পাতা:সরস গল্প - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিভূতিভূষণ : সরস গল্প চায়ের জল চড়াইতে ছুটিল । নবীনদ ও আমি হ্রদের জলে সুমান করিবার জন্য নামিলাম। বনের মধ্যকার সরু পথ ধরিয়া ধরিয়া কতদূর নামিয়া গেলাম দুজনে। মূলে এসব ভালবাসে না, সে ডাকবাংলোর বারান্দাতে বসিয়াই রহিল। জলের উপর বুনো শিউলি ফুলের রাশি সকালের রোদে ঝরিয়া পড়িয়াছে—দু তিন দিনের জমানো ফুলের রাশি । আমরা জলের ঢেউ দিয়া একপাশে সরাইয়া স্নান করিলাম । নবীনদা বলিলেন,-বাঘ নেই তো ? বডড জঙ্গল চারিধারে—আশ্চৰ্য নয়। কিছু । —মূলোটাকে বাঘে না নিয়ে যায়। একা বসে আছে— -6कन्म जुङ्गाझेऊाद्र ? -ও চৌকিদারের সঙ্গে গিয়েছে। বলে গেল ফিরতে আধঘণ্টা দেরী হবে, দুধ আনতে গেল। ভয়ে ভয়ে উপরে উঠিয়া দেখি মূলো নির্বিকারচিত্তে খবরের কাগজ পড়িতেছে। নাগপুর হইতে আনা বম্বে ক্ৰনিকল, আগের তারিখের । আমাদের দেখিয়া বলিল-আমেদাবাদের দুটো মিলে স্ট্রাইক হয়েছে বড় জোর নবীনদা আমার দিকে চাহিয়া বলিলেন-মূলোর কাণ্ড শোনএমন একটা জায়গায় এসে ওর এখন আমেদাবাদের মিলের কথা বডেড দরকারী হোল ! DDBDBB DBBBB BBBSDD BDBDBD DDDBDBDB BDuDBD DBDD বলিল। পাহাড়ের পথ, তাহার গাড়ীর আলোটা ভাল নাই-আমরা দেরি করিলে শেষে মুশকিলে পড়িতে হইবে। মূলো বলিল-চলুন মিঃ বোস। আজ যাওয়া যাক, আর কি দেখবেন, দেখা তো হয়ে গেল নবীনদা বললেন-তোর মুণ্ডু হোল, হতভাগা হর্স র্যাডিশ। মূলো বলিল-কি ?