& е সাহিত্য-মীমাংসা কিন্তু একজনের গাত্রে চন্দনান্নুলেপন দর্শনমাত্র করিয়া কোনও উদাসীন দ্রষ্টা কি কখনও সেই মুখ অনুভব করিতে পারে ? ভট্টলোল্লট বলেন, সহৃদয় প্রেক্ষক অথবা পাঠকের হৃদয়ে কোনও স্থায়িভাবের উদ্রেক হয় না—তাহারা কেবল উদাসীন দ্রষ্টা মাত্র। কিন্তু এই সিদ্ধান্ত তো উপরিবর্ণিত দুষ্টাস্তের সাহায্যে সহজেই ভিত্তিহীন বলিয়। প্রতিপন্ন হয় । সুতরাং ইহা অবশ্য স্বীকায যে, সহৃদয় পাঠক এবং প্রেক্ষকসমাজই কেবলমাত্র অলৌকিক রসের মুখ্য আধার, অমুকার্য নায়ক নহে। অমুকার্য নায়কনায়িকা শুধু সহৃদয়ের সেই অলৌকিক অনুভূতির উন্মেষের প্রতি কবিকল্পিত উপকরণমাত্র, আর কিছুই নহে। পরিশেষে একটি বিষয় বিশেষভাবে আলোচনীয়। আমরা দেখিলাম, সাহিত্যিক রসের অনুভবিত একমাত্র সহৃদয়—নায়কও নহে, নটও নহে । কিন্তু অভিনেতা কি কখনও এই অলৌকিক রসের আস্বাদ লাভ করিবার অধিকারী হইতে পারে না ? সে কি শুধু সহৃদয় প্রেক্ষকের মনোবিনোদনের উপকরণমাত্রই হইয়া থাকিবে ? ইহার উত্তরে সাহিত্যবিচারকগণ বলেন : যদিও সাধারণ দৃষ্টিতে নট সাহিত্যরসের আশ্রয় হষ্টতে পারে না, তথাপি সে যে নিয়মিতভাবেই রসাচুভূতির সীমারেখার বাহ হইয়া থাকিবে, ইহাও যুক্তিযুক্ত নহে । নটও কখনও কখনও অভিনয়কালে আত্মবিশ্বত হইয়। দেশকালাবস্থাতীত রসামুভূতির পরিচয় লাভ করিয়া থাকে,—তন্ময়ীভূত হইয়া আপন পরিমিত সত্ত। বিস্মৃত হয় । তখন তাহার অশ্রু, স্তম্ভ, স্বেদ, রোমাঞ্চ, অঙ্গসঞ্চালন প্রভৃতি অষ্ট্রভাব সত্য সত্যই রসের গমক হইয়। দাড়ায়, কেবলমাত্র পরচেষ্টার প্রযত্বকল্পিত রসসম্পর্কবিহীন অমুকরণমাত্রে পর্যবসিত হয় না। তখন সে সহৃদয় গোষ্ঠীর একজন সভ্য হইয়া পড়ে,— বাহাদৃষ্টিতে অমুকৰ্ত হইয়াও তত্ত্বদৃষ্টিতে সে তখন সহৃদয়স্থানাপন্ন। নাট্য ங்_ تعد كليكسيليكاتيجيصبيحس قيصبحسعي=ة rالعقســ تسمص SBBBBBBB DBBBDBBDSDDDBBS BS AAAAA AAAASDD DDBBBBBBBBBBS অপিতু বস্তুতক্ষদনসম্বন্ধ এব। তথা স্বথমপি নরোপ্যমাণং তথা কিন্তু বস্তুতো বিদ্যমানমেৰ ”— বৈগুনাথ তৎসৎ ; ঐ. সিক। ।
