পাতা:সাঙ্খ্যদর্শন - পরীক্ষাকাণ্ড.pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপদেশ। ] সাঙ্খ্যদর্শন। సి. প্রয়াস্তি” ইহা করিলে কষ্ট পাইবে,—ইত্যাদি প্রকার বাক্য সকল । নিবৰ্ত্তক বা নিষেধবিধি-জাতীয় । এই দ্বিবিধ বিধিকে পুষ্ট করিবার নিমিত্ত, দৃঢ় রাখিবার নিমিত্ত, কতক গুলি উত্তেজক বাক্য এবং উত্তেজক আখ্যায়িকা তৎসঙ্গে যোগ দেওয়া থাকে। সেই সকল অংশের নাম অর্থবাদ। বিধি যেমন দ্বিবিদ, তেমনি উত্তেজক-অর্থবাদগুলিও দ্বিবিধ। স্তুত্যর্থবাদ ও নিন্দার্থবাদ । “अर्थाय पृवीजनसितर्थ वादः कथनम्"-4ष्ग्राञ्जन प्लेिटको] निक्षि अक्रा করিয়া ষে কিছু বলা যায়, সেই সকলের নাম অর্থবাদ। ইহারই রিভাগ স্তুত্যর্থবাদ ও নিন্দার্থবাদ । প্রশংসা বাক্য বা প্রশংসাবাদ, আর ঐ স্তুত্যর্থবাদ, একই কথা। আর নিন্দাবচন ও নিন্দার্থবাদ, তুল্য কথা। আরোপিত গুণ কথনের নাম স্তুতি বা প্রশংসা, আর আরোপিত দোষ কথনের নাম নিন্দ বা গৰ্হণী। ইহা মনে ༣[སེ་ཊ་ হইবে। পূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে “ স্বত্যর্থবাদ গুলি প্রবর্তক বিধির পোষ কতা করে, আর নিনার্থবাদ গুলি নিবৰ্ত্তক বিধির সহায়তা করে।" এই পোষকতা সহায়তা বা উত্তেজকত যে কিরূপ তাহাও বিবেচনা করা আবশ্যক । ৮বেদ বাক্য রাজাদিগের স্বাঙ্গা-বাক্যের ন্তায় নহে। রাজা যেমন "ইহা কর”—“উহা করিও না” এই মাত্র বলিয়াই নিশ্চিত্ত থাকিতে পারেন, সে বিষয়ে লোকের প্রবৃত্তি জন্মাইবার নিমিত্ত তাছার আর উপায়াস্তরের উদ্ভাবন করিতে হয় না, বাক্যাড়ম্বর বা প্রয়াস ব্যয় করিতে হয় না, বেদ-বক্তার সম্বন্ধে সেরূপ নিয়ম খাটে না । বেদবক্তার সিপাই নাই-শাস্ত্রীও নাই। তিনি কাহাকে মারিতে পরিবেন