পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (অষ্টম ভাগ ১-৪ পর্ব).pdf/১০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

80 शत्रौद्ध नांश्डि ब्रिक्ष९ १ांखिक । সংস্কৃত-সাহিত্যের আলোচনা করিয়া সে অবজ্ঞা দূর করিয়া একটা বিস্ময়, একটা গৌরব স্থাপন করিয়া যান। তঁহাদের দ্বারা ইংরাজের একটা চমক লাগে যে সেই Gentoo গুলার আবার কাব্য-নাটক আছে! তবে সে চমকে বিস্ময়ের ভাগই বেশী ছিল, সত্ৰম ছিল না। ম্যাক্সমুলার সেই সন্ত্রম স্থাপন করেন। তঁাহাদ্বারাই প্ৰথমে ইউরোপে হিন্দু দর্শনের আলোচনা হয়। ম্যাক্সমুলার প্রথম প্ৰথম কাব্য-নাটক ছাড়িয়া দিয়া যখন হিন্দু দর্শনের আলোচনা করেন, তখন ইংরাজ সন্ত্রম করিল বটে, কিন্তু patronizing ভাবে। তাহার পরে যখন ষড়দর্শনের তত্ত্ব অবগত হইল, তখন সন্ত্রম ভক্তির আসন পাইল । শেষে যখন উপনিষদের কথা শুনিল, তখন ভারতকে উচ্চাসন দিয়া শিক্ষার্থী হইয়া পড়িল। প্ৰথম প্ৰথম ম্যাকসমুলারই patronizing ভাব অবলম্বন করিয়া, বেদকে চাষার গান বলিয়া ব্যাখ্যা করিয়াছিলেন। শেষে বয়োবৃদ্ধির সঙ্গে তাহার সে সঙ্কীর্ণতা দূর হইয়াছিল। ঋগ্বেদ ছাপান উপলক্ষে তিনি প্ৰথমে ইংলণ্ডে যান। ইণ্ডিয়া অফিসের পুথি দেখিয়া ১৮৭৪ খৃষ্টাব্দে তিনি শেষ খণ্ড প্ৰকাশ করেন। তৎপূর্বে তিনি জৰ্ম্মানিতে থাকিয়া প্ৰাচ্য-ভাষাতত্ত্ব আলোচনা করিতেন। বেদ প্রচারিত হইবার সময়, অন্য ধৰ্ম্মে কি কি ভাল বিষয় আছে, তাহা artfits are vat-Fist visis Sfare its &C's Sacred Books of the East প্ৰকাশের সংকল্প হইল। ম্যাক্সমুলার সম্পাদক হইলেন। তৎপূৰ্ব্বে স্বধৰ্ম্ম ব্যতীত অন্য ধৰ্ম্মকে vers (ps frefset Sacred Books of the East 2<pics PS (1 veges पूड् श्छ्छ्रेव्ल। ইউরোপ বুঝিল, সকল ধৰ্ম্মেই সত্য এক, উপদেশ এক। তখন হইতে অন্য ধৰ্ম্মকে সন্ত্রম করিতে শিখিলা। এতদ্ভিন্ন তখন এদেশে যে সকল Civilian আসিতেন, তাহারা stricts 3S a-si < f(\set Uttritics: “India what can teach us.'?igপ্ৰচাষিত হইলে সে অবজ্ঞা সম্রামে পরিণত হয়। হীরেন্দ্র বাবু এইরূপ ম্যাকসমুলারের আরও কীৰ্ত্তির কথা বর্ণনা করিলে পর, সভাপতি মহাশয় বলিলেন, আমরা আজ ভট্ট ম্যাক্সমুলারের মৃত্যুতে শোক-প্ৰকাশ করিতে আসিয়াছি, কিন্তু করি কিরূপে ? কেবল র্তাহার গুণগরিমা গান করিব ? না রোদন করিব ? একটা উপায় করা আবশ্যক। আমার বোধ হয়, আমাদের পরিষদের পুস্তকালয়ে তাহার পুস্তকাবলী সংগ্ৰহ করিতে আর তঁাহার যে ছবি আমরা হারাইয়াছি সেই ছবি ও তঁহার একখানি পরিণত বয়সের ছবি সংগ্ৰহ করিয়া রাখিতে পারিলেই আমাদের সামর্থ্য-অনুসারে শোক প্ৰকাশ করা হইবে। বোম্বাই-মান্দ্রাজে যাহা হইয়াছে, এখানে তাহা হইবে না, সেখানে তিলক, তেলাং, ভাণ্ডারকর জন্মোন, সেখানে অনেক ধনকুবের আছেন। আর এখানে সে সম্বন্ধে শূন্য। জোন্স আর ম্যাকসমুলারে তফাৎ। অনেক, একজন ১৮ শ শতাব্দীর লোক আর একজন উনবিংশ শতাব্দীর লোক। একজন ইউরোপে ভারত প্রীতির সৃষ্টিকৰ্ত্তা আর এক জন ভারতের সন্মান-স্থাপয়িতা। ম্যাকসমুলারের বন্ধু সৰ্ব্বত্র। র্তাহার ধৰ্ম্মতত্ত্ব জানিবার আকাজক্ষাও আশ্চৰ্য্যজনক ছিল । তিনি নিজে চেষ্টা করিয়া চীন, জাপান, নাঙ্গ, কালিফৰ্ণিয়া