رفته وه অর্থ করা যাইতেছে। শ্বেতাশ্বতর শ্রুতি বলেন, ব্ৰহ্ম নিষ্কল, নিস্ক্রির ७ अंख् । छेश्igठ জানা স্থায় যে, ব্রহ্মের অবয়ব নাই। ব্রহ্মের যখন অংশ নাই, সুতরাং তস্থার আংশিক পরিণামও • সম্ভবপর নহে। এ অবস্থাতৃে মানিতেই হয় যে, ব্ৰহ্মই জগদাকারে পরিণত হইয়াছেন। '.কিন্তু সমুদ্রায় পরিণাম স্বীকার কফুিল মূলোচ্ছেদ-প্রসঙ্গ হয় অর্থাৎ ব্রহ্মের ব্রহ্মত্ব বিনষ্ট হইয়া * * *তিনি জগৎ হইয়াছেন, এই দোষ ঘটে। যদি মূলেরই অভাব হয়, তাহা হইলে শ্রুতিতে যে উপদেশ আছে, "ব্রহ্মকে দেখিতে হবে, তাহাকে জানিতে হইবে, এই সকল উপদেশ ব্যর্থ হয়। ব্ৰহ্ম সম্বন্ধে অজ্বর, অমর ইত্যাদি যে শব্দ আছে, সেই সকল শব্দও নিরর্থক হইয়া পড়ে। তাহাকে সাবয়ব বলিয়া মনে করিলে, শ্রুতিতে যে তাহার সম্বন্ধে নিরবিয়ব প্রভৃতির উল্লেখ আছে, সে সকল শব্দেরও ব্যাঘাত হয়। এই প্রকারে নিত্য, শাশ্বত, ব্ৰহ্ম অনিত্য হইয়া পড়েন। ইত্যাদি পূৰ্বপক্ষের উল্লেখ করিয়া ব্রহ্মস্থত্রিকার উত্তরঙ্গক্ষ বলিতেছেন,-“শ্রীতেন্তু শব্দমূলস্থাৎ'। - এ স্থলে যে “তু’ শব্দ আছে, তাহ পূৰ্ব্বপক্ষ পরিহারের জন্য প্রযুক্ত হইয়াছে। অর্থাৎ পূৰ্ব্বহুত্রে যে সকল আপত্তি উথাপন করা হইয়াছে, সেই সকল আপত্তি পরিহার্ষার্থই এ স্থলে “তু’ শব্দ প্রযুক্ত হইয়াছে। আমাদের পক্ষে ( বেদান্তীদের পক্ষে)। উক্ত দোষ-সকলের কোনও দোষের আশঙ্কা নাই। (উদ্ধৃত ব্যাখ্যাংশ শাঙ্কর ভান্য হইতে গৃহীত)। আমরা iu প্রতিসিদ্ধান্তের পক্ষপাতী । শ্রতিসমূহ স্বকীয় শব্দে যাহা বলিবেন, তাঁহাই মূল অর্থাৎ তাহাই প্ৰকৃতার্থ। কিন্তু নিরর্থক তর্ক দ্বারা যাহা উপস্থাপিত করা হইবে, তাহ শ্ৰেীত । তাৎপৰ্য্য বলিয়া গ্রাহ করা যাইবে না। শ্রুতি অপৌরুষেয় অর্থাৎ ইহাতে ব্যক্তিবিশেষের । উৎপ্রেক্ষাজনিত কোন কথা বলা হয় নাই; সুতরাং শ্রুতি পরম প্রমাণ। অপিচ শ্রীতি পৰম অলৌকিক পদার্থেরই প্ৰতিপাদনা করিয়াছেন, ইহাতে লৌকিক জ্ঞান ও লৌকিক তর্কের প্রবেশধিকার নাই। পৌরাণিকেরা বলেন, যে সকল বিষয় অচিস্ত্য অর্থাৎ মানবীয় জ্ঞানের অগোচর, সে সকল বিষয়কে তর্কের সহিত সংযুক্ত করা কীৰ্ত্তব্য নয়। অচিন্ত্য সম্বন্ধে লক্ষণ এই যে, DS gBBB BB BBBS BDBD BB BDB D SDu DuOKB K K SBYD iD DBBBDBB S ار পদার্থনিবাহের জ্ঞানাতীত, তাছাই অচিন্ত্য"। ༥. এ সম্বন্ধে শ্রেীতি প্রমাণ এই যে, “ঈশ্বর অনাত্ম বস্তু ও বাস্থেত্ৰিয়সমূহকে বিস্তৃত করেন। এবং বাস্থ্য বিষয়-সকল দর্শন করেন”-(কণ্ঠ)৷ “চুম্বু, শ্রোত্র, তর্ক, স্থতি বা বেদ, কেহই ইহঁাকে ৷ ] জানিৰ্তে পারে নাই।”_“ইনি উপনিষৎ প্রতিপাদ্য পুরুষ” ইত্যাদি। তত্ত্বসন্দর্ভে এই বিষয় । বিস্তাতিরূপে" আলোচিত হইয়াছে। সুতরাং ব্ৰহ্মকে নিরািবয়ব বলিলেওঁ কৃষ্ট্ৰীয় প্রসক্তিদোষ (ব্রহ্মের সর্বাংশে জগৎপরিণতি-দোষ ) ঘটে না ঐক্ষ হইতেই জগৎপত্তি ঘটে, এ সম্বন্ধে ܐܝܠ যেমন শ্রুতি আছে, বিকল্প ব্যতীতও ব্রহ্মের অবস্থািদ সম্বন্ধে তেমনই শ্রুতি আছে । অৰ্জ হইলেও বহুবিধ আকারে জন্মগ্রহণ করেন” ইত্যাদি। འོ་། N༽། 7 মন্ত্র ইতিহাসে, 'অৰ্থবাদে ও পুরাণে দেখিতে পাওয়া যায়, দেবাদি কোনপ্রকান্নবিষ্কার 4iथ হয়েন না, অথচ ঐশ্বৰ্য্যৰোগবিশেষে বহু প্রকার, নানাস্থানস্থিত। শরীর, প্রাসাদ, রথ প্রভৃতি
