*} z সাখ্যদর্শন । [ শাস্ত্রের সত্যোদ্ধায় শাস্ত্রের ভক্ত নছেন, অযুগত নহেন, তাহার কেন নিবৃত্ত থাকিবেন ? বরং তাহার এই বলিয়া শাস্ত্রকে অমুযোগ করবেন যে, “ শাস্ত্র উক্ত তিথিতে কুমাগু ভক্ষণাভক্ষণের দোষ গুণ অবগত আছেন কি ন সন্দেহ ?—যদি থাকেন, গোপন করিবার প্রয়োজন কি ? --তোমরা স্বচ্ছন্দে কুমড়া থাও—খংলে কি হইবে ? কিছুই হইবে না-উহা কেবল বোকা ভূলান কথা মাত্র ”। পরভাবী অশ্রদ্ধালু তর্কাস তপ্তশোণিত ভবিষ্যৎপুরুষের ক্ষে শাস্ত্রকে এই বলিয়া তিরস্কার করিবে-শাস্ত্র তাহা বুঝিতে পারিয়া ছিলেন। কারণ, ঐ রূপ অনুযোগ বাক্য লক্ষ্য করিয়া নানা শাস্ত্রের নানা স্থানে কটাক্ষক্ষেপ দৃষ্ট হয়। ফল, খাদ্যাখাদ্যের সহিত শরীরের, মনের, জ্ঞানের, ধৰ্ম্মের যে ঘনিষ্ট সম্বন্ধ আছে, সে সমস্ত প্রদর্শন कशृिं, इशग श्रख्य একটি পুস্তক নিৰ্ম্মাণ করিতে হয় এবং তাহা এ পুস্তকের উদ্দেশ্য নহে ৮মুতরাং তাছা পরিত্যক্ত হইল,—পাঠক বর্গ ক্ষমা করিবেন। - তিষ্ঠভূ। লোক মধ্যে এই এক স্থির সিদ্ধান্ত আছে যে “ভাল লোকে যাহা উপদেশ করে—তাহার কোন ভাল ফল আছে । আর স্বাহ নিষেধ করে, তাহার কোন মন ফল আছে”। এই লৌকিক সিদ্ধাস্তের অনুসারেই বৈদিক বাক্যের সিদ্ধাস্ত হয়। সাধু ময়ুৰ্যের ধেমন লোককে সৎকার্ঘ্যে প্রবৃত্ত করিবার নিমিত্ত নানাবিধ ফলের উল্লেখ,
- পূর্বকালের দুইএকটি বিধিনিষেধের মর্শ্ব এক্ষণকার বৈজ্ঞানিক পণ্ডিতের ক্ষয়ন দ্বারা বাহির করিতেছেন। ১৭৯৪ । ৯ই শকের তত্ববোধনীপত্রিকায় “জাৰ্য্য थविक्टिभङ्ग छाप्लिज् क्विड़कंछांन"नौर्षक अम्लॉर कठक aनि ठांब अंकांछि इश्वाप्ह4दरचनामा गया थशांना अस्त्र भाक्षेत्र नई जम्बक थककछ शंब्रॉइह 4द६ थर्थन७ श्रे¢फरए ।
