नन >७obz ] বাঙলা কৃৎ ও তদ্ধিত । S8) বেতালা ; বেসুরবিশিষ্ট বেসুর ; জলময় জলা ; নুন বিশিষ্ট নোনা (লবণাক্ত ) ; আলোকিত আলী ; রোগযুক্ত রোগা ; মলযুক্ত ময়লা ; চালাযুক্ত চালা ( ঘর ) ; মাটিযুক্ত মাটিয়া ( মোট ) ; বালিযুক্ত বালিয়া ( বেলে ) ; দাড়ি যুক্ত দাড়িয়া ( দেড়ে )। DB BB BD KBDS DBBS DDDDD SS DDDBSDD SBD SS BB DBBSBDBzS क्रूङ्घ्रि ) ।। अन् अंडाश। আন প্ৰত্যয়ের দৃষ্টান্ত। যোগান, চাপান, চালান, জানান, হেলান, ঠেসান, মানান। এগুলি ছাড়া এক প্রকার বিশেষ পদবিন্যাসে এই আন প্ৰত্যয়ের ব্যবহার দেখা যায়। ঠক হইতে ঠকান শব্দ বাঙলায় সচরাচর দেখা যায় না, কিন্তু আমরা বলি, ভারি ঠকান ঠকেছি, অথবা, কি ঠকানটাই•ঠকিয়েছে। সেইরূপ, “কি পিটােনটাই পিটিয়েছে,” “কি ঢলানটাই ঢলিয়েছে।” এরূপ বিস্ময়সূচক পদবিন্যাসের বাহিরে “পিটািন” “ঢলান” ব্যবহার হয় না। উপরের দৃষ্টান্তগুলি ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য। পদার্থবাচকের দৃষ্টান্ত ও আছে ; যথা, বানান, BDBS BDBBS DBBSS DDDDS iDD SS DD SS BBDBDS DBS S DBBBS DBDSS डान्+७ 0ोंडान । আন প্ৰত্যয়ের উত্তর পুনশ্চ অ প্ৰত্যয় করিয়া বাংলায় অনেকগুলি ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য বিশেষণের সৃষ্টি হয় । পুর্বে দেখান গিয়াছে, একমাত্রিক ধাতুর উত্তর অা প্ৰত্যয় করিয়া ক্রিয়াবাচক দুই অক্ষরের বিশেষ্য বিশেষণ সিদ্ধ হয় ; যেমন ধরা মারা ইত্যাদি । DBDBDBD D KBD D DDD DB DB DBDB DB BBD DBS BBD BDBBD ( উচ্চারণ চুলকানো ), কামড়ান ( কামড়ানো ), ছট ফটান ( ছটফটানো) ইত্যাদি। কিন্তু সাধারণত নৈমিত্তিক ক্রিয়াকেই ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য বিশেষণে পরিণত করিতে আন + অ প্ৰত্যয়ের ব্যাবহৃত হয় । যেমন, করা শব্দ হইতে নৈমিত্তিক অর্থে করান, বলা হইতে নৈমিত্তিক অর্থে বলান । ইহাই সাধারণ নিয়ম, কিন্তু কয়েকটি ব্যতিক্রমও দেখা যায়। যেমন, পড়া হইতে নৈমিত্তিক পাড়া ; চল হইতে চালা ; গলা হইতে গালা ; নড়া হইতে নাড়া ; জ্বলা হইতে জালা 5 মারা হইতে মারা ; বহা হইতে বাহা ; জর হইতে জারা । DDB KD DBDBDB KKDS DD DBDBBBD DDDBDS BB DBDB BBS DDD DDDSSSS S LTLL BS নৈমিত্তিক ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য শব্দ চালা, নাড়া, পাড়া প্রভৃতির উত্তর পুনশ্চ আন+অ যোগ कख्रिशा फ्रांक्षांन, •iफुांन, नांफुांना शंक्षेश थांक । কিন্তু তাকান, গড়ান (বিছানায় ), আঁচনি প্রভৃতি অনৈমিত্তিক শব্দ সম্বন্ধে কি বুঝতে হইবে ? তাকা, গড়া, আঁচা হইল না কেন ? তাহার কারণ, এইগুলির মূল ধাতু একমাত্রিক নহে। “দেখ, একমাত্রিক ধাতু, তাহা 4.
