পাতা:সর্ব্বসম্বাদিনী - জীব গোস্বামী.pdf/৩৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

928 শ্ৰীকৃষ্ণসন্দর্ভের মূল গ্রন্থের দিনব্বতি বাক্যের পরে যে নিত্যত্ব গ্ৰীকরণ আছে, উহাতে “শাস্ত্ৰানৰ্থক্যম্’ এই • স্বাক্য দৃষ্ট হয়। উহার পরেই নিম্নলিখিত বিচার যোজ্য,--শ্নদি বল যে, বালক ও অতুরদিকে, হুলবাক্যে বুঝাইবার জন্য যে অসা ও অলীক বাক্য বলা হয়, ঐ সকল” শ্ৰীকৃষ্ণই পরম উপাস্তু হয়। অর্থস্তরের বিদ্যমানতায় কেবল উহার স্মারক বাক্য পুরুষাৰ্থ-সাধনের কারণ নাই। ; BDBDS DD BBS DBD BDB DB DBB BDS DBDDDD DB BDBBD DuBDBD DB SBD TB S BBDDBD DDBDBD S DB D DD DB BDD B DBDSSguBuBuB BB DBD BDDBDBB S BB BDBDDBSKY S S DBDBS SKrBBD S BBB BB BBBS DSSYKYS uTBKS BD প্রবর্কিত BDBLBDB S DDDKK KB BD DDD KBODS স্বহিতকর বিষয়ে कांबद्दे প্রবর্কিত হয়, বলবৎ zzzLDDD SS D DSDDBB BBB BB Di Bu D DB S D BDBD BBDB u S BBDuDuBBBuSu বৈকুণ্ঠনাথস্বরূপ সগুণ ব্রহ্মের উপাসনায় প্ৰবৰ্ত্তিত হইয়া থাকেন।” এরূপ উক্তি শাস্ত্ৰবিরুদ্ধ। কেন না, শ্ৰীভগবদবিগ্ৰহ-অনন্তগুণরূপ বৈভবাদির নিত্য DBDBDDB S0S BDD DBDBDBDB DDBDBB BDBD DBDB S S uuB BDBS BB BDBD BBLBD অতীত, বৰ্ত্তমান ও ভবিষ্যৎ ত্রিকালস্থায়ী। তাদৃশ অবস্থিতি সম্ভবপর হয় বলিয়াই শাস্ত্ৰে অবতারবাক্য দৃষ্ট হয় । কেন না, ভগবানের প্রপঞ্চে প্রকাশই অবতারের লক্ষণ । ( অর্থাৎ ভগবান যখন প্রপঞ্চে প্রকািটত হয়েন, সেই ব্যাপারের নামই অবতার। নারায়ণাদির যখন অবতারের কথা উল্লেখ আছে, তখন তঁাহাদেরও গ্রপঞ্চে প্রবেশই সেই বাক্যের অভিপ্রায় । সুতরাং ইহাতে কোনও বিরোধ নাই । ভিন্ন ভিন্ন দেবতাগণের উপাসনা শাস্ত্ৰে লিখিত হইয়াছে, যেমন-“যেমন মূৰ্ত্তি বর্ণিত আছে, দেবতারাও সেই মূৰ্ত্তিবিশিষ্ট।” উত্তরমীমাংসাতেও এ সিদ্ধান্ত-সংগ্ৰহ দৃষ্ট হয়। গোপালতাপনীতেও উক্ত হইয়াছে, “যে সকল ধীর সেই পীঠগ দেবের উপাসনা করেন, তঁহাদেরই নিত্য সুখ-অপরের নহে।” এই গোপালতাপনীয় উপনিষৎও যাহা দ্বারা অমান্ত হয়েন, তাহার সাহস অতি মহৎ বলিয়াই বুঝিতে হইবে।” এই পীঠগের উপাসনায় যখন শাশ্বত সুখপ্রাপ্তি হয়, তখন টুহার উপাসনান্ন, করিলে জ্ঞান অসাহসময় হইয়া পড়ে। যেহেতু শ্রুতিতে বলা হইয়াছে, জ্ঞান হইতে মোক্ষ। এতদ্ব্যতীত গোপালতাপনী শ্রীতিতে এতাদৃশ উপাসকদিগকে ধীর বলিয়া নির্দেশ করা হইয়াছে। সুতরাং ইহঁাদের বালাতুর ভাব খ্যাপন করার প্রয়াস একবারেই সুদূরপ্রস্থিত। নেতরোধাম অর্থাৎ, "অপরের নাই” এইরূপ নিৰ্দ্ধারণ করায় তাদৃশ, কুমারাধনার পরম্পরা হেতুত্বও নিষিদ্ধ হইয়াছে অর্থাৎ এই উপাসনী দ্বারা উচ্চতর উগ্ৰািন্ত্রীসোপানে আরোহণ করা যাইবে, এরূপ হেতুপরম্পরা নিষিদ্ধ হইয়াছে। ছানোগ্য উপনিষদে, যেমন নামব্রহ্মের উপাসনা করি, মনোব্রিহ্মের উপাসনা করা, উপাসনাপৰূপের बाबा डूबौग्र ব্রহ্মোপাসনার জন্য অধিকারী করার বিধান আছে, এ স্থলে সে আরোপেরও আশঙ্কা নাই। সুতরাং শাস্ত্রীয় আরাধনা-বাক্য দ্বারা ভঁাহার নিত্যত্ব সিদ্ধ হয় । Digitized at ERC India.com উপাসনা-বাক্য তদ্রুপ। } কেবল ব্ৰহ্মজ্ঞানমাত্রেই পুরুষাৰ্থ সিদ্ধ, .