পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (অষ্টম ভাগ).pdf/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*faN y 9obY ] बांक्राळ-अंबा-उद्धृ ॥ Sዓ যে, but এবং 'কিন্তু’ না থাকিলেও উক্ত নিশ্চয় ও নিস্ফলতার ভাব ফুটিয়া উঠে এবং পর ক্ষণেই যেন একটী but ও, একটা "কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে টানিয়া আনে । এইরূপে স্থানবিশেষে ÇFR TİR, ariffiqisi unless, indeed, of course, must, eyfə53 sfr faylları “ত” এর দ্বারা প্ৰকাশ করা যাইতে পারে। এ সকল শব্দ সহজ্বে আমাদের নজরে পড়ে না ; কিন্তু বৈদেশিকগণ দুরূহ শব্দের অর্থ অনায়াসে বুঝিয়া এই সকল স্থানেই অন্ধকার দেখেন। কল্পে সিনা, বলে সিন, দেখা যাবে, হবে এখন, কেঁদে ফেলেছে, এলে গিয়েছে, ७थङ्उिदै ‘সিন, “যাবে’, ‘এখন’, ‘ফেলেছে’, ‘গিয়েছে’, তাহদের ধাঁধা লাগাইয়া দেয় । সেইরূপ সংখ্যা বা পরিমাণবাচক কতকগুলি শব্দ ব্যবহার করিবার বা নিজ নিজ ভাষায় অনুবাদ করিবার কালে বড় গোল বাধে। অভিধানে লেখে swarm = পাল, ঝাক, দল ইত্যাদি ; flock = ঝাক, পাল, সমূহ, সমাজ ইত্যাদি ; pack = গোছা, • তাড়া, দল, বোঝা প্ৰভৃতি ; আবার ঐ শব্দগুলির ইংরাজি প্ৰতিশব্দে ও ঐরূপ একের অর্থూడా পাওয়া যায়। ফলে এই হইতে পারে, উভয় ভাষা উত্তমরূপে জানেন না। এমন কোন বৈদেfixi "a flock of sheep' fix "a swarm of bees', as extrf (fies it: “এক মৌমাছির গোছা বা পাল”, কিম্বা “এক ভেড়ার ঝাক” লিখিয়া বসিতে পারেন। কারণ অভিধােনই তঁহার অনুবাদের সম্বল, আর অভিধানে flock মানে পাল ও ঝাক ; swarm অর্থেও তাহাই আছে । এই শ্রেণীর শব্দগুলির ভেদ ও প্রয়োগ প্ৰদৰ্শিত হওয়া আবশ্যক। আবার cry, roar, bileat প্ৰভৃতি একই ক্রিয়ার জ্ঞাপক, অথচ ভিন্ন ভিন্ন জন্তুর ডাকের শব্দভেদে ব্যবহৃত হয়। এই কারণে জন্তুর নাম না থাকিলেও ডাকের শব্দে বুঝা যায় কোন জন্তুর কথা হইতেছে। ঘেউ ঘেউ, মিউ মিউ, ঘোৎ ঘোৎ, ফোস ফোস, গাঁকি গাক, বলিলে কে না বুঝিতে পারে উহা কোন জন্তুর ডাক। এইরূপে ঝাক, পাল, গোছা, छॉफु', তাড়া, আটী, দল, গাদা, সা’র প্রভৃতি শব্দ, বিশেষ বিশেষ শ্রেণীর জীব জন্তু ও দ্রব্যসামগ্রীর ংখ্যা ও পরিমাণ নির্দেশ করে । বাঙ্গালায় উহাদের বিশেষত্ব এই যে শব্দগুলি দ্বিরুক্তি হয় যথা :-“খাব লা। খাব লা” “মুঠো মুঠো”, “থোলো থোলো”, “কা কা”, “ভ্যা ভ্যা” ইত্যাদি । () seatfei (5 ft 'put in motion' as 'gro "put to motion" at it, look at him at (fi: "look on him” (7. Its, six (1 GRN idiom gap 33 ot, বাঙ্গালায় তদ্রুপ ‘পােশ ফেরা” না বলিয়া “কাত ফেরা”, হুমড়ি খাওয়া, “উপপুড় হওয়া” না বলিয়া “ হুমদ্ভি হওয়া” “উপপুড় খাওয়া” বলিলে বাঙ্গালার ভাষাপদ্ধতি ( idiom ) বজায় থাকে না । সুতরাং ভিন্ন ভিন্ন অঙ্গপ্ৰত্যঙ্গের গতি এবং ভঙ্গীসূচক শব্দগুলি অভিধানান্তভুক্ত হওয়া উচিত। দৃষ্টান্ত যথা-পা বাড়ান, ডিগ বাজী বা কলাবাজী * খাওয়া, হামাগুড়ি দেওয়া, Ug

  • এই শব্দ উত্তর পশ্চিমাঞ্চলোৱা বাঙ্গালিদিগের মধ্যে অধিক প্রচলিত ।