পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (অষ্টম ভাগ).pdf/২৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন। ১৩০৮ } বাঙলা কৃৎ ও তদ্ধিত । ২৩৩ রাখা বা রেখ্যা ইত্যাদিরূপ আকৃতি বা বানান দেখা যায়। এই সকল স্থলেও পুৰ্ব্বোক্তমত “্য + ” আধুনিক গদ্য সাহিত্যে “ই+ আ” এবং কালে তাহা পরিবৰ্ত্তিত হইয়া “ইয়া” হইয়া দাড়াইয়াছে। কেহ কেহ বা এই সিদ্ধান্তটিকে ঠিক বিপরীত ভাবে ব্যাখ্যা করেন ; তাহারা বলেন “ই+আ” ইহাই প্ৰকৃত রূপ, সন্ধির নিয়মানুসারে উহাই সংযুক্ত হইয়া প্ৰাচীন সাহিত্যে “+” হইয়াছে এবং কথোপকথনে ও গহীত হইয়াছে। হিন্দী ভাষার প্রত্যয়,-যথা বড়িঅ। 5िख, द5ि ठा उधांतभी झे डां ि। ১০ । রবীন্দ্র বাবুর বিশিষ্টাৰ্থ “উ” প্ৰতীয় সম্বন্ধেও ঐ কথা । এই অর্থে খাটি “উ” প্ৰত্যয়ের উদাহরণ রবীন্দ্ৰ বাবু দেন নাই । যেগুলি দিয়াছেন, সেগুলি “উ + আ৷” প্ৰত্যয়ের, জলুয়া, পাকুয়া ইত্যাদি। ইহাদের এই উচ্চারণও কলিকাতার নাহে ; কলিকাতার উচ্চারণ রবীন্দ্ৰ বাবু বন্ধনীর মধ্যে দিয়াছেন । সম্বন্ধ ও তন্নিৰ্ম্মিত অর্থে রবীন্দ্ৰ বাবু যে উ বা উ+ আ প্ৰত্যয়ের উদাহরণ দিয়াছেন, সেগুলি ও ঐরূপ । কলিকাতার উচ্চারণে ওগুলির অন্তে উ-H+ আ ন হইয়া “ও” হয় এবং ঐ ওকার ঈষৎ বক্র ভাবে উচ্চারিত হঠালে ঐ শব্দ । গুলির পূর্ব বঙ্গের উচ্চারণও ঠিক হয় । SSS BBBDDBBB DYiSY uDSDiYSg Y DuDS SYKY uDuS DBDDSiSSSY K KuDu যতগুলি ই+ আ প্ৰত্যয়ের প্রকারভেদ আছে, সে সমস্তগুলি সম্বন্ধেই আমার বোধ হয় পূৰ্ব্বোক্ত ই+ আ প্ৰত্যয় সম্বন্ধে কথিত মন্তব্য প্ৰযুক্ত হইতে পারে। ১২ । রবীন্দ্র বাবুর “অৎ” প্ৰতীয়টা বুঝা গেল । কিন্তু তাহার অৎ+'আ ও অৎ+হ প্ৰত্যয় দুটি কিরূপ, তাহ! বুঝা গেল না । ধরতা শব্দ রবীন্দ্ৰ বাবুর মতে প্ৰথমে ধনু-4-অৎ = ধরৎ, পরে ধরৎ + আ = ধরত হইয়াছে, কিন্তু কলিকাতা অঞ্চলে ইহার উচ্চারণ “ধরত।” নহে, “ধৰ্ব্বতা”। এতদ্ভিন্ন রবীন্দ্ৰ বাবু এই ত্ৰিবিধ প্ৰত্যয়ের রূপ নিৰ্ণয় করিয়া ও নোনতা, নামতী, আওতা প্ৰভৃতি শব্দ সাধিতে পারেন নাই । আমার বোধ হয়। এই প্ৰত্যয়গুলিকে তিন ভাগ না করিয়া ( রবীন্দ্র বাবু অৎ+ অ্যা, অৎ+ ই করিয়া সংস্কৃত শতৃ প্ৰত্যয়ের সাদৃশ্য রাখিতে চেষ্টা পাইয়াছিলেন কি না বুঝিলাম না ) যদি “ত” ও “তি” এইরূপ দুটি ভাগ করা যায়, তাঙ্গা २३tल शब्रडl, cशब्रड, १फूड, बॉन्ड (चारुl) 0ङ्गठि ধাতুজ শব্দগুলির উচ্চারণগত প্ৰত্যয় ঠিক হয়, ও সঙ্গে সঙ্গে আওতা, নামতা, নোনতা, পান্ত (পানতা) প্রভৃতি শব্দগুলিরও একটা গতি হয়। “বালতি” শব্দটি বাদ দিলে রবীন্দ্র বাবুর অৎ+ই প্ৰত্যয়ের ফর্দের সব কাটিয়া ধাতুজ শব্দের প্রতি। “তি” প্ৰত্যয় ধরিয়া আরও সহজ হয়। বালতি কথাটা বিদেশী, উহার সৃষ্টিরহস্য “আৰূেলমন্ত” কথাটার ন্যায় একটা কিছু থাকা সম্ভব। উঠতি, পড়তি, ফিরতি প্ৰভৃতি শব্দগুলিকে আরও একরূপে সাধা যায়, তাহা হইলেও রবীন্দ্ৰ বাবুর অৎ+হ sYDDBS DuDBD YBDS E SS uDuDS BDDSDDBDS suuT BBBD BDB BDDBB BBB ই প্ৰত্যয় করা যায়, তাহা হইলে চলে বটে, কিন্তু এষ্ট ই পরে অৎ, প্ৰত্যয়ের আকারের লোপের ব্যবস্থা করিতে হয় । তার অপেক্ষা ভাবার্থে “তি” করিলেই চলিতে পারে ।