88 বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের বিদ্যালয়ে যে ভাবে সংস্কৃত শিক্ষা দেওয়া হয়, সেই প্ৰণালীর সংস্কার আবশ্যক। কেবল ব্যাকরণের দিকে দৃষ্টিবদ্ধ না করিয়া প্রকৃত সাহিত্য শিক্ষার ব্যবস্থা প্রয়োজনীয়। সংস্কৃত সম্বন্ধে যাহা বক্তব্য, আরবি, পাণী সম্বন্ধেও তা হাই বলা যাইতে পারে। østfRTs sfēå får oftas Swift GR Provisional Committee হইয়াছে, তঁহার জাতীয় ভাষা ও সাহিত্য শিক্ষার বিষয়ে কিরূপ ব্যবস্থা করিয়াছেন, তাহ জানাইবার জন্য সভাপতি কর্তৃক অনুরুদ্ধ হইয়া শ্ৰীযুক্ত রামেন্দ্রসুন্দর ক্রিবেদী বলিলেন, ঐ কমিটি LE KBGB DB BBD DBDD BDtDDSs sqggD DDLK OBKLB K হইলেও, BBDBDBD DBDBD DBDDBB BD DDD DDD SS DBBB tDDSDBB DL uuu BB BBDuDD BBB করিয়াছেন। নিম্নশিক্ষা বাঙ্গলা ভাষার সাহায্যে দেওয়া হইবে, সে বিষয়ে মতদ্বৈধ নাই। মধ্য শিক্ষায় ইংরেজি, সংস্কৃত ও বাঙ্গলা তিনেরই স্থান আছে। ইতিহাস, বিজ্ঞান, গণিত ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষা এখনকার মত ইংরেজি ভাষার সাহায্যে না দিয়া বাজলার সাহায্যে দিবার ব্যবস্থা হইয়াছে। সাহিত্য-পরিষৎ এই ব্যবস্থার অনুমোদন করিকেন, এই প্ৰস্তাব লইয়া পরিষৎ এক কালে গবৰ্ণমেণ্টের ও বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বারস্থ হইয়া কোন ফল পান নাই। মধ্য শিক্ষায় ংস্কৃতিকে যে স্থান দেওয়া হইয়াছে, তাহা সংস্কৃতের পক্ষে যথেষ্ট নহে। আরও উন্নত স্থান দেওয়া উচিত । এ বিষয়ে কমিটির খসড়ায় পরিবর্তন আধখ্যািধক । উচ্চ শিক্ষার শিক্ষার্থীকে একটিমাত্র বিষয়ে আবদ্ধ রাখিবার চেষ্টা করা হইয়াছে, কিন্তু সেই বিষয়টি চারি বৎসর ধরিয়া ব্যাপকভাবে শিখিয়া যাহাতে প্রকৃত পাণ্ডিত্যলাভ হয়, তাহারই পরামর্শ দেওয়া হইয়াছে। ভাষা ও সাহিত্যের শিক্ষার্থী ইংরেজি ও সংস্কৃত উভয়ই শিখিবেন, ইতিহাসশিক্ষার্থ স্বদেশের ও বিদেশের ইতিহাস উভয়ই শিখিবেন। দর্শনশিক্ষার্থ পাশ্চাত্য ও ভারতীয় দর্শনে অভিজ্ঞতা লাভ করিবেন। সংস্কৃত ভাষার ও সাহিত্যের সম্যক আলোচনা ব্যতীত ইহা সম্ভবপর হইবে না। যাহা হউক, কমিটি যে খসড়া দিয়াছেন, প্ৰস্তাবিত বিদ্যালয় যদি কাৰ্য্যে পরিণত হয়, তবে উহার কর্তৃপক্ষ সেই খসড়ার কতটুকু গ্ৰহণ করিবেন তাহা এখনও বলা যায় না। তখন ঐ খসড়ার সমালোচনার সময় উপস্থিত হইবে। যদি এ সময়ে উহার কোন অংশ অসম্পূর্ণ বা BKZY BDLL DDDDS BTT DDB DK DDuD DBDDB SBDD BDBD DD SS মৌলবি ওয়াহেদ হোসেন বলিলেন, হিন্দুদিগের শিক্ষণীয় ইংরেজি, সংস্কৃত ও বাদল তিন ভাষা, মুসলমানের শিক্ষণীয় ভাষা পাঁচটি-ইংরেজি বাঙ্গলা ত আছেই, তাহার উপর আরবী, পাসী ও উর্দু। নিম্ন শিক্ষায় কতটুকু বাঙ্গলা ও কতটুকু উর্দুতে হইবে তাহা বিবেচ্য। উচ্চ শিক্ষায় আরবি ও পাসী উভয়কেই না। রাখিলে চলিবে না। বৈজ্ঞানিক গ্ৰন্থ আরবিতে অধিক, ঐতিহাসিক গ্ৰন্থ পাসীতে অধিক। আবার পূর্ববঙ্গে মুসলমানগণের নিয়শিক্ষায় প্রাদেশিক ভাষার ব্যবহার উচিত কি না, সে বিষয়ে কথা উঠিয়াছে। অনেকে উহার পক্ষপাতী। কাজেই শিক্ষা-সমস্ত হিন্দুগণের অপেক্ষা মুসলমানের পক্ষে আরও জটিল। ইহার মীমাংসা দুরূহ। মহামহোপাধ্যায় বিদ্যাভূষণ মহাশয় টোলের শিক্ষা প্ৰণালীর অসম্পূর্ণতা ও ইংরেজি শিক্ষার
