পাতা:সাঙ্খ্যদর্শন - পরীক্ষাকাণ্ড.pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিবৃত্তির উপায় ] जांश्चांध्रश्र्नेन । , פסי পুত্রে ও কলয়ে বাস্তৰিক আয়ত্ব না থাকিলেও আত্ম-সম্বন্ধ অধ্যায়, করা হয় স্থতরাং তাহ সংসৰ্গাধ্যাসের ফল। যত প্রকার অধ্যাস উক্ত হইল, সৰ্ব্বপ্রকায় অধ্যাসই বাহ্যপদার্থের ন্যায় অধ্যাক্স-পদার্থে বৰ্ত্তমান আছে। কখন আমরা ইঞ্জিয়ের সহিত একীভূত হইয়। ‘আমি হইতেছি। যথা আমি কাণ, আমি খঞ্জ ইত্যাদি। কখন বদেহের উপর আত্মত্ব স্থাপন করিয়া “আমি হইতেছি । ৰথ আমি কৃশ, আমি স্থল ইত্যাদি। কিন্তু প্রকৃত আমি কি প্রকার?—তাহ আমরা অবগত লহি। যদি অবগত থাকিতাম—তাহ হইলে আমি’-ব্যবহার আজীবন একরূপেই চলিত ; কিন্তু তাহ চলে না। আমরা একবার যাহাকে লক্ষ্য করিয়া “আমি” বলিতেছি, অনাবার তাছাকেই আবার “আমার” বলিতেছি। প্রকৃত ‘আমি স্থির থাকিলে এরূপ ঘটনা কখনই হইত না, দুঃখেরও লাঘব হইত। বিবেচনা করিয়া দেখ–যদি কোন ইন্দ্রিয়কে আমি বলিয়া স্থির সিদ্ধান্ত থাকে, তাহা হইলে শরীরের দোষাদোষে “আমি” লিপ্ত হইব কেন? অতএব যাহা প্রকৃত আমি, তাহার সহিত “আমি-ভিন্ন অবশ্য অন্য কোন বৃঙ্কর অধ্যাস আছে স্বীকার করিতে হইবে। সেই অধ্যাস কখন একীভূত হইয়া প্রকাশ পাইতেছে, কথন বা সম্বন্ধ মাত্র প্রকাশ করিতেছে। এই রূপে বাহ্য জগতে ও আত্ম-রাজ্যে কথিতবিধ অধ্যাস ধারাবাহীক্ৰমে চলিতেছে।. পরস্তু কারণ বিশেষ উপস্থিত হইলে কখন কখন বাহ্য অ্যাল নিবৃত্ত হইতে দেখা যায়, কিন্তু আধ্যায়িক অধ্যাস নিবৃত্ত w - - অঞ্চল বা নিবৃত্তির উপায় কি? কপিন প্রভৃতি স্থিা রলেন, লুমল্পিকৃত্তির উপায় কেবল অধিকরণের রূপ সাক্ষৎকার।