২৩৬ ] শ্ৰীভাষ্যম্। [ ১প, সূ “সমানে বৃক্ষে পুরুষো নিমগ্লোহনীশয়া শোচতি মুছমানঃ । জুন্টং যদা পশুত্যন্তর্মীশমন্ত মহিমানমিতি (ঃ) বীতশোকঃ।” শ্বেতাশ্ব০, ৪৭ ] ইত্যাদ্যাঃ । স্মৃতাবপি—“অহঙ্কার ইতীয়ং মে ভিন্ন প্রকৃতিরষ্টধা। অপরেয়মিতত্ত্বন্যাং প্রকৃতিং বিদ্ধি মে পরাম্ ॥ জীবভূতাং মহাবাহে ঘয়েদং ধার্যতে জগৎ।” গীতা, ৭॥৪-৫] “সর্বভূতানি কৌন্তেয় প্রকৃতিং যান্তি মামিকাম্। কল্পক্ষয়ে পুনস্তানি কল্পাদে বিহুজাম্যহম্। প্রকৃতিং স্বামবষ্টভ্য বিহুজামি পুনঃ পুনঃ ॥ ভূতগ্ৰামমিমং কৃৎস্নমবশং প্রকৃতেৰ্বশাৎ।” [গীত০, ৯৭-৮] “ময়াধ্যক্ষেণ প্রকৃতি: সূয়তে সচরাচরন্থ। হেতুনানেন কৌন্তেয় জগদ্বিপরিবর্ততে ॥” [গীত০, ১১০] “প্রকৃতিং পুরুষঞ্চৈব বিদ্ধ্যনাদী উভাবাপ ॥” গীত০, ১৩১৯ “মম যোনির্মহদ্রব্রহ্ম তস্মিন গর্ভং দধাম্যহম্ । সম্ভবঃ সৰ্বভূতানাং ততো ভবতি ভারত ॥” গীত০, ১৪৩]ইতি। BB BDD DDSDDD DDSSDD DSDS gDDDSDDDD DDDD DDDS BBSBB ভোগ করে। আরাধিত বা প্রতিস পন্ন [জীব] অপর ( নিজ হইতে পৃথক্ ) ঈশ্বরকে যখন দর্শন করিতে পারে, তখন বীত-শোক হইয়া তাহার মহিমা প্রাপ্ত হয়।’ ইত্যাদি। স্মৃতিতেও আছে, [পঞ্চভূত, মন, বুদ্ধি ও] অহঙ্কার, এই অষ্টধা বিভক্ত আমার જીકૃષ્ઠિ, পরস্তু ইহা আমার অপর ( বহিরঙ্গ) প্রকৃতি গে মহাবাছো-অৰ্জুন ! জানিও এতরি আমার আরও একট পরা পকৃতি আছে, তাই জীব স্বরূপ এবং তাহা দ্বারাই এই জগৎ বিধূত (রক্ষিত আছে)। ংে কুম্ভিনন্দন! কল্প-ক্ষয়ে (স্বষ্টির নির্দিষ্ট কাল শেষ হইলে ) সমস্ত ভূতই আমার প্রকৃতিতে বিলীন ১য়, এবং কল্পের প্রারম্ভে আবার আমিই সেই সকল ভূতকে স্বষ্টিকার। আমি আমার প্রকৃতির সাহায্যে প্রকৃতির অধীন এবং কৰ্ম্ম-পৰ্বতন্ত্র এই সমস্ত ভূতকে পুনঃ পুনঃ স্বষ্টি করিয়া থাকি। প্রকৃতি আমারই প্রেরণায় চরাচরাত্মক জগৎ প্রসব করে। হে কুস্তিনন্দন! এই কারণেই এই জগৎ চলিয়া আদিতেছে। প্রকৃতি ও পুরুষ, উভয়কেই অনাদি বলিয়া জানিও। আমার অভিব্যক্তিস্থান যে মহৎ ও ব্রহ্ম (ব্যাপক প্রকৃতি), তাছাতে আমি সৰ্ব্বভূতের গর্ভ ( বাজভাব) স্থাপন কর। হে ভারত, তাহা হইতেই (*) মহমানমিস্তরে ইতি (খ) পীঠস্থ প্রামার্দিকঃ।
