সমাজ-সংস্করণ । ११.} বুদ্ধির যথেচ্ছ পরিচালন ও যথেপ্সিত বিষয় পরিচিন্তনে মনুষ্য মাত্রেই সম্পূর্ণ স্বাধীন " অতএব আত্মাবলম্বন করাই প্রকৃত মনুষ্যের কৰ্ম্ম, কখনই পর প্রত্যাশী হওয়া উচিত নছে। অস্মদেশীয় মনুষ্য সকলের কেমন নীচ প্রকৃতি প্রায় অনেকেই শ্ববৃত্তি লাভে সৰ্ব্বদা ব্যস্ত । শ্ববৃত্তি অত্যন্ত কষ্টদ ব্যবসায়, যেমন কোন বিজ্ঞলোক মলিন বসন পরিধান করিয়া ভদ্র সমাজে যাইতে সঙ্ক, চিত হন, যেমন কোন সন্তু,ান্ত লোক সম্মুখে উত্তমণকে দেখিলে সঙ্কচিত হন, যেমন কোন দুষ্কৰ্ম্মশালী ব্যক্তি সাধু, সমীপে গমনে কুষ্ঠিত হয়, ভূত্য ও সেইরূপ স্বীয় প্রভূর নিকটে নিরন্তর কুষ্ঠিত থাকে। আহ ! যৎকিঞ্চিৎ বেতনের জন্য অমূল্য জীবন ধনকে বিক্রয় করা কি বুদ্ধিমান জীবের কৰ্ম্ম ? যথা সময়ে একান্ত চিত্তে প্রভুর কার্য্য সম্পাদন কর। ভূতাদিগের প্রধান ধৰ্ম্ম, অন্যথায় প্রতারণ জন্য পাপগ্ৰস্ত হইতে হয় । কিন্তু শরীরের অবস্থা সৰ্ব্বদ সমান থাকে না নিৰ্দ্দয় প্রভূর কি তাহ বিবেচনা করেন ? সেবকদিগের কার্য্যে ক্রটি দেখিলে ঐ প্রভুরা অগ্নিশর্মর ন্যায় জ্বলিয় উঠেন, ও তাহাদিগকে যৎপরোনাস্তি ভৎসম এবং প্রহর ও করিয়৷ থাকেন, তেমন তেমন হইলে কৰ্ম্মচ্য ও করিতে ছাড়েন ন। তাছার কছেন যখন রীতিমত বেতন দি, তখন রীতিমত কাৰ্য্য চাই। ভূ ত্যগণ সকলেরই অবজ্ঞেয়, এজন্য শাস্ত্রকর্ডার সেবকদিগের উপর তিথি নক্ষত্র ও দিকশূলদির শুভাশুভ যাত্রিক নিয়ম নিরূপিত করেন নই। প্রভূগণের আজ্ঞানুসারে তাই দিগকে কাৰ্য্য করিতে wo
