পাতা:সাঙ্খ্যদর্শন - পরীক্ষাকাণ্ড.pdf/১২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপদেশ । ] সাঙ্খ্যদর্শন। ** বেদের যথাশ্রত অর্থের প্রামাণ্য স্বীকার করিতেন, এরূপ মহে । অর্থাৎ বেদ-বাক্য গুলি আবুত্তি করিব মাত্র যে অঙ্গর প্রতীতি হয়, সেই অর্থই যে ঠিক, ঋষিরা এরূপ মনে করিতেন না । তাহারা বলেন, “षधाती धर्षौशिज्ञाखा” “अथावी व्रझ जिज्ञासा”-स्रं ८वा लक्षानि लिङ्ग, পরে অধীতবেদ হইতে আপাতশূন্ধ অর্থের ধারণ কর-পশ্চাৎ সেই সকল অর্থের বিচার কর–বিচার করিলে অস্তলীন লুক্কায়িত ] অসতাংশের পরিহার হইবেক-অসত্যের পরিহার হইলেই সত্যাংশ প্রকাশ পাইবে — সেই প্রক্ষরিত সত্যাংশ যাহা বলবেতোমরা তাহাই করিবে। তাহারই সত্যতা, তাহারই অভ্রান্ততা ও তাহারই আপ্ততা । বিচার-পূত অর্থের অনুসরণ করিলে মনুষ্যকে প্রতারিত হইতে হয় না, কিন্তু অবিচারিত অর্থের অনুগত হইলে মনুষ্যকে অবশ্যই প্রতারিত হইতে হয় * । বাক্যবিচার সম্বন্ধে ঋষিদিগের মনোভাব এই ষে, ੱਬੈਂ হউক—আর লৌকিক-বাক্যই হউক—কোন বাক্যই তুল্য ভঙ্গীর বা তুল্যপদ্ধতির অনুগত নহে। বাক্য মাত্রেরই ভঙ্গী, সামর্থ্য, গতি ও বিন্যাস-পরিপাট পরস্পর বিভিন্ন । সুতরাং সেই ভিন্নতা-অনুসারে স্বাক্য রাশিকে বিভিন্ন শ্রেণীর অনুগত করিয়া অর্থ কল্পনা করিতে হয়। পশ্চাৎ তাহাতে তর্কসংযোগ করিয়া, ভিন্ন ভিন্ন অর্থের সঙ্কলন ७ वादकलम कब्रिाऊ शग्न ; তাহা হইলেই রাণীকৃত বাক্যের মধ্য হইতে সারার্থ গ্রহণের উপায় প্রকটত হইতে পারে। । ঋষির বেদ-চর্চা করিয়া যেরূপ পদ্ধতিতে বেদ-বাক্য সকলের

  • “चपरोचा प्रदर्भमानीः धैदिइन्वते नर्धचाप्नुयात्।" [शैब्राजा अश]