যে, হিন্দুর জীবনে ওটা অনেকটা আধুনিক কালের বস্তু-ওটা