পৌষ, মাঘ, ১৩২৩ । ] প্ৰকৃতির কৌশল । e 9). উদ্ভিদদিগের বংশ-রক্ষার এ প্রকার সুব্যবস্থার কথা শুনিলে প্ৰকৃতিই विन्ड् िझठेऊ श् । উদ্ভিদের ফল পাকিলে তত্ত্বাহ ভূতলে পতিত হয় এবং মৃত্তিক সরস ও উর্বর হইলে হয় ত সেই সকল ফলের বীজ বৃক্ষতলেই অম্বুরিত হয় । কিন্তু একই স্থানে বহু বীজ একত্ৰ অঙ্কুরিত হইলে কোন অন্ধুরই বৃক্ষে পরিণত হয় না ; যে সকল বীজ পরস্পর দূরে দূরে থাকিয়৷ অম্বুরিত হয়, সেইগুলিই ভবিষ্যতে বৃদ্ধি প্ৰাপ্ত হয়। নিজের বীজগুলিকে বহুদূরে নিক্ষেপ করিয়া বংশ রক্ষা করার শক্তি উদ্ভিদের নাই, কাজেই অনুকুল স্থানে যথাযোগ্যভাবে বীজ নিক্ষিপ্ত হওয়ার অভাবে উদ্ভিদদিগের বংশলোপের সম্ভাবনা থাকে। প্রকৃতির কৌশলে কতকগুলি উদ্ভিদের বংশ কি প্রকারে অক্ষুন্ন থাকে, তাহা উল্লেখযোগ্য । ফল পাকিতে আরম্ভ করিলেই বহু ফলভোজী পক্ষী বৃক্ষে আসিয়া উপস্থিত হয়, এবং তাহদের মধ্যে অনেকেই এক একটি সুপক্ক ফল ঠোঁটে করিয়া দূরে লইয়া গিয়া ফেলে। এই গুলির বীজই উপযুক্ত মৃত্তিকায় পড়িলে সহজে অঙ্কুরিত হয়, এবং শেষে সেই অঙ্কুরগুলিই বৃক্ষে পরিণত হয়। আমাদের দেশের, • বট ও অশ্বখ নিম্ব প্ৰভৃতি উদ্ভিদগণ এই প্রকারেই বংশ বিস্তার লাভ করে। কাঠবিড়াল এবং মুষিক জাতীয় প্রাণীরাও কখন কখন এই কাৰ্য্যের সহায়তা করে । ইহারা বৃক্ষ হইতে সুপাক ফল সংগ্ৰহ করিয়া ভবিষ্যতের ব্যবহারের জন্য সে গুলিকে মৃত্তিকাতলে লুক্কায়িত রাখে। কিন্তু ইত্যর প্রাণীর স্মৃতিশক্তি প্ৰবল নয়, এই কারণে তাহারা কোথায় ফল লুকাইয়। রাখিয়াছে, তাহা ভুলিয়া যায়। শেষে মৃত্তিকা-আচ্চাদিত “ এই সকল ফলের বীজ অঙ্কুরিত হইলে বৃক্ষে পরিণত হয়। জলচর পক্ষীরা যে, জলজ উদ্ভিদ এবং প্রাণীর বংশ বিস্তারে সাহায্য করে, জীবতত্ত্ববিদগণ তাহা প্ৰত্যক্ষ দেখিয়াছেন। কোন 'জলাশয়ে বিচরণ করিয়া এই সকল পক্ষী যখন অপর জলাশয়ে গিয়া উপস্থিত হয়, তখন তাহাদের পায়ে এবং ঠোঁটে জলজ উদ্ভিদদিগের ক্ষুদ্র বীজ সংলগ্ন থাকে। এই সকল বীজ নুতন জলাশয়ে আশ্রয় পাইয়া অঙ্কুরিত হয়, এবং তা হাতে ঐ সকল উদ্ভিদের বংশ বিস্তুতি লাভ করে। জলচর পক্ষীরা এই প্রকারে জলজ ক্ষুদ্র MBBBDK D DBDBD DDD DDBiED DD DBBBD DDD DBzSS BBD জীবতত্ত্ববিদ বিক জাতীয় পক্ষীর পদে লিপ্ত কৰ্দম পুরীক্ষা করিয়া তাহতে প্ৰায়
পাতা:সাহিত্য-সংহিতা (নব পর্য্যায়, পঞ্চম খন্ড).pdf/৪২৭
অবয়ব