via Soo) কবি উদ্ধবনান্দ ミ、>Q অর্থ পাওয়া গেল না। ইত্যাকার অনেক চেষ্টার পর “শ্ৰীগুরু বৈষ্ণব” এই পরিাশুদ্ধ পাঠ স্থির করাতেই অর্থ প্ৰতীতি ঘটিল। ፶ এই বার কাব্যের সমালোচনা করিলেই আমাদের অবলম্বিত কাৰ্য্য সম্পূর্ণ হয়। আর, কথায় যে বলে, “মধুরেণ সমাপয়েৎ” সে মতটীও রক্ষিত হয়। কবি উদ্ধবানন্দ, স্বীয় পুস্তকে শ্ৰীমতী রাধিকার রূপ-বৰ্ণনা এই প্রকার করিয়াছেন,- (১) “এক চান্দ গগনে আর চান্দ মহীতলে। সোণার চান্দ উদয় কৈল কৃত্তিকার কোলে ৷ निश्वक Cलां•ांद्र 5ान डेलब्र कब्रिळा । এত দিনে গগনে চান্দের গৌরব টুটিল ৷” ( ২ )। কেহ বলে হেন রূপ কোথাও না দেখি । হেন মন করে ; গলে পদক করে’ রাখি ৷ চাইতে না পারে কেহ ঝল মল করে । গগন ছাড়ি চান্দ কি নামিল ভূতলে । (৩) “শ্যাম অঙ্গে বিনোদিনী, যেন মিলাইয়া নুনী, তোমালে কনক লতা মিলে ।” • উপরি-উদ্ধত তিন স্থানের রচনা কি পৰ্য্যন্ত হৃদয়গ্রাহিণী, তাহা বলিয়া শেষ করা যায় না। অতিরিক্ত বর্ণনা হইলেও উহার কিবা মাধুরী!! বৈদ্যু-বেশী শ্ৰীকৃষ্ণকে বৃকভানু বলিলেন, তুমি, আমার কন্যার পাণিগ্ৰাহী হও । তদুক্তরে ছদ্মবেশী কৃষ্ণ বলিলেন, আমার বিলম্ব ঘটলে পাত্ৰান্তরে কন্যা-সম্প্রদানের আপত্তি নাই। তৎপরে শ্ৰীকৃষ্ণের জানাস্তিকে উক্তি এইরূপ,- 唱 ( ১ ) সতত যাহারে দেখি এক গ্ৰাম বাসে । রাগ শান্তি হয় তার, অনুরাগ কিসে।। (২) দুরে থাকি যত রাগ নিকটে না হয়। অপূর্ণ হইলে প্ৰেম বহুত বাড়িয় ॥ (৩) ঘরে ধন থাকে যার ক্ষুধা শান্তি তার। নিৰ্দ্ধন পুরুষের ক্ষুধা বাড়ায় অপাের। ভারতচক্সের পশ্চাৎ উদ্ভূত কবিতা গুলি প্ৰবাদ-বাক্য-স্বরূপ হইয়া উঠিয়াছে’- ( क ) *षडन नदिल कडू मिलीग्र ब्रडन।” (খ) “বড়র পীরিতি বালির বাধ। ক্ষণে হাতে দড়ি ক্ষণেকে চাদ ॥” (গ) “মক্সের সাধন কিম্বা শরীর পতন।” ” (ঘ) “নীচ যদি উচ্চ ভাসে, সুবুদ্ধি উড়ায় হেসে ॥”
