२७8 সাহিত্য-পরিষৎ পত্রিকা । | 8ग्न ग३थाi ১৩। রবীন্দ্ৰবাবু অনাস্থার সঙ্গে একটা প্ৰত্যয়ের উল্লেখ করিয়াছেন, তাহার রূপ BDDYiDB BDDDSS u BDBDDDD BDD SBDDDS DDBD SSBBtBDSS DBD SBDBS হয়। কেহ কেহ স্পেনীয় verandah শব্দজ বাঙ্গালা বারাণ্ডা বা বারেন্দা শব্দকে এই অনদী বা এনন্দ প্ৰত্যয় যোগে উৎপন্ন বলিতে চাহেন ; কেহ বা বলেন বার ( বাহির )+এনদা ( স্থানার্থে) = বারেন্দা ; অর্থ গৃহের বহিঃস্থান । রবীন্দ্ৰবাবুর যে সকল প্ৰত্যয় সম্বন্ধে আমার কিছু কিছু বক্তব্য ছিল, তাহা বলিলাম। তিনি তঁাহার প্রবন্ধশেষে যে বলিয়াছেন-“নিঃসন্দেহই অনেক গুলি বাদ পড়িয়াছে ; সেগুলি পুরণের জন্য পাঠকদের অপেক্ষায় রহিলাম।”—এক্ষণে র্তাহার সেই আহবানমতে কতকগুলি (zङIcग्रन्न खेमाश्झ१ cिङछि । अछेि-द्वयोल दाबू लक्षांशै, (कोप्लाछे প্ৰভৃতি শব্দে কেবলমাত্ৰ “ই” প্ৰত্যয়ের অস্তিত্ব স্বীকার করিয়াছেন, আর ক্রিয়াবাচক-বাছাই, যাচাই, দালাইমলাই, খোদাই, ঢালাই ইত্যাদি শব্দে, পদার্গবাচক—মরাই, বালাই, মিঠাই ইত্যাদি শব্দে, নামবাচক-কানাই, বলাই, নিতাই ইত্যাদি শব্দে এবং ধৰ্ম্মবাচক-বড়াই, বামনাই, পোষ্টাই ইত্যাদি শব্দে অ+ই প্ৰত্যয়ের অস্তিত্ব স্বীকার করিয়াছেন । আমার মতে সবগুলিই "আই” প্ৰত্যয় হইলেই ভাল হয় । দেশবাচক শব্দের উত্তর “আই” প্ৰত্যয় করিলে, “তদ্দেশোৎপন্ন” এইরূপ অর্থও প্ৰকাশ করে, যথা-ঢাকাই, আগরাই, খাগড়াই ; (, রবীন্দ্র বাবুও পাটনাই ও বসরাই শব্দের উল্লেখ করিয়াছেন)। সম্বন্ধ অর্থেও আই প্ৰত্যয় হয়, যথা-চোরাই, (চুরি সম্বন্ধীয়), মোগলাই, বাদশাই। আনি-রবীন্দ্ৰবাবু, আন+ই প্ৰত্যয়ের মধ্যে এই প্রত্যয়টিকে ধরিয়া গিয়াছেন। এ বিষয়ে সুন্ম বিচার আবশ্যক। আমার বোধ হয়, তলানি, রসানি, লাগানি, নাসানি (ভারতচন্দ্র ) প্ৰভৃতি শব্দে আন+ই অপেক্ষা “আনি”র উপযোগিতা অধিক । পারসী আমদানি রপ্তানি ( আমদ ও রপ্ত হইতে ) এই প্ৰত্যয় যোগে উৎপন্ন । আল-রবীন্দ্রবাবু তাহার “ল” প্ৰত্যয়ের উদাহরণের মধ্যে “মাতাল” শব্দটিও ধরিয়া BYDS DBD DBDBDB SBS SYYS SDDS BBDD DBD BBD gKBD BDBBD D DD পারে ; কারণ মাতাল, দাতাল, ভয়াল, ছাবাল, ছিনাল, কোটাল, বাঙ্গাল, প্ৰভৃতি অনেকv | s || || আলী-মিতালী, চতুরালী, ঠাকুরালী, নাগরালী প্ৰভৃতি । আলো-তেজালো, ঝাজালো, ধারালো, শাসিালো, সারালো, মােথালো, গোছালো, জাকালো, রাগালো, গোলালো ইত্যাদি। লেখকের ইচ্ছানুসারে এই শব্দগুলির অন্ত্যবর্ণে BBDBBL DBDDBB SDBD S DBD DDSS DD S 0YBD D S BDBB SDS DDBDBYS rD উচ্চারণ করিবার সময় সেই অকারকে ওকায়বৎ উচ্চারণ করেন। এরূপ স্থলে উভয় প্ৰত্যয়ের আকৃতিগত পার্থক্য থাকে না, অথচ অর্থগত এবং উচ্চারণগত পার্থক্য না।
