পাতা:সাঙ্খ্যদর্শন - পরীক্ষাকাণ্ড.pdf/১৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫిa's - সাঙ্খ্যদর্শন । [ সৎকাৰ্য্যবাদ। ] অনন্তর উদালক তক সহকৃত উপদেশ দ্বার তদীয় মনে তত্ত্ব সঞ্চার করিলেন। অতএব, ব্যবহার কালে ঘট শরাবাদির পার্থক্য অনুভূত হইলেও তাহা তাত্ত্বিক জ্ঞানের নিকট অসন্ত্য । “স্বাক্ষামূখী ৰিন্ধাৰী नामधेयं मृत्तिकैबेव सत्यम्” दिकांङ्ग भनॉर्थ जरुश शांका ब्राप्ताहे रुहे (কল্পিত),নাম সকলের সত্যতা নাই, মূল পদার্থেরই সত্যতা। অতএব प, नार, डैनक्षन,-4 नरून नाम भेज, মৃত্তিকাই উহাদের সত্য। এই অভিপ্রায় কেবল উদালক ঋষির নহে, সাংখ্যাচাৰ্য্যদিগেরও বটে। সংখ্যিাচার্য্যেরা বলেন, কার্য্য-কারণভাব রূপ স্বত্র অবলম্বন করিয়া জগতের মূল তত্বে উপনীত হও—তাহ হইলে আপনার স্বরূপ ও জগতের যথার্থ রূপ অবগত হইতে পরিবে। জগৎ ও আত্মা, এই পদার্থের বিবেক জ্ঞানলাভ করিতে পারিলেই কৃতাৰ্থ হইবে। নক দিগের কথা গুলি শুনিতে যেমন, বুঝিতে তেমন বুঝিতে যেমন, পরীক্ষা করিতে তেমন নহে। সাংথ্য*লেন “নিয় শ্রেণীর কার্য্য কারণ ভাব অবলম্বন করিয়া মূল তবে উপনীত হও” কিন্তু ততদূর গমন করিবার পরিষ্কৃত পথ কৈ ? জগতের ভাব, গতি,সংস্থান ও কাৰ্য্য কারণ ভাব এমনি বিচিত্র,এমনি আশ্চৰ্য্য যে, নিয়শ্রেণীর কার্য্য-কারণভাব স্থির করাও মুকঠিন । আবার মনুষ্য মনের সহিত এই জগতের এমনি বক্ৰ-সম্বন্ধ, এমনি প্রতার্য্য-প্রতারক ভাব যে, একটা সামান্য কাৰ্য্য কারণ ভাব গড়িতে গেলেও মত ভেদ উপস্থিত হইয়া সংশয় সাগরে নিমগ্ন করে ও বিমোহিত করে। কোন অনুকরণ ধ্বনির (যেমন ঢেঁকীর কচুকচির ] প্রতি মনোনিবেশ করিলে, সেই ধ্বনিকে যখন যেরূপ কল্পনা করা যায়, তখন সেই রূপই বোধ হয়। জগৎ বা আত্মার স্বরূপ নির্ণয়