পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (ত্রয়োদশ ভাগ).pdf/১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ጓጓ Š©›& ] 8{”ዃ5{ቛG¶ কথা উল্লিখিত আছে, তাহা কবি-কল্পনায় জড়িত তইলেও তাহা ভিত্তিশূন্য नेहरु। लाख्नन একজন প্ৰধান কীৰ্ত্তিমান পুরুষ ছিলেন, তাহা না হইলে হিন্দুপঞ্জিকায় কলিযুগের রাজচক্ৰবাস্ত্রীগণের মধ্যে যুধিষ্ঠিরাদির নামের সঙ্গে তাহার নাম উল্লিখিত হইবে কেন ? কিন্তু যে অপুৰ্ব্ব পরাক্রম প্ৰদৰ্শন করিয়া তিনি ঢেকুরবাসী সোমঘোষ নন্দন ইছাইকে, সিমুলিয়ার রাজা হরিপালকে এবং কামরূপের রাজা কৰ্পােৱধল প্রভৃতি বিক্ৰান্ত যোদ্ধ বর্গকে গৌড়ের রাজার বশীভূত করিয়াছিলেন, যে আশ্চৰ্য্য চরিত্র-বলে তিনি সুরিক্ষা, নয়ানসুন্দরী প্রভৃতি রমণীদ্বর্গের কুহক হইতে আপনার উদ্ধার সাধন করিয়াছিলেন, যে অপুৰ্ব্ব তপো প্ৰভায় মাতুল “মাহুদ্বার” ষড়যন্ত্রগুলি একে একে নিস্ফল করিয়া ফেলিয়াছিলেন এবং যে কঠিন ব্ৰতধারণ করিয়া দুশ্চর ধৰ্ম্মপূজা উদযাপন করিয়াছিলেন, তাহার বৃত্তান্ত ধৰ্ম্মমঙ্গল কাব্যের অতিরঞ্জনে ও কল্পনা-বাহুল্যে প্রচ্ছন্ন হইয়া পড়িয়াছে, তথাপি মূলতঃ তাহদের ঐতিহাসি চিত্বে আমাদের সংশয় নাই । লাউসেনের প্রাসাদাবলীর ধ্বংসাবলী যেরূপ এখনও বিদ্যমান, তেমনই অজয় নদের তীরে ইছাই ঘোষের প্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ এখনও দৃষ্টিগোচর হয়, হাণ্টার সাহেব কৃত ‘রুরাল বেঙ্গল” নামক পুস্তকে তাহা উল্লিখিত হইয়াছে। সিমুলিয়ার যে স্থানে রাজা হরিপাল অবস্থিত ছিলেন, অধুনা তথায় সিমুলগড় নামক স্থান দৃষ্ট হয়, উহা ব্ৰহ্মাণী নদীর তীরবন্তী ছিল, ব্ৰহ্মাণী শুল্ক হইয়া গিয়াছে, কিন্তু তাঁদেশবাসী প্ৰাচীন ব্যক্তিগণের নিকট ব্ৰহ্মাণী নদীর নাম অপরিচিত নহেব্ৰহ্মাণী বিমলা - এমন কি কৌশিকী নদী পৰ্য্যন্ত তাদ্দেশে শুষ্ক হইয়া গিয়াছে। শিমুলিয়ার সন্নিকূটবৰ্ত্তী একটী স্থান হরিপালের নামেই পরিচিত, হরিপালের বিস্তৃত রাজধানীর এখনও DDB BBBD BBDB uDDD DDD DBDDSYSADDB DBDDB BDBB BDDBDBu SgDDB DgtuiS uDB সুপরিচিত। হরিপাল গৌড়েশ্বরের অধীন রাজা ছিলেন, এবং তদ্দুহিতা কানড়া যুদ্ধবিদ্যায় কৃতী মহিয়সী মহিলা ছিলেন-এই ঐতিহাসিক অংশের সত্যতা সম্বন্ধে সন্দেহ করিবার কোন কারণ নাই। গ্ৰন্থভাগে যে সকল ব্যক্তির নাম দৃষ্ট হয়, তাহা কল্পনা-সৃষ্ট বলিয়া বোধ হয় 0S SKD DBDBDB BB KB DBDBB BDD DBDDDBDBD DBD DS DDBDDDBSBO iBD পৰ্য্যালোচনা করিলেই জানিতে পারা যায়। এখনকার ২৫/৩০ পুরুষ পুৰ্ব্বে নামগুলি প্ৰাকৃত ; লুইচন্দ্র, মাহুদ্যা, লোহাটা, জাল্লানশেখর, লাউসেন, কাণড়া কলিঙ্গা, সামোলা, ইছাই প্রভৃতি নাম সংস্কৃত প্রভাবের পূর্ববর্তী, এই সকল নাম বৌদ্ধযুগের বলিয়া মনে হয়। ইহঁদের কীৰ্ত্তিকলাপ সম্বন্ধে যে সকল জনশ্রুতি ছিল ধৰ্ম্মমঙ্গল কাব্যে তাহাই লিপিবদ্ধ হইয়াছে। গৌড়াধিপের প্রবল প্ৰতাপের কতকটা সুস্পষ্ট আভাস এই কাব্যের সর্বত্রই প্ৰাপ্ত হওয়া যায় ; তাহার আদেশমাত্র একদিকে “কেঁচের ভূপতি” ও “কাঙরের রাজা” ( প্ৰাগজ্যোতিষপুরাধিপ্ত ), অপরদিকে “বারেন্দ্র-অধিপতি”, “শল্লিপুরার রাজ”, “কেঁউঝড়া”, “সিমুল্যা", “ময়নাগড়", "দলুইপুর” প্রভৃতি প্রদেশের রাজন্তবর্গ একত্র হইতেন। সৈন্যবর্গের মধ্যে “চুম্বাণ” রাজপুতদিগকে সুবাদারশ্রেণীর অন্তভুক্ত দৃষ্ট হয়, বাগদী ও চাড়ালগণ৷” যে যুদ্ধবিদ্যায়

  • घनब्र'tभन्न १ीभत्रएल अड्ने नवौन्न छैन्नश्व पूछे झन्न ।