পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- - - --- রাখাকান্তু ক্ষেৰ জাম্বা কখন স্বাক্ষাব্য সেবন কৰিব না। রাধাকান্ত দেব এই বিষয় সম্পর্কে ভাগ যাহেবের সঙ্গে স্বালাপ-আলোচনা করেন। তিনি : ভাল লাহেবের টেম্পারেন্স প্লেজ’ বাংলায় অনুবাদ করিয়া পঞ্চাশ খণ্ড তাছাকে পাঠাইয়া দেন। রাধাকান্ত র্তাহাকে মুখচর হইতে ২৩এ নবেম্বর ১৮৬৩ খ্ৰীষ্টাব্দে উক্ত প্রচেষ্টা সম্পর্কে যে পত্র লেখেন, তাহার মৰ্ম্ম সোমপ্রকাশে’ ( ১৪ ডিসেম্বর ১৮৬৩) প্রকাশিত হয় । আমর পৰ্ব্বথানি এখানে দিলাম,-- धिग्न शझा ! आशि sकt१ इझ श्ब्रांश्,ि किरू जांभांब्र মনোবৃত্তিসকল অস্থাপি মুখরি গয় সৰল আছে। বিশেষ হিবর সাহেব এবং লর্ড উইলিয়ম বেষ্টিঙ্কের সময় অবধি বঙ্গদেশের যে আচার ব্যবহার, রাতি, নীতি প্রভৃতি মহৎ বিষয়ের পরিবর্ভন হুইয়াছে, সেই সমুদয় আমি স্বচক্ষে দেখিয়াছি। তন্মধ্যে কতকগুলির নিমিত্ত পরমারাধ; পরমেশ্বরকে অহরহ অগণ্য ধন্যবাদ দিতেছি। জার কতকগুলি বিষয় এইরূপ ঘটিয়াছে ও ঘটতেছে, যাহাতে ফুঃখ না করিয়া ক্ষান্ত হওয়া বায় না। ঐ সকলের মধ্যে মদ্যপান স্পৃহা বহু বিস্তৃত ইয়ছে, এবং দিন দিম সাতিশয় বৃদ্ধি হইতেছে। কুরাপান খে কত দোষাবৰ তাহা আপনি বিলক্ষণ অবগত আছেন, এতদ্ধেনীয় কি অন্ত দেশীয় শাস্ত্রকারেরাও তাছা নিঙ্গনীয় বলিয়া লিখিয়া গিয়াছেন। পামদোষ বৃদ্ধির প্রথম কারণ এই যে, মঙ্গশালার সংখ্যা বৃদ্ধি হওয়াতে যেমম মক্ষিকাগণ মাকড়সার জালে বদ্ধ হয়, সেইরূপ ভবিষ্কন্ধকারী যুবকগণ উছাতে প্রলোভিত হইণ্ঠেছে। দ্বিতীয় কারণ এই যে নিৰ্ব্বোধ ব্যক্তিগণ আপনার দোষে এই শিক্ষণীয় দোষে ভূষিত হইতেছে। এক্ষণে আমার বক্তব্য এই যে, লোকে যাহাতে মাদকদ্রব্য হইতে পরায়ুখ হয়, সেই বিষয়ে যত্নসহকারে চেষ্ট করুন এবং এতদ্ধেশীয় যুবকগণকে মঞ্চপানরূপ বিষম সঙ্কট হইতে উদ্ধার