डेट्रब्रत्र প্ৰধান জিনিস, লেখকের নামটা জানিবার অবশ্যক কি ? সুবন্ধু বলিলেন, এই বাত্মীয়-আলেখ্যের নির্মাণকার হোলো অতীন ঘোষ নামক কোন লোক। ওরা অত কৌতুহলী নয়। গ্ৰন্থকর্তা সম্বন্ধে। আলেখ্য নিয়ে আসল কথা । অতীন ঘোষকেই ভেবেছে গ্ৰন্থকর্তা । মহাস্থবির অশ্বঘোষের নাম করলেও কালিদাস দাদার মানটা থাকতো । তা নয়, অতীন ঘোষা! সুবন্ধু হি হি করিয়া হাসিয়া ফেলিলেন । কালিদাস রাগের সুরে বললেন-অত হাস্য কিসের ? বৃক্ষপত্রের দ্বকাথ পান না করেই এই । চালো এখান থেকে যাই । --বৃক্ষপত্রের কাথে বিহবলতা আসে না দাদা, এ আসিব নয় । আপনি আস্বাদ ক’রে দেখতে পারেন । ফিরিবার পথে ভবভূতি বলিলেন—না হে সুবন্ধু, তোমার সেই সুধাংশু রায়কে আর কোন কথা বোলো না, আমার উত্তররামচরিতের বাজুয়-আলেখ্যে কোন প্রয়োজন নেই- w ভাস বলিলেন-আমারও ‘স্বপ্ন-বাসবদত্ত’ সম্বন্ধে ওই কথা, বাণভট্ট ছোকরা যথার্থ কথাই বলেছিল, এখন দেখা যাচ্ছে কালিদাস বলিলেন--সুবন্ধু কিন্তু ওর বাসবদত্তার এক আলেখ্য করাবে আপনি দেখে নেবেন-ও এখনো আসক্তি পরিত্যাগ করে। নি-সেই সুধাংশু রায়কে ও ধরবে ঠিক সুবন্ধু হাসিয়া বলিলেন-যা বলেন দাদা। আপনারা হেলেন প্ৰথিতযশা কবি, আপনাদের কথা আলাদা-নাম যা হবার আপনাদের হয়েই গিয়েচে- আপনাদের কি ? ইহার অপেক্ষাও বিস্ময়কর ঘটনা সেদিন কালিদাসের জন্য অপেক্ষা করিতেছিল। কালিদাস ভাসকে সঙ্গে লইয়া নিজের আশ্রমে প্ৰবেশ করিয়া 8
