Γ. * ১২৬ ] প্রভাষ্যম্। [ ১প, ১, যদ্ভুক্ত,বেদান্তবাক্যানিনির্বিশেষজ্ঞানৈকরস-বস্তুমাত্রপ্রতিপাদনপুরাণ "সদেব সোমোদমগ্র আসীং ইত্যেবাদীনীতি। তদযুক্তমৃ, একবিজ্ঞানেন সৰ্ব্ববিজ্ঞানপ্রতিজ্ঞোপপাদনমুখেন সচ্ছদবাচ্যস্ত পরস্ত ব্ৰহ্মণো জগছুপদানত্বং, জগন্নিমিত্তত্বং, সর্বজ্ঞতা, সৰ্ব্বশক্তিযোগঃ, সত্যসংকল্পত্বং, সৰ্ব্বান্তরত্বং,(ঃ)সর্বাধারত, সৰ্ব্বনিয়মনমিত্যাদ্যনেক-কল্যাণ-গুণবিশিষ্টতাংকৃৎমন্ত জগতস্তদাত্মকতাঞ্চ প্রতিপাদ্য, এবস্তৃতব্ৰহ্মাত্মক: "মৃ অসি’ইতি শ্বেতকেতু প্রত্যুপদেশায় প্রবৃত্তত্বাৎ প্রকরণস্য। প্রপঞ্চিতশ্চায়মর্থে বেদার্থসংগ্রহে (i)। অত্রাপ্যারম্ভণাধিকরণে ব্রিহ্মসূ০, ২১১৪] নিপুণতরমুপপাদয়িস্যামঃ ॥ “অৰ্থ পরা, যয়৷ তদক্ষরমধিগম্যতে” [ মুণ্ড০, ১। ১। ৫ ] ইত্যত্রাপি প্রাকৃতান হেয়গুণান প্রতিসিধ্য,নিত্যত্ব-বিভুত্ব-সূক্ষত্ব-সৰ্ব্বগতত্বাব্যয়ত্ব-ভূক্ত যোনিত্ব-সৰ্ব্বজ্ঞত্বাদি-কল্যাণগুণগণযোগঃ পরস্য ব্রহ্মণঃ প্রতিপাদিতঃ ॥ ৭৯। আর যে, "সদেব সোমা! ইদমগ্রে আগীং” ইত্যাদি বাক্য সমূহকে একমাত্র নিৰ্ব্বিশেষ জ্ঞানৈকরস (একমাত্র জ্ঞানস্বরূপ) বস্তু-বোধক বলিয়া নির্দেশ করা হইয়াছে তাহাও যুক্তি-সঙ্গত হয় নাই। কারণ, প্রথম : এক-বিজ্ঞানে সৰ্ব্ব-বিজ্ঞানের প্রতিজ্ঞা করিং অর্থাৎ একমাত্র ব্রহ্মকে জানিলেই সৰ্ব্ববিষয়ে জ্ঞানলাভ হয়, তৎ-প্রতিপাদনের উদেশে সং-পদ-বাচ্য পর ব্রহ্মেব জগৎপাদানতা, ( জগতের উপাদান কারণত্ব, ) নিমিত্ত কারণত সৰ্ব্বজ্ঞতা, সৰ্ব্বশক্তিমত্ত, সত্যসংকল্পত (যাহা যাহা করিতে ইচ্ছা হয়, তাছাই করিতে পার) সৰ্ব্বান্তর্যামিতা, সৰ্ব্বাশ্রয়তা ও সৰ্ব্বসংযমন প্রভৃতি বহুবিধ কল্যাণময় গুণ এবং সমস্ত জগতে; ব্ৰহ্মাত্মকতা প্রতিপাদন করিয়া [ 'তে শ্বেতকেতু ! ] পূৰ্ব্বোক্ত প্রকার ব্রহ্ম ও তুমি একঅভিন্ন ; শ্বেতকেতুকে এই তত্ত্বোপদেশ দিবার নিমিত্ত এই প্রকরণটা আরব্ধ হইয়াছে। বেদার্থ-সংগ্রহ গ্রন্থে এ বিষয়ুটী বিশদরূপে বর্ণিত হইয়াছে এবং এখানেও আরম্ভরণাধিকরণে (২য় অধ্যায়। ১ পাদ, ১৪ স্থত্রে ) উত্তমরূপে প্রতিপাদন করিব। ‘অনন্তর পর বিদ্যা কথিত হইতেছে, যাহা দ্বারা সেই অক্ষর ব্রহ্মকে লাভ কর যায়।’ এই মুণ্ডক শ্রুতিতেও পরবন্ধ সম্বন্ধে প্রকৃতিসন্থত য়ে গুণগণের নিষেধ পূর্ণ निउार, दिङ्ग, श्ब्रर् (झक्ष ब्र,) गर्रश्नठग्नु, अशब्रु, (निर्लिंकाब्रख्न,) गर्संड्रउ-का' এবং সৰ্ব্বজ্ঞত্ব প্রভৃতি শুভ গুণসমূহেরই সম্বন্ধ প্রতিপাদিত হইয়াছে। (*) जर्सीछब्रांझङ्गम् ऐठि (१)*?:। ( ) বেদান্তসংগ্রহে ইতি (গ) পাঠ: ।
