পাতা:সাঙ্খ্যদর্শন - পরীক্ষাকাণ্ড.pdf/১৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

] সাম্যদর্শন। {সংস্কাৰ্য্যবাদ। ש"צי আর এক মত আছে, “একস্য সতে বিবৰ্ত্ত: কাৰ্য্যজাতং ন বস্তু সৎ" এক সদ্বস্তু হইতে এই দৃশ্যমান কাৰ্য সমূহ আত্মলাভ করিয়াছে সুতরাং এ সমস্তই অসৎ অর্থাৎ ভ্রমোৎপন্ন ও ভ্রমময়। এই মতের নাম বিবৰ্ত্তবাদ । অন্য এক মত আছে “সতো সজ্জায়তে” পরমাণু প্রভৃতি সৎ পদার্থ হইতে অসৎ অর্থাৎ যাহ উৎপত্তির পূৰ্ব্বে ছিল না, তাহা দ্বাণু কাদি ক্রমে উৎপন্ন হয়। এই মতের নাম অভাবেtৎপত্তি বাদ । অপর এক মত এই যে "সতঃ সজ্জায়ত-এব” সদ্বস্তু হইতে সদ্বস্তুই উৎপন্ন হয়, অর্থাৎ যাহ উৎপন্ন হয়,তাহ উৎপন্ন হইবার পূৰ্ব্বেও থাকে। এই মতের নাম সংকাৰ্য্য বাদ । সাংখ্য প্রণেতা কপিল এই "পক্ষপাতী। মহর্ষি কপিল যুক্তি সহকারে বলিয়াছেন “পূৰ্ব্ব ১লি সদোষ, অন্যথাভবিক, অত্রৈকালিক, সংস্কৃত-আত্মার রাং উহা অসৎ ও অগ্রাহ্য ; কিন্তু এই মতটি [ উৎ পত্তির الله ক্ষ্মাৰ্য্য থাকে] উহার বিপরীত, সাধু ও কল্যাণকামী পুরুষের আমরাও সাংখ্যপক্ষপাতী সুতরাং এই মতই বিবৃত করা যাইতেছে— '. যদি বল, কাৰ্য্য যে উৎপত্তি হইবার পূৰ্ব্বেও ছিল—কোথায় ছিল?—ইহার উত্তর এই যে, তাহ কারণ দ্রব্যে লুকায়িত ছিল। ইহাতে যুক্তি কি ?-অভিনব উৎপত্তিপক্ষে বিপ্রতিপত্তিই বা কি?— অভিনব উৎপত্তি পক্ষে বিপ্রতিপত্তি ব্যাঘাত এই যে প্রথমতঃ निरु সাধন অর্থাৎ যাহ থাকে, তাহার আবার উৎপত্তি কি ?—“ছিল ন হইল” এমন হইলেই উৎপত্তি বলা যায়। কার্ধ যদি চিরকালই আছে, তবে তাছার নিমিত্ত যত্ন বা আয়াস কেন –