পাতা:সাধনা (তৃতীয় বর্ষ, প্রথম ভাগ).djvu/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

:- 丁蟹 ----سس ۰-مم-- اسم مصمم مس - مس - مس - ساسان... عم: ) తి శి সtধনf i গ্রীস্ আসামীর পক্ষ অবলম্বন করিয়া ওকালতী করিতে চেঃ। করেন । vorr ভারতবর্ষ বলেন, সকলকেই অসংখ্য পূৰ্ব্বজন্মপরম্পরার কৰ্ম্মফল ভোগ করিতে হয় । বিশ্বনিয়মে কোথাও কার্য্য কারণ, শৃঙ্খলের ছেদ নাই ; স্থখদুঃখও সেই অনন্ত অমোঘ অবিচ্ছিন্ন নিয়মের বশবৰ্ত্তী । হিন্দুশাস্ত্রমতে পরিবর্ত্যমান বস্তু এবং মনঃপদার্থের অভ্যন্তরে একটি নিত্য সত্ত্ব আছে । জগতের মধ্যবৰ্ত্তা সেই নিত্যপদার্থের নাম ব্রহ্ম এবং জীবের অন্তরস্থিত ধ্রুব সত্ত্বাকে আত্মা কহে। জীবাত্মা কেবল ইন্দ্রিয়জ্ঞান বুদ্ধিবাসনা প্রভৃতি মায়াদ্বারা ব্রহ্ম হইতে বিচ্ছিন্ন হইয়া আছে। যাহারা অজ্ঞান তাহার এই যায়৷ কেই সত্য বলিয়া জানে এবং সেই ভ্রমবশতই বাসনাপাশে বদ্ধ হইয়। দুঃখের কষাঘাতে জর্জরিত হইতে থাকে। এ মত গ্রহণ করিলে অস্তিত্ব হইতে মুক্তিলাভের চেষ্টাই এক মাত্র উদ্দেশ্য হইয়া দাড়ায় । বিষয় বাসন, সমাজ বন্ধন, পারি বারিক স্নেহপ্রেম, এমন কি, ক্ষুধাতৃষ্ণা ও ইন্দ্রিয়ানুভূতি ও বিনাশ করিয়া একপ্রকার সংজ্ঞাহীন জড়ত্বকেই ব্রহ্মসম্মিলনের লক্ষণ বলিয়। বিশ্বাস করিতে হয় । বৌদ্ধগণ ব্রাহ্মণদিগের এই মত গ্রহণ করিয়া সন্তুষ্ট ছিলেন না; তাহার। আত্মা এবং ব্রহ্মের সত্ত্বও লোপ করিয়৷ দিলেন । কারণ, তাহা হইতে দুঃখের অভিব্যক্তি অবশ্যম্ভাবী বলিয়া মানিতে হয় । অস্তিত্বকেও তাহারা কোথাও স্থান দিতে সাহস করিলেন না । বুদ্ধ বলিলেন, বস্তুই বা কি, আর মনই বা কি, কিছুর মধ্যেই 淄'1 - - VM i 1 : ; - 'A' it ---- " " ജ്ജ=స్క్లమ్డాaws:R==** AASAASAASAAAS কোথাও কোনো অস্তিত্বের লেশমাত্রও স্বীকার করিলে পুনরায় এমন কি, হিন্দুশাস্ত্রের নিগুণ ব্রহ্মের মত এমন একটা নাস্তিবাচক কর্তব্যনীতি । w So 3 নিত্যপদার্থ নাই ; অনন্ত বিশ্বমরীচিকা কেবল স্বপ্ন প্রবাহমাত্র। স্বপ্ন দেখিবার বাসন। একবার ধবংস করিতে পারিলেই মানুষের মুক্তি হয়—এবং ব্রহ্ম ও আত্মা নামক কোন নিত্যপদার্থ না থাকাতে একবার নির্বাণলাভ করিলে আর দ্বিতীয়বার অস্তিত্বলাভের সম্ভাবনামাত্র থাকে না । প্রাচীন গ্রীসে ষ্টোয়িক-সম্প্রদায় যখন জগৎকারণ ঈশ্বরে অসীম সদগুণের আরোপ করিলেন তখন তাহার স্বই বিশ্বজগতে অমঙ্গলের অস্তিত্ব কিরূপে সম্ভব হইল, ইহাই এক সমস্যা র্তাহারা বলিলেন, প্রথমতঃ জগতে অমঙ্গল নাই ; দ্বিতীয়তঃ যদি বা থাকে তাহা মঙ্গলেরই আনুষঙ্গিক ; এবং যেটুকু আছে ভাই, হয় আমাদের নিজদোষে, নয় আমাদের ভালরই জন্ত । হক্স লি বলেন, অমঙ্গলের মধ্যেও যে, মঙ্গলের অস্তিত্ব দেখা যায় তাহাতে সন্দেহ নাই এবং দুঃখ কষ্ট যে, অনেক সময় আমাদের শিক্ষকের কার্য্য করে তাহাও সত্য ; কিন্তু অসংখ্য সূঢ় প্রাণী—যাহার। এই শিক্ষায় কোন উপকার পায় না এবং বাহাদিগকে কোন কাজের জন্য দায়িক করা যাইতে পারে না, তাহারা যে কেন দুঃখভোগ করে, এবং অনন্ত শক্তিমান কেনই বা সৰ্ব্বতোভাবে দুঃখপাপহীন করিয়া জগৎ স্বজন না করিলেন গোয়কগণ তাহার কোন উত্তর দিলেন না। জগতে যাহা কিছু আছে তাহাই সৰ্ব্বাপেক্ষ। উত্তম একথা স্বীকার করিলে কোথাও কোনরূপ সংশোধনের চেষ্টা না করিয়া সম্পূর্ণ উদাসীন কিন্তু বাহাজগৎ যে, মানুষের ধৰ্ম্মশিক্ষাস্থল, সৰ্ব্বমঙ্গলবাদী حمي প্রমিকদের নিকটও তাহী ক্রমশঃ অপ্রমাণ হইতে লাগিল । ।