পাতা:সাঙ্খ্যদর্শন - পরীক্ষাকাণ্ড.pdf/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o সাক্ষ্যদর্শন । [ যুক্তি ও । هوا মহুয়ু এক নিমেষ পরিমিত কালের মধ্যে ধ্যানস্থ করিয়া শত नश्य निझैौ, नङ नश्ङ्क जबा गडांब, नश्व नश्य थनिबन गारशक বৃহত্তম কার্ষে প্রবৃত্ত হয়। কেন হয় ? না যৌক্তিক জ্ঞান তাহাদিগের স্বদয়ে আরোহণ করিয়া প্রলোভন দেখাইতে থাকে যে, ইহা কর—এইরূপে কর । অধিক কি, জ্ঞাণিগণের যে কিছু কাৰ্য্য প্রবৃত্তি, সতুই যৌক্তিক জ্ঞানের মহিম। যৌক্তিক জ্ঞান যদ্যপি প্রাণি হৃদয়কে উৎসাহিত না করিত, তাহা হইলে এ জগতের মানবিক (মনুষ্যসাধ্য) উন্নতি কিছুমাত্র হইত না । ব্যবহারের যোগ্য দৃশ্য-পদার্থের হষ্টিকৰ্ত্ত দুই ব্যক্তি। প্রকৃতি, আর পুরুষ। কোন কোন মতে ঈশ্বর ও জীব । প্রকৃতি অহঙ্কারাদি ক্রমে ভূত-ভৌতিক বহুল পদার্থে পরিণত হইতেছেন ; জীব ভাবাপন্ন পুরুষ, সেই গুলি লইয়া যৌক্তিকজ্ঞান-সহায় মনের সাহায্যে নানাবিধ বাহা দৃশ্যের নিৰ্ম্মাণ করতঃ জগতের বৈচিত্র্য সম্পাদন করিতেছে। ঈশ্বর বাদীরা বলেন, ঈশ্বর ও জীব, এই উভয়ের কর্তৃত্বে এই বিচিত্র জগৎ পরিপূর্ণ। ঈশ্বর যাহা সৃষ্টি করিয়াছেন, তাহা এক প্রকার—জীব যাহা স্বষ্টি করে, তাহ অন্য প্রকার । জীব, ঈশ্বর স্বল্প পদার্থ লইয়া তাহার উপর কিঞ্চিৎ কল্পনা নিয়োগ কিঞ্চিৎ রূপান্তর করে মাত্র। ঈশ্বর জল, বায়ু, তেজঃ প্রভৃতি স্বষ্টি করিয়া রাখিয়াছেন-জীব সেই গুলি লইয়া গৃহ, কুড্য, ঘট, পট, ইত্যাদি নিৰ্ম্মাণ করিতেছে। ঈশ্বর, মনুষ্য স্বষ্টি করিয়াছেন, আমরা তাহারই উপর পিতৃভাব, মাতৃভাব, স্ত্রীভাব, ভ্রাতৃভাব প্রভৃতির কল্পনা করিতেছি। এইরূপ ঈশ্বর ও জীব, উভয়ের উভয়বিধকতৃত্ব থাকাতেই জগতের এত বিচিত্ৰতা । পরস্তু, ঈশ্বরের কতৃত্ব স্থাঢ়,অবিনশ্বর স্বাধীন-জার